আপনার নামের প্রথম অক্ষর কি ‘ম’?
কলকাতা টাইমস :
মানুষের নাম ও পদবীর অর্থ নিয়ে বিস্তর ভাবনাচিন্তা রয়েছে সংখ্যাতত্ত্বের। বিশেষ করে, নাম ও পদবীর আদ্যাক্ষর থেকে ব্যক্তির অতীত-ভবিষ্যৎ-বর্তমানের বহু কিছুই বলা সম্ভব এই শাস্ত্রমতে। তবে, সব অক্ষরকেই সমান গুরুত্ব দেয় না সংখ্যাতত্ত্ব। কোনও কোনও অক্ষরের প্রতি একটু বেশি নজর দেয় এই শাস্ত্র। যেমন ‘ম’ অক্ষরটিকে নিয়ে বিস্তারিত জানায় নিউমেরোলজি।
কেবল আপনার নাম বা পদবী নয়, আপনার কাছের জনের নাম ও পদবীতে ‘ম’ বা ‘এম’ থাকলেও জেনে নিন, সংখ্যাতত্ত্বের মতামত।
১. ইংরেজি ‘এম’ অক্ষরটির সংখ্যাতাত্ত্বিক রূপ হল ৪। এই অক্ষর যাদের নাম বা পদবীর গোড়ায় রয়েছে, তারা স্থিতধী মানুষ। তাদের আধ্যাত্মিক প্রবণতা বেশি থাকে। সেই সঙ্গে তাদের ব্যক্তিত্বও দৃঢ় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২. এই ব্যক্তিরা বিশ্বস্ত ও পরিশ্রমী হয়ে থাকেন। তাদের উপর চোখ বুজে নির্ভর করা যায়। এদের বাস্তববোধও যথেষ্ট।
৩. এই ব্যক্তিরা ঐতিহ্যকে গুরুত্ব দেন। নৈতিক দৃঢ়তা এদের বৈশিষ্ট্য।
৪. যেহেতু এদের আত্মবিশ্বাস বেশি থাকে, সেহেতু এরা সাধারণত কেরিয়ারের ক্ষেত্রে সফল হন। এরা কাজের ব্যাপারে সব সময়েই সিরিয়াস থাকেন।
৫. সততা ও নিয়ানুবর্তীতা থেকে এরা সহজে বিচ্যুত হন না।
৬. এত গুণ থাকা সত্ত্বেও এই ব্যক্তিরা অতিরিক্ত তার্কিক হন। এই কারণে তাদের জীবনে বাধাও কিছু কম আসে না।
৭. এরা আবেগতাড়িত হয়ে কিছু করে বসেন না। তাই এদের জীবনে প্রেম খুব ধীরে আসে। ফলত উদ্দাম রোমান্স থেকে এরা বঞ্চিতই থেকে যান।
৮. তা সত্ত্বেও এরা স্বভাব-রোমান্টিক। এদের শিল্পচেতনাও প্রখর।
৯. ভালবাসার মানুষের জন্য এরা করতে পারেন না, এমন কোনও কাজ নেই।
১০. নিজেদের বিশ্বাসকে প্রতিষ্ঠা দিতে এরা সব রকমের কষ্ট করতে প্রস্তুত থাকেন।