এই জীবনেই অন্তত একবার ৫ ঝুঁকি অব্যশই নিন !
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
ঝুঁকি না নিলে উন্নতি হয় না। আর তাই উন্নতি চাইলে ঝুঁকি নেওয়ার বিকল্প নেই। আপনি যদি সামনে এগিয়ে যেতে চান তাহলে নিজের আরামদায়ক এলাকা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। ঝুঁকি নিয়ে হলেও সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে নিতে হবে। এ লেখায় দেওয়া হলো তেমন পাঁচটি ঝুঁকি, যা সবারই নেওয়া উচিত।
১. বড় কোনো ভয়কে মোকাবেলা করুন
যে বিষয়ে আপনার অত্যন্ত ভয় কাজ করে তেমন একটি ভয়কে মোকাবেলা করুন। এটি আপনাকে নিজের গণ্ডি থেকে বের হয়ে আসতে সহায়তা করবে। ভয়ের বিষয়ের মুখোমুখি হলে তা ভয় দূর করতে সহায়তা করবে। ভয় দূর করতে পারলে আপনি সামনে এগিয়ে যাবেন।
এজন্য আপনার চোখকান বন্ধ করে এগিয়ে যেতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। আপনি যে কাজটি করতে ভীত তা স্বীকার করে নিন। এরপর কাজটি করতে সাবধানে এগিয়ে যান। মনে রাখতে হবে যে, ঝুঁকি থাকবেই। কিন্তু কাজটি সমাধান হলে সে ভয়ের বিষয়গুলো অতীতের বিষয়ে পরিণত হবে।
২. ব্যবসায় এমন একজনকে নিন, যাকে নেওয়ার কথা নয়
ব্যবসাক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের জন্য কিছুটা ঝুঁকি অনেক সময় বাড়তি সুবিধা এনে দেয়। আর এ ঝুঁকি হতে পারে আপনার সৌভাগ্যের চাবিকাঠি। এক্ষেত্রে একটি ঝুঁকি হতে পারে এমন একজন ব্যক্তিকে নিয়োগ করা, যাকে আপনার নিয়োগ করার কথা নয়। সে ব্যক্তির হতে পারে আপনার প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত পদের জন্য যে যোগ্যতা প্রয়োজন তার চেয়ে অনেক বেশি বা অনেক কম যোগ্যতাসম্পন্ন। এছাড়া তিনি হতে পারেন প্রয়োজনের তুলনায় অনভিজ্ঞ। তবে এ ঝুঁকি যদি সঠিকভাবে পালন করা সম্ভব হয় তাহলে তা আপনার প্রতিষ্ঠানকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। এমন হতে পারে যে, সে ব্যক্তির বুদ্ধিমত্তা ও সৃজনশীলতা অন্য সবাইকে ছাড়িয়ে যাবে।
৩. বড় কোনো ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করুন
অনেকেই বড় ভুলের দায় স্বীকার করেন না। বড় কোনো ভুলের পর একে অন্যকে দায়ী করার প্রবণতা দেখা যায়। তবে আপনি যদি এমন কোনো পরিস্থিতিতে পড়েন তাহলে সে ভুলের জন্য দায় স্বীকার করতে পারেন। এটি আপনার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তবে এ ঝুঁকি আপনার উন্নতির নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে। এছাড়া পরিস্থিতি এমন হতে পারে যে, অন্যকে দায়ী করার পরও দোষ আপনার দিকেই ইঙ্গিত করতে পারে। এক্ষেত্রে আগেই দোষ স্বীকার করা বুদ্ধিমানের কাজ।
পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, বড় কোনো ভুলের পর তা থেকে পালিয়ে যাওয়া কোনো কাজের বিষয় নয়। ভুল স্বীকার করে নেওয়া এক্ষেত্রে আপনার জন্য কার্যকর উপায় হতে পারে। এটি আপনার মানসিকতাও উন্নত করতে সহায়তা করবে।
৪. স্বপ্নের একটি কাজ করুন, যা অন্যের চোখে হাস্যকর
অন্যরা যে কাজকে ভয় করে, অসম্ভব বলে মনে করে কিংবা সমীহ করে তেমন কোনো কাজে এগিয়ে যান। এ কাজটি যে উঁচু কোনো পর্বত জয় করা কিংবা দুঃসাহসী কোনো কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে করতে হবে, এমনটা নয়। এটি হতে পারে আপনার একটি ব্যবসা শুরুর মতো কাজ। এছাড়া এটি হতে পারে, নতুন কোনো বিষয়ে শিক্ষার জন্য ভর্তি হওয়া কিংবা পেশাদারী বড় কোনো ঝুঁকি নেওয়া। আপনার এ কাজে যদি সফল হতে পারেন তাহলে আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাবে শতগুণ। এটি আপনাকে আরও ঝুঁকি নিতে উৎসাহিত করবে।
৫. নিজের সাধ্যমতো সাহায্য করা
আপনার অবস্থা যাই হোক না কেন, এর তুলনায় বহু মানুষের অবস্থা যে খারাপ, তা চোখ বন্ধ করে বলা যায়। যে মানুষ সমস্যায় আছেন তার সহায়তায় এগিয়ে আসুন। আপনার একটু সহানুভূতি ও প্রচেষ্টা একজনের যে উপকার করতে পারে, তার মূল্য অন্য কোনোভাবে প্রকাশ করা যায় না। এজন্য কিছুটা ভিন্নভাবে ভাবা প্রয়োজন। অন্যদের দিকে একটু সহানুভূতির দৃষ্টিতে তাকানো প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, এ পরিস্থিতি আপনারও হতে পারত।
১. বড় কোনো ভয়কে মোকাবেলা করুন
যে বিষয়ে আপনার অত্যন্ত ভয় কাজ করে তেমন একটি ভয়কে মোকাবেলা করুন। এটি আপনাকে নিজের গণ্ডি থেকে বের হয়ে আসতে সহায়তা করবে। ভয়ের বিষয়ের মুখোমুখি হলে তা ভয় দূর করতে সহায়তা করবে। ভয় দূর করতে পারলে আপনি সামনে এগিয়ে যাবেন।
এজন্য আপনার চোখকান বন্ধ করে এগিয়ে যেতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। আপনি যে কাজটি করতে ভীত তা স্বীকার করে নিন। এরপর কাজটি করতে সাবধানে এগিয়ে যান। মনে রাখতে হবে যে, ঝুঁকি থাকবেই। কিন্তু কাজটি সমাধান হলে সে ভয়ের বিষয়গুলো অতীতের বিষয়ে পরিণত হবে।
২. ব্যবসায় এমন একজনকে নিন, যাকে নেওয়ার কথা নয়
ব্যবসাক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের জন্য কিছুটা ঝুঁকি অনেক সময় বাড়তি সুবিধা এনে দেয়। আর এ ঝুঁকি হতে পারে আপনার সৌভাগ্যের চাবিকাঠি। এক্ষেত্রে একটি ঝুঁকি হতে পারে এমন একজন ব্যক্তিকে নিয়োগ করা, যাকে আপনার নিয়োগ করার কথা নয়। সে ব্যক্তির হতে পারে আপনার প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত পদের জন্য যে যোগ্যতা প্রয়োজন তার চেয়ে অনেক বেশি বা অনেক কম যোগ্যতাসম্পন্ন। এছাড়া তিনি হতে পারেন প্রয়োজনের তুলনায় অনভিজ্ঞ। তবে এ ঝুঁকি যদি সঠিকভাবে পালন করা সম্ভব হয় তাহলে তা আপনার প্রতিষ্ঠানকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। এমন হতে পারে যে, সে ব্যক্তির বুদ্ধিমত্তা ও সৃজনশীলতা অন্য সবাইকে ছাড়িয়ে যাবে।
৩. বড় কোনো ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করুন
অনেকেই বড় ভুলের দায় স্বীকার করেন না। বড় কোনো ভুলের পর একে অন্যকে দায়ী করার প্রবণতা দেখা যায়। তবে আপনি যদি এমন কোনো পরিস্থিতিতে পড়েন তাহলে সে ভুলের জন্য দায় স্বীকার করতে পারেন। এটি আপনার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তবে এ ঝুঁকি আপনার উন্নতির নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে। এছাড়া পরিস্থিতি এমন হতে পারে যে, অন্যকে দায়ী করার পরও দোষ আপনার দিকেই ইঙ্গিত করতে পারে। এক্ষেত্রে আগেই দোষ স্বীকার করা বুদ্ধিমানের কাজ।
পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, বড় কোনো ভুলের পর তা থেকে পালিয়ে যাওয়া কোনো কাজের বিষয় নয়। ভুল স্বীকার করে নেওয়া এক্ষেত্রে আপনার জন্য কার্যকর উপায় হতে পারে। এটি আপনার মানসিকতাও উন্নত করতে সহায়তা করবে।
৪. স্বপ্নের একটি কাজ করুন, যা অন্যের চোখে হাস্যকর
অন্যরা যে কাজকে ভয় করে, অসম্ভব বলে মনে করে কিংবা সমীহ করে তেমন কোনো কাজে এগিয়ে যান। এ কাজটি যে উঁচু কোনো পর্বত জয় করা কিংবা দুঃসাহসী কোনো কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে করতে হবে, এমনটা নয়। এটি হতে পারে আপনার একটি ব্যবসা শুরুর মতো কাজ। এছাড়া এটি হতে পারে, নতুন কোনো বিষয়ে শিক্ষার জন্য ভর্তি হওয়া কিংবা পেশাদারী বড় কোনো ঝুঁকি নেওয়া। আপনার এ কাজে যদি সফল হতে পারেন তাহলে আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাবে শতগুণ। এটি আপনাকে আরও ঝুঁকি নিতে উৎসাহিত করবে।
৫. নিজের সাধ্যমতো সাহায্য করা
আপনার অবস্থা যাই হোক না কেন, এর তুলনায় বহু মানুষের অবস্থা যে খারাপ, তা চোখ বন্ধ করে বলা যায়। যে মানুষ সমস্যায় আছেন তার সহায়তায় এগিয়ে আসুন। আপনার একটু সহানুভূতি ও প্রচেষ্টা একজনের যে উপকার করতে পারে, তার মূল্য অন্য কোনোভাবে প্রকাশ করা যায় না। এজন্য কিছুটা ভিন্নভাবে ভাবা প্রয়োজন। অন্যদের দিকে একটু সহানুভূতির দৃষ্টিতে তাকানো প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, এ পরিস্থিতি আপনারও হতে পারত।