বিজ্ঞান বলছে পুরুষদের প্রতিদিন এগুলি বেশি করা উচিত
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
১. কম্পিউটার গেম খেলুন
যুক্তরাষ্ট্রের নিউরোলজিস্ট ড. রিচার্ড হেইয়ার মনে করেন, মস্তিষ্কের উন্নতির জন্য ভিডিও গেমস বেশ কার্যকর। গবেষণায় দেখা গেছে, গেম খেলার সময় মস্তিষ্কের চিন্তাশীল অংশের কার্যক্রম বেড়ে যায়।
২. সকালে স্নান করুন
প্রতিদিন সকালে স্নান করার অভ্যাস করুন। ২০০৮ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন সকালে স্নান করলে বিষণ্নতা থেকে সহজেই দূরে থাকা যায়। স্নানের কারণে স্নায়বিক ব্যবস্থায় ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। দেহে এন্ড্রোফিন হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়।
৩. করমর্দন
বন্ধু বা পরিচিতজনের সঙ্গে প্রতিদিনই দেখা হয়। আন্তরিকতা প্রকাশে এখন থেকে হাত মেলানোর সুযোগ হারাবেন না। করমর্দনের স্বাস্থ্যকর গুণ রয়েছে বলে জানানো হয় ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েসের এক গবেষণায়। এ কাজে আবেগ-অনুভূতির ইতিবাচক বিকাশ ঘটে। এ কারণেই ফুটবল ক্লাব টটেনহাম হটস্পারের খেলোয়াড়রা প্রতিদিন সকালে একে অন্যের সঙ্গে করমর্দন করেন।
৪. লাল পোশাক
যুক্তরাজ্য, জার্মানি, চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীদের ২০১০ সালের যৌথ এক গবেষণায় বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে লাল পোশাক সামাজিক স্ট্যাটাস প্রকাশ করে। তাই মাঝেমধ্যে এ পোশাক পরলে পুরুষের আত্মবিশ্বাস বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. দাড়ি-গোঁফের ধরন বদলানো
ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলসের গবেষণায় বলা হয়, দাড়ি-গোঁফ পরিষ্কার না করে হালকা-পাতলার মধ্যে ফ্যাশন ফুটিয়ে তোলা যায়। এতে পুরুষরা আরো বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন।
৬. কাজে বিরতি
বিজ্ঞান বলছে, কাজের ফাঁকে ফাঁকে অল্প সময়ের জন্য বিরতি দিলে উত্পাদন ক্ষমতা বাড়ে। তাই একটানা কাজ না করে মাঝেমধ্যে বিরতি দিন।
৭. টুকিটাকি কাজ
২০১৪ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, যেসব পুরুষ প্রতিদিনই টুকিটাকি কাজ করেন, তাঁরা আদর্শ বাবা বা স্বামী হয়ে উঠতে পারেন। এ অভ্যাস তাঁদের পেশাজীবনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। বাসায় স্ত্রীর কাজে সহযোগিতা করলেও একই ফল মিলবে।
৮. সকালের নাশতায় প্রোটিন
দুধ, ডিম বা দই ইত্যাদি প্রোটিনযুক্ত খাবার সকালের নাশতায় সবার জন্য জরুরি। সুস্থ ও চর্বিমুক্ত দেহের মন্ত্রটা এখানেই। ইলিনয়েস বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞানী ডোনাল্ড লেম্যান জানান, সকালের নাশতায় পুরুষদের ৩০ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন গ্রহণ জরুরি। এতে তার গোটা দিনের কাজের শক্তি মিলবে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউরোলজিস্ট ড. রিচার্ড হেইয়ার মনে করেন, মস্তিষ্কের উন্নতির জন্য ভিডিও গেমস বেশ কার্যকর। গবেষণায় দেখা গেছে, গেম খেলার সময় মস্তিষ্কের চিন্তাশীল অংশের কার্যক্রম বেড়ে যায়।
২. সকালে স্নান করুন
প্রতিদিন সকালে স্নান করার অভ্যাস করুন। ২০০৮ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন সকালে স্নান করলে বিষণ্নতা থেকে সহজেই দূরে থাকা যায়। স্নানের কারণে স্নায়বিক ব্যবস্থায় ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। দেহে এন্ড্রোফিন হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়।
৩. করমর্দন
বন্ধু বা পরিচিতজনের সঙ্গে প্রতিদিনই দেখা হয়। আন্তরিকতা প্রকাশে এখন থেকে হাত মেলানোর সুযোগ হারাবেন না। করমর্দনের স্বাস্থ্যকর গুণ রয়েছে বলে জানানো হয় ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েসের এক গবেষণায়। এ কাজে আবেগ-অনুভূতির ইতিবাচক বিকাশ ঘটে। এ কারণেই ফুটবল ক্লাব টটেনহাম হটস্পারের খেলোয়াড়রা প্রতিদিন সকালে একে অন্যের সঙ্গে করমর্দন করেন।
৪. লাল পোশাক
যুক্তরাজ্য, জার্মানি, চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীদের ২০১০ সালের যৌথ এক গবেষণায় বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে লাল পোশাক সামাজিক স্ট্যাটাস প্রকাশ করে। তাই মাঝেমধ্যে এ পোশাক পরলে পুরুষের আত্মবিশ্বাস বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. দাড়ি-গোঁফের ধরন বদলানো
ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলসের গবেষণায় বলা হয়, দাড়ি-গোঁফ পরিষ্কার না করে হালকা-পাতলার মধ্যে ফ্যাশন ফুটিয়ে তোলা যায়। এতে পুরুষরা আরো বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন।
৬. কাজে বিরতি
বিজ্ঞান বলছে, কাজের ফাঁকে ফাঁকে অল্প সময়ের জন্য বিরতি দিলে উত্পাদন ক্ষমতা বাড়ে। তাই একটানা কাজ না করে মাঝেমধ্যে বিরতি দিন।
৭. টুকিটাকি কাজ
২০১৪ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, যেসব পুরুষ প্রতিদিনই টুকিটাকি কাজ করেন, তাঁরা আদর্শ বাবা বা স্বামী হয়ে উঠতে পারেন। এ অভ্যাস তাঁদের পেশাজীবনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। বাসায় স্ত্রীর কাজে সহযোগিতা করলেও একই ফল মিলবে।
৮. সকালের নাশতায় প্রোটিন
দুধ, ডিম বা দই ইত্যাদি প্রোটিনযুক্ত খাবার সকালের নাশতায় সবার জন্য জরুরি। সুস্থ ও চর্বিমুক্ত দেহের মন্ত্রটা এখানেই। ইলিনয়েস বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞানী ডোনাল্ড লেম্যান জানান, সকালের নাশতায় পুরুষদের ৩০ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন গ্রহণ জরুরি। এতে তার গোটা দিনের কাজের শক্তি মিলবে।