ঘরেই রয়েছে এই বিশ্রী রোগের সমাধান
কক্ষের আর্দ্রতা বাড়ান
এটিকে অন্যতম একটি কারণ হিসেবে তুলে ধরেন বিশেষজ্ঞরা। নাক ডাকার পেছনে কক্ষের শুষ্ক পরিবেশকে দায়ী করা হয়। শুকনো আবহাওয়ায় নাসারন্ধ্রের মেমব্রেন আর কণ্ঠনালি মসৃণ ভাব হারায়। ফলে বায়ু চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। এই পথগুলো শুকিয়ে থাকার কারণে বাতাস আসা-যাওয়ার সময় দেয়ালে বাড়ি খায় ও বিচিত্র আওয়াজ তোলে। শয়নকক্ষের আর্দ্রতা বাড়াতে হিউমিডিফায়ার রয়েছে। এটি একটি কিনে নিন।
বাড়তি ওজনে লাগাম টানুন
খুব বেশি চ্যালেঞ্জিং মনে হচ্ছে? কিন্তু আপনার ক্রমে মুটিয়ে ওঠা দেহের কারণে নাক ডাকার অভ্যাস গড়ে উঠতে পারে। যখন বাড়তি মেদ জমা হবে দেহে, তখন গলায় অতিরিক্ত টিস্যু যোগ হবে। এর পরিমাণ যত বাড়বে, বায়ু চলার পথ ততই সরু হয়ে আসবে।
ইয়োগা চর্চা
একটি আসন রয়েছে, যার নাম ‘প্রাণায়াম’। এটি রপ্ত করতে হবে। জটিল কিছু নয়। ইউটিউবে কয়েকবার দেখলেই বুঝে ফেলবেন। এর মাধ্যমে শ্বাস-প্রশ্বাসে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব।
বিছানায় মাথা একটু উঁচিয়ে নিন
অনেকেরই এ ধরনের ঝামেলা রয়েছে। ঘুমানোর সময় মাথা নিচু হয়ে থাকলে জিহ্বা কিছুটা ভেতরে ঢুকে পড়ে। এতে শ্বাসনালি অনেকটা বন্ধের মতো হয়ে থাকে। এতে নাকডাকা তো হবেই। স্বস্তিকর অবস্থা পেতে মাথার নিচে একটা বাড়তি বালিশ দিন। উপকার পাবেন।