যতই শাস্তি ততই অসামাজিক হবে সন্তান
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
বেশ কিছুদিন ধরেই শিশুকে শারীরিক শাস্তি না দেওয়ার জন্য বলছেন বিশেষজ্ঞরা। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, শিশুকে যত বেশি চড় মারবেন ততই সে অসামাজিক হয়ে উঠবে।
শিশুকে শারীরিক শাস্তি দিলে তাদের মাঝে যে প্রতিক্রিয়া দেখা যায় সেগুলোর মধ্যে রয়েছে পিতামাতার অবাধ্য হওয়া, অসামাজিক হয়ে ওঠা, আগ্রাসী হয়ে ওঠা এবং এ ধরনের নানা মানসিক সমস্যা। এ কারণে গবেষকরা শিশুদের শারীরিক শাস্তি না দেওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন।
এ গবেষণায় ১ লাখ ৬০ হাজার শিশুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এতে তাদের পিতামাতার বিভিন্ন কার্যক্রম, তারা নির্যাতন করে কিনা এবং তার পাশাপাশি সন্তানদের মানসিক অবস্থা লিপিবদ্ধ করা হয়। এতে পিতামাতারও মানসিক অবস্থা লিপিবদ্ধ করা হয়।
এ বিষয়ে মার্কিন ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের গবেষক এলিজাবেথ জারসফ বলেন, ‘আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে শিশুকে চড় মারলে তা অপ্রত্যাশিত ফলাফল দেয়। এটি শুধু স্বল্পস্থায়ী প্রভাবই ফেলে না দীর্ঘমেয়াদে সন্তান ও পিতামাতা উভয়ের ওপরই প্রভাব ফেলে।’
গবেষকরা জানান, শিশুদের যতই চড় মারা হয় ততই তারা অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। পাশাপাশি এটি তাদের পিতামাতারও বাজে মানসিক অবস্থা নির্দেশ করে।
এ বিষয়ে গবেষণাপত্রটির সহলেখক গ্রেগান কেইলর বলেন, ‘গবেষণাটিতে আরও দেখা গেছে শিশুকে চড় মারলে বিভিন্ন ধরনের অপ্রত্যাশিত প্রভাব আসতে পারে। এ প্রভাবগুলোর অধিকাংশই পিতামাতা যা আশা করেন তার ঠিক বিপরীত।’
চড় মারা ও অন্যান্য উপায়ে শিশুকে নির্যাতন একই ধরনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে বলে জানান এ গবেষক।
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি এ গবেষণার পর পিতামাতা তাদের আচরণ বিষয়ে আরও কিছু বিষয় শিখে নেবেন। বিশেষ করে শিশুকে চড় মারার ক্ষতিকর বিষয় বাদ দিয়ে ইতিবাচক ও নির্যাতনমুক্তভাবে তাদের শিক্ষা দেবেন।’
এ বিষয়ে গবেষণাটির ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অব ফ্যামিলি সাইকোলজিতে।
শিশুকে শারীরিক শাস্তি দিলে তাদের মাঝে যে প্রতিক্রিয়া দেখা যায় সেগুলোর মধ্যে রয়েছে পিতামাতার অবাধ্য হওয়া, অসামাজিক হয়ে ওঠা, আগ্রাসী হয়ে ওঠা এবং এ ধরনের নানা মানসিক সমস্যা। এ কারণে গবেষকরা শিশুদের শারীরিক শাস্তি না দেওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন।
এ গবেষণায় ১ লাখ ৬০ হাজার শিশুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এতে তাদের পিতামাতার বিভিন্ন কার্যক্রম, তারা নির্যাতন করে কিনা এবং তার পাশাপাশি সন্তানদের মানসিক অবস্থা লিপিবদ্ধ করা হয়। এতে পিতামাতারও মানসিক অবস্থা লিপিবদ্ধ করা হয়।
এ বিষয়ে মার্কিন ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের গবেষক এলিজাবেথ জারসফ বলেন, ‘আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে শিশুকে চড় মারলে তা অপ্রত্যাশিত ফলাফল দেয়। এটি শুধু স্বল্পস্থায়ী প্রভাবই ফেলে না দীর্ঘমেয়াদে সন্তান ও পিতামাতা উভয়ের ওপরই প্রভাব ফেলে।’
গবেষকরা জানান, শিশুদের যতই চড় মারা হয় ততই তারা অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। পাশাপাশি এটি তাদের পিতামাতারও বাজে মানসিক অবস্থা নির্দেশ করে।
এ বিষয়ে গবেষণাপত্রটির সহলেখক গ্রেগান কেইলর বলেন, ‘গবেষণাটিতে আরও দেখা গেছে শিশুকে চড় মারলে বিভিন্ন ধরনের অপ্রত্যাশিত প্রভাব আসতে পারে। এ প্রভাবগুলোর অধিকাংশই পিতামাতা যা আশা করেন তার ঠিক বিপরীত।’
চড় মারা ও অন্যান্য উপায়ে শিশুকে নির্যাতন একই ধরনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে বলে জানান এ গবেষক।
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি এ গবেষণার পর পিতামাতা তাদের আচরণ বিষয়ে আরও কিছু বিষয় শিখে নেবেন। বিশেষ করে শিশুকে চড় মারার ক্ষতিকর বিষয় বাদ দিয়ে ইতিবাচক ও নির্যাতনমুক্তভাবে তাদের শিক্ষা দেবেন।’
এ বিষয়ে গবেষণাটির ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অব ফ্যামিলি সাইকোলজিতে।