ফ্রিজের দরজা খুলেই ভেতরের দৃশ্য দেখে মহিলা মর-মর
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আপনারা অনেকেই হয়তো ‘সানডে সাসপেন্স’-এ গল্পটা শুনে থাকবেন! সেই যে, এক ভদ্রলোক বউবাজারের এক পুরনো আসবাবের দোকান থেকে একটা আলমারি কেনেন! তার পর দরজা খুলতে গেলেই সেটার ভেতর থেকে ভেসে আসত তীক্ষ্ণ আওয়াজ!
এই ঘটনাটাও অনেকটা সেই রকমই!
হয়েছে কী, আমেরিকার এক মহিলা বড় সাধ করে একটা ফ্রিজ কিনেছিলেন প্রতিবেশীর কাছ থেকে। প্রতিবেশীর গ্যারাজে অনেক দিন ধরেই পড়ে ছিল ফ্রিজটা! ফলে, মাত্র ৩০ ডলারে ফ্রিজটা পেয়ে আনন্দে ডগোমগো ছিলেন তিনি!
কিন্তু, সেই আনন্দ বেশি দিন স্থায়ী হল না। ফ্রিজটা কিনে বাড়িতে এনে তোলার পর, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করে যে-ই দরজাটা খুললেন তিনি, চমকে উঠলেন! দেখলেন, ফ্রিজের ভেতরে থরে থরে সাজানো রয়েছে একটি টুকরো করা মৃতদেহ!
ভাবছেন তো, বাড়িতে এনেই সঙ্গে সঙ্গে কেন ফ্রিজটা খুলে দেখেননি তিনি?
‘আমায় বলা হয়েছিল, ওই ফ্রিজটার মধ্যে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কিছু জিনিস রয়েছে। তাই আমায় ফ্রিজটা খুলতে বারণ করা হয়। দিন কয়েক অপেক্ষা করার পরও কেউ যখন কিছু নিতে এল না, তখন আমি ফ্রিজটা খুলে দেখি! খুলতেই বেরিয়ে এল টুকরো করা মৃতদেহ’, জানিয়েছেন ওই মহিলা !
স্বাভাবিক ভাবেই প্রচণ্ড ভীত এবং আতঙ্কিত ওই মহিলা খবর দেন পুলিশে। পুলিশ এসে টুকরোগুলো বের করার পর মৃতদেহটা শনাক্তও করতে পারেন তিনি। সেটা আর কারও নয়, ওই প্রতিবেশীর মায়ের!
‘কী নৃশংস ঘটনা বলুন তো! কেউ এভাবে মাকে খুন করে ফ্রিজে ভরে রাখতে পারে, কল্পনাও করা যায় না! মৃতা মহিলা কারও সাতে-পাঁচে থাকতেন না! মিষ্টি স্বভাবের জন্য সবাই পছন্দ করতেন তাঁকে! প্রায় মাসখানেক ধরে উনি নিখোঁজ ছিলেন! কী করে বোঝা যাবে, ওঁকে খুন করে ফ্রিজে ভরে রাখা হয়েছে! আর, সেটা কি না আমিই কিনে আনলাম’, সখেদে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন ওই মহিলা !
এই ঘটনাটাও অনেকটা সেই রকমই!
হয়েছে কী, আমেরিকার এক মহিলা বড় সাধ করে একটা ফ্রিজ কিনেছিলেন প্রতিবেশীর কাছ থেকে। প্রতিবেশীর গ্যারাজে অনেক দিন ধরেই পড়ে ছিল ফ্রিজটা! ফলে, মাত্র ৩০ ডলারে ফ্রিজটা পেয়ে আনন্দে ডগোমগো ছিলেন তিনি!
কিন্তু, সেই আনন্দ বেশি দিন স্থায়ী হল না। ফ্রিজটা কিনে বাড়িতে এনে তোলার পর, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করে যে-ই দরজাটা খুললেন তিনি, চমকে উঠলেন! দেখলেন, ফ্রিজের ভেতরে থরে থরে সাজানো রয়েছে একটি টুকরো করা মৃতদেহ!
ভাবছেন তো, বাড়িতে এনেই সঙ্গে সঙ্গে কেন ফ্রিজটা খুলে দেখেননি তিনি?
‘আমায় বলা হয়েছিল, ওই ফ্রিজটার মধ্যে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কিছু জিনিস রয়েছে। তাই আমায় ফ্রিজটা খুলতে বারণ করা হয়। দিন কয়েক অপেক্ষা করার পরও কেউ যখন কিছু নিতে এল না, তখন আমি ফ্রিজটা খুলে দেখি! খুলতেই বেরিয়ে এল টুকরো করা মৃতদেহ’, জানিয়েছেন ওই মহিলা !
স্বাভাবিক ভাবেই প্রচণ্ড ভীত এবং আতঙ্কিত ওই মহিলা খবর দেন পুলিশে। পুলিশ এসে টুকরোগুলো বের করার পর মৃতদেহটা শনাক্তও করতে পারেন তিনি। সেটা আর কারও নয়, ওই প্রতিবেশীর মায়ের!
‘কী নৃশংস ঘটনা বলুন তো! কেউ এভাবে মাকে খুন করে ফ্রিজে ভরে রাখতে পারে, কল্পনাও করা যায় না! মৃতা মহিলা কারও সাতে-পাঁচে থাকতেন না! মিষ্টি স্বভাবের জন্য সবাই পছন্দ করতেন তাঁকে! প্রায় মাসখানেক ধরে উনি নিখোঁজ ছিলেন! কী করে বোঝা যাবে, ওঁকে খুন করে ফ্রিজে ভরে রাখা হয়েছে! আর, সেটা কি না আমিই কিনে আনলাম’, সখেদে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন ওই মহিলা !