তরুণদের বাড়ছে স্ট্রোক, কারণটা কিন্তু অবাক করার মত ?
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
স্ট্রোকের মতো সমস্যায় ভুগতে আগে শুধু বয়স্ক লোকদেরই দেখা যেত। কিন্তু এখন সে অবস্থা নেই। বর্তমানে বহু তরুণের মাঝেই স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে দেখা যায়। এক গবেষণার আলোকে বিষয়টির কারণ জানতে পেরেছেন গবেষকরা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
স্ট্রোকের পেছনে যে কারণগুলো দায়ী, সেগুলো এখন আর অজানা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ার পেছনে সবচেয়ে দায়ী দীর্ঘ কর্মঘণ্টা ও মানসিক চাপ। সম্প্রতি এসব সমস্যা তরুণদের মাঝেও বেশ বেড়ে গেছে। আর গবেষকরা বলছেন এসব সমস্যার কারণে তরুণদের মাঝেও এখন স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে গেছে।
বহু প্রতিষ্ঠানেই দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়েছে। আর এতে বাড়তি চাপ পড়ছে কর্মীদের মাঝে।
সাম্প্রতিক স্ট্রোক বেড়ে যাওয়ার প্রবণতার বিষয়টি গবেষণা করেছেন বহু গবেষক। এতেও অনুরূপ বিষয় জানা গেছে।
একটি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের কর্মী প্রতীক। তিনি অফিসেই হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় সহকর্মীরা ধারণা করেন তিনি হয়ত অনেকক্ষণ কাজ করার ফলে সামান্য অসুস্থ হয়েছেন। একটু পরেই ঠিক হয়ে যাবেন। কিন্তু তাদের জানা ছিল না যে, প্রতীক স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন। আর এ কারণে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা যখন জানান যে, তার স্ট্রোক হয়েছে তখন সবাই অবাক হন।
প্রতীক একজন তরুণ কর্পোরেট এক্সিকিউটিভ। আর প্রতিষ্ঠানে ভালো অবস্থান গড়ার জন্য তিনি কিছুদিন ধরে খুবই পরিশ্রম করছিলেন। এজন্য অফিসের কর্মঘণ্টার বাইরেও তিনি কাজ করতেন। আর এতে সাফল্যও আসছিল। তার সহকর্মীরা বিষয়টিকে পছন্দ করছিল না। তবে তিনি যে, বাড়তি কাজ করে প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন, এজন্য প্রতিষ্ঠান তার প্রতি সন্তুষ্ট ছিল।
ক্যারিয়ার উন্নতির জন্য সম্প্রতি বহু মানুষই প্রতীকের মতো বাড়তি চাপ মাথায় নিচ্ছেন। আর এতে তাদের ব্যক্তিগত জীবন যেমন হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে তেমন তাদের নানা ধরনের শারীরিক সমস্যাও হচ্ছে। আর এ সমস্যার ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আরও বেড়ে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে ড. ভাওয়ানা বারমি বলেন, সাম্প্রতিক এক্সিকিউটিভদের মাঝে বাড়তি মানসিক চাপের পেছনে উৎস হিসেবে কাজ করছে কাজের বাড়তি চাপ।
বাড়তি চাপে ও অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার কারণে অল্প বয়সেই স্ট্রোক, হৃদরোগসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তরুণরা। আর এতে তাদের মৃত্যুঝুঁকিও বেড়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্ট্রোকের পেছনে যে কারণগুলো দায়ী, সেগুলো এখন আর অজানা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ার পেছনে সবচেয়ে দায়ী দীর্ঘ কর্মঘণ্টা ও মানসিক চাপ। সম্প্রতি এসব সমস্যা তরুণদের মাঝেও বেশ বেড়ে গেছে। আর গবেষকরা বলছেন এসব সমস্যার কারণে তরুণদের মাঝেও এখন স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে গেছে।
বহু প্রতিষ্ঠানেই দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়েছে। আর এতে বাড়তি চাপ পড়ছে কর্মীদের মাঝে।
সাম্প্রতিক স্ট্রোক বেড়ে যাওয়ার প্রবণতার বিষয়টি গবেষণা করেছেন বহু গবেষক। এতেও অনুরূপ বিষয় জানা গেছে।
একটি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের কর্মী প্রতীক। তিনি অফিসেই হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় সহকর্মীরা ধারণা করেন তিনি হয়ত অনেকক্ষণ কাজ করার ফলে সামান্য অসুস্থ হয়েছেন। একটু পরেই ঠিক হয়ে যাবেন। কিন্তু তাদের জানা ছিল না যে, প্রতীক স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন। আর এ কারণে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা যখন জানান যে, তার স্ট্রোক হয়েছে তখন সবাই অবাক হন।
প্রতীক একজন তরুণ কর্পোরেট এক্সিকিউটিভ। আর প্রতিষ্ঠানে ভালো অবস্থান গড়ার জন্য তিনি কিছুদিন ধরে খুবই পরিশ্রম করছিলেন। এজন্য অফিসের কর্মঘণ্টার বাইরেও তিনি কাজ করতেন। আর এতে সাফল্যও আসছিল। তার সহকর্মীরা বিষয়টিকে পছন্দ করছিল না। তবে তিনি যে, বাড়তি কাজ করে প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন, এজন্য প্রতিষ্ঠান তার প্রতি সন্তুষ্ট ছিল।
ক্যারিয়ার উন্নতির জন্য সম্প্রতি বহু মানুষই প্রতীকের মতো বাড়তি চাপ মাথায় নিচ্ছেন। আর এতে তাদের ব্যক্তিগত জীবন যেমন হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে তেমন তাদের নানা ধরনের শারীরিক সমস্যাও হচ্ছে। আর এ সমস্যার ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আরও বেড়ে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে ড. ভাওয়ানা বারমি বলেন, সাম্প্রতিক এক্সিকিউটিভদের মাঝে বাড়তি মানসিক চাপের পেছনে উৎস হিসেবে কাজ করছে কাজের বাড়তি চাপ।
বাড়তি চাপে ও অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার কারণে অল্প বয়সেই স্ট্রোক, হৃদরোগসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তরুণরা। আর এতে তাদের মৃত্যুঝুঁকিও বেড়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।