আমবাত এবং ছুলিতে নাজেহাল, রইলো বাঁচার সহজ সমাধান
[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :
উরটিকেরিয়া বা আমবাত খুবই অস্বস্তিকর একটা সমস্যা। শিরা-উপশিরা থেকে এক ধরনের ফ্লুইড বেরিয়ে ত্বকের ওপর একটা আস্তরণ তৈরি করে, যেটাই এই আমবাত। রোদ পড়লে এই সমস্যা আরও বাড়ে। চুলকানো বেড়ে যায় সেই সময়।
খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যেতে পারে এই সমস্যা থেকে। এবং তার জন্য বাড়িতে ব্যবহার করার মতো সহজ-সরল কয়েকটি উপাদানই যথেষ্ট। তেমনই কয়েকটি রইল এখানে:
নারকেল তেল : নারকেল তেল আমবাত বা ছুলির হাত থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার জন্য খুবই কার্যকরী। দিনে দু’বার আক্রান্ত জায়গাগলো নারকেল তেল মালিশ করতে হবে। এবং সেটা তৎক্ষণাত ধুয়ে ফেললেও চলবে না। সেটা যতক্ষণ বেশ সম্ভব লাগিয়ে রাখতে হবে। রাতে শুতে যাওয়ার আগে অবশ্যই নারকেল তেল লাগিয়ে রাখুন।
খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যেতে পারে এই সমস্যা থেকে। এবং তার জন্য বাড়িতে ব্যবহার করার মতো সহজ-সরল কয়েকটি উপাদানই যথেষ্ট। তেমনই কয়েকটি রইল এখানে:
নারকেল তেল : নারকেল তেল আমবাত বা ছুলির হাত থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার জন্য খুবই কার্যকরী। দিনে দু’বার আক্রান্ত জায়গাগলো নারকেল তেল মালিশ করতে হবে। এবং সেটা তৎক্ষণাত ধুয়ে ফেললেও চলবে না। সেটা যতক্ষণ বেশ সম্ভব লাগিয়ে রাখতে হবে। রাতে শুতে যাওয়ার আগে অবশ্যই নারকেল তেল লাগিয়ে রাখুন।
পালং শাক : পালং শাক এই ধরনের সমস্যার জন্য খুবই কার্যকরী। এই শাক থেঁতলে নিয়ে তার সঙ্গে অল্প পরিমাণে গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। তারপর সেই মিশ্রণ সমস্যার জায়গায় লাগান। এতে আমবাত বা ছুলি না কমলেও, এর ফলে ওই স্থানের অস্বস্তি এবং চুলকানি কমবে।
ওটমিলে স্নান : ওটমিল তো খাওয়ার জন্য অনেকের বাড়িতেই আসে। কিন্তু আমবাত বা ছুলির ক্ষেত্রে এটা খুব কার্যকরী ওষুধ। তবে তার জন্য বাড়িতে বাথটাব থাকলে ভালো। দু’-তিন কাপ ওটমিল বাথটবের জলে গুলে নিন। তারপর সেই জলে ১০-১২ মিনিট ডুবে থাকুন। এতে আক্রান্ত স্থানের অস্বস্তি এবং চুলকানি কমে যাবে অনেকটা।
বেকিং সোডা : বেকিং সোডা জলের সঙ্গে মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করুন। তারপর সেই পেস্ট আক্রান্ত স্থানে লাগান। এতে আমবাত বা ছুলির সংক্রমণ বাড়বে না। এবং অস্বস্তিও অনেকটাই কমবে।
বেকিং সোডা : বেকিং সোডা জলের সঙ্গে মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করুন। তারপর সেই পেস্ট আক্রান্ত স্থানে লাগান। এতে আমবাত বা ছুলির সংক্রমণ বাড়বে না। এবং অস্বস্তিও অনেকটাই কমবে।
অ্যালো ভেরা: অ্যালো ভেরা থেঁতো করে বা পিশে তার থেকে জেলটা বের করে নিন। এই জেল এমনিতেই ত্বকের জন্য খুব ভালো। যাঁদের কোনও সমস্যা নেই, তাঁরাও এই জেল ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। ত্বক ভালো থাকে। আর যাঁদের এইআমবাত বা ছুলির সমস্যা আছে, তাঁরা তো ব্যবহার করতে পারেনই। জেলটা আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে, ২০-৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।
আখের গুড় : আখের গুড় ত্বকের এই সমস্যার জন্য খুবই ভালো। তবে এই গুড় খেতে হবে। আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে বিশেষ লাভ নেই। একচামচ আখের গুড়ের সঙ্গে একচামচ জোয়ান মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খান। একচামচ আখের গুড়ের সঙ্গে ১০ মিলি আদার রস মিশিয়েও খেতে পারেন। কিংবা দু’গ্রাম হলুদের সঙ্গে একচামচ আখের গুড় মিশিয়ে খান। এর প্রতিটাই ত্বকের জন্য খুব ভালো। হলুদ আর আখের গুড়ের মিশ্রণ দিনে দু’বার করে ১৫ দিন খেতে পারেন। এটি আমবাত বা ছুলির জন্য খুবই উপকারী।
আখের গুড় : আখের গুড় ত্বকের এই সমস্যার জন্য খুবই ভালো। তবে এই গুড় খেতে হবে। আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে বিশেষ লাভ নেই। একচামচ আখের গুড়ের সঙ্গে একচামচ জোয়ান মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খান। একচামচ আখের গুড়ের সঙ্গে ১০ মিলি আদার রস মিশিয়েও খেতে পারেন। কিংবা দু’গ্রাম হলুদের সঙ্গে একচামচ আখের গুড় মিশিয়ে খান। এর প্রতিটাই ত্বকের জন্য খুব ভালো। হলুদ আর আখের গুড়ের মিশ্রণ দিনে দু’বার করে ১৫ দিন খেতে পারেন। এটি আমবাত বা ছুলির জন্য খুবই উপকারী।
গ্রিন টি : অতিরিক্ত কোনও পরিশ্রম নেই। শুধুমাত্র এক কাপ গ্রিন টি-তো একচামচ মধু মিশিয়ে খান। দিনে তিন বার। তাহলেই ছুলি বা আমবাতের আক্রমন কমে যাবে।