গর্ব করুন : সেরা প্রেমিকা হিসেবে বাঙালি মেয়েরাই ‘নোবেলজয়ী’
কলকাতা টাইমস :
বাঙালি কন্যা কেমন হওয়া উচিত? প্রেমিকা যেমন হওয়া উচিত৷ কেন? আহা কারণ কী আর একটা আছে? দুষ্টু চোখের অমন মিষ্টি হাসি আর কোথায় আছে? যাঁর কালো হরিণ চোখ দেখেছিলেন কবিগুরু। যাঁর প্রতিটি ব্যর্থ প্রেমই নতুন অহঙ্কার৷ তাঁর এমনই কিছু গুণ বারবার মুগ্ধ করেছে সমস্ত যুগের প্রেমিককুলকে৷ তাই যদি সেরা প্রেমিকার জন্য যদি কোন অস্কার থাকতো থামলে গ্যারেন্টি দিয়ে বলতে পারি তা বাঙালি কন্যেরাই পেট।
বঙ্গ নারীর অঙ্গে যদি একবার ওঠে শাড়ি, সেই দৃশ্য যে কোনো পুরুষের মন কাড়তে বাধ্য৷
বাঙালি মেয়েদের সঙ্গে কথা বলে কখনও ক্লান্তি বোধ করবেন না৷ আর তা বেশ বুদ্ধিদীপ্ত আলোচনাই হবে৷
ডায়েটের ধারে কাছে দিয়েও যান না অধিকাংশ বাঙালি কন্যা৷ মাছের মাথা থেকে খাসির মাংস কবজি ডুবিয়ে নির্দ্বিধায় খাবে আপনার পাশে বসে৷
সুন্দর করে যিনি চুল বাঁধেন, তিনি ভাল রাঁধতেও জানেন৷ হ্যাঁ, অধিকাংশ বাঙালি মেয়েরাই দারুণ রাঁধেন৷ আর প্রেম ও পেটের যোগসূত্র সনাতন৷
বাঙালি মেয়েদের খুশি করতে গেলে কোনও সোনার গয়না কিংবা হিরার দ্যুতির প্রয়োজন নেই৷ একটি মনের মতো বই দিয়ে দিন৷ তাতেই তাঁরা আহ্লাদে আটখানা৷
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রেমিকের আর্থিক পরিস্থিতিতে খুব একটা কিছু এসে যায় না বাঙালি কন্যাদের৷
বাঙালি মেয়ে ভীষণ স্বাধীনচেতা হন৷ তাই অন্যের উপর নির্ভরশীলতা তুলনামূলকভাবে কমই থাকে৷
আর হ্যাঁ, বাঙালি মেয়ের সঙ্গে প্রেম করলে আপনার সেরা সময় কাটবে দুর্গা পূজায়৷ নাকতলা, দেশপ্রিয় পার্ক থেকে কুমোরটুলি সব ঘুরে দেখাবে প্রেমিকাই।