সহজে গুপ্তধন পেতে চান কাকের শরণাপন্ন হন
কলকাতা টাইমস :
কাকভূশণ্ডীর অপার কৃপায় অহঙ্কারী সুন্দরী বশীভূত হয়, শত্রু মেনিমুখো হয়ে পড়ে, দজ্জাল গিন্নী একেবারে ঢিট হয়ে পতিসেবা করেন। এবারে রইল আর এক চমৎকার।
‘কাক চরিত্র’ নিয়ে পাঠকদের উৎসাহ আরও খানিকটা সাহস জুগিয়েছে। পাঠক নিজগুণে সমাদর করেছেন এই প্রাচীন গ্রন্থের। জেনে নিয়েছেন এর মাহাত্ম্য।
অতিগম্ভীর এই বই এমন সব বৃত্তান্তকে ব্যক্ত করে, যা আমাদের জ্ঞানসীমার ওপারে। কাকভূশণ্ডীর অপার কৃপায় অহঙ্কারী সুন্দরী বশীভূত হয়, শত্রু মেনিমুখো হয়ে পড়ে, দাজ্জাল গিন্নী একেবারে ঢিট হয়ে পতিসেবা করেন। এবারে রইল আর এক চমৎকার।
আপনার পিতৃপুরুষ কোথাও ধনসম্পদ লুকিয়ে রেখে গিয়েছেন। আপনি অনেক কিছু করেও তার খোঁজ পাচ্ছেন না। ‘কাক চরিত্র’ এর কথা শুনুন, গুপ্তধন পায়ে এসে লুটোপুটি খাবে।
• প্রথমে একটি কাক ধরুন।
• কাকটিকে খাঁচায় রেখে দু’দিন ভাত ও মধু খাওয়ান।
• তৃতীয় দিনে কাকটিকে মেরে ফেলতে হবে। তার পরে ওর গলা কেটে মাথাটা একটা লোহার কৌটায় পুরে রাখুন।
• অন্ধকার ঘরে ওই কৌটা ৪০ দিন রেখে দিন।
• কাকের দেহটিকে সঙ্গে সঙ্গে জালের ভেতরে পুরে রাস্তার মোড়ে পুঁতে দিতে হবে।
• ৪০ দিন পরে কৌটা থেকে কাকের মাথাটি বের করে সেটিকে একটা ছোট লাল রংয়ের জালের মধ্যে পুরে রাস্তার মোড়ে পুঁতে দিতে হবে।
উপরোক্ত উপায়গুলি কাকভূশণ্ডী থেকে নেওয়া। এর ভালো মন্দের সঙ্গে ওয়েবসাইটের কোনো সম্পর্ক নেই।