খেয়ে শখ মিটিয়ে নিন, দ্রুতই হারিয়ে যাবে এই খাবারগুলি
চলুন দেখে নিই সেই খাবারগুলো-
চীনে বাদাম: এই বাদামের মূল ফলন হয় দক্ষিণ আমেরিকায়। কিন্তু, গত ৭ বছরে এর উৎপাদন কমে গেছে প্রাকৃতিক কারণে। মনে করা হচ্ছে, আগামী ১০ থেকে ১২ বছরের মধ্যেই হারিয়ে যাবে এই ‘টাইমপাস’।
কমলালেবু: ‘সাইট্রাস গ্রিনিং ডিজিস’ নামে এক ধরনের রোগে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে কমলালেবুর গাছ। যে কারণে কমে যাচ্ছে শীতকালের এই ফল।
ওয়াইন: যে বিশেষ ধরনের আঙুর দিয়ে ওয়াইন তৈরি হয়, তা গাছ থেকে তোলা হয় বর্ষার পরে। কিন্তু, আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে অল্পবর্ষণ ও খরার জন্য এই আঙুরের ফলন কমছে প্রতি বছরই।
মেপল সিরাপ: এই সিরাপ তৈরি করতে রাতে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা ও দিনে হালকা গরম তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়। কিন্তু, বর্তমানে গ্লোবাল ওয়ার্মিঙের ফলে সঠিক তাপমাত্রা পাওয়া যায় না।
কফি: ২০৮০ সালের মধ্যে শেষ হয়ে যেতে পারে কফি বিনসের ফলন। কারণ সেই গ্লোবাল ওয়ার্মিং।
কাবলি ছোলা: প্রতি আউন্সের জন্য প্রায় ৭৬ গ্যালন জলের প্রয়োজন। কিন্তু, বর্তমানে আবহাওয়ার কারণে এর ফলন কমেছে প্রায় ৪০ শতাংশ।
মধু: গত ১০ বছরে মৌমাছির প্রজনন কমেছে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ। তাই আগামী কত দিন মধু পাওয়া যাবে তা জানা নেই।
কলা: ‘ট্রপিক্যাল রেস ৪’ নামে এক ধরনের জীবাণুর ফলে বিশ্বজুড়ে নষ্ট হচ্ছে কলা।
চকোলেট: রিসার্চ বলছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বাজার থেকে হারিয়ে যাবে এই সুখাদ্য। কারণ কম বৃষ্টির জন্য ন্যাচুরাল চকোলেটের ফলন কমে যাচ্ছে।