আধ্যাত্মিকায় মিলায়…তর্কে বহুদূর
একটা জিনিস নিশ্চিত আমরা সবাই মানি – জীবনে কিছু লোক সফল, কিছু নয়।সাফল্যবান লোকের দল তাদের এই কৃতিত্বের কিছুটা অংশীদার ভাগ্যকেও এঁরা নির্ধারণ করে থাকেন।
আবার অনেকে যাঁরা জীবনে বিফল, তাঁরা বুঝে উঠতেই পারে না কেন তাঁদের এই দশা।তাঁরা শুধু তাঁদের দুর্ভাগ্যকেই এর জন্য দায়ী করেই খালাস।ঠিক এরকম একটা পরিস্থিতিতেই আমরা আধ্যাত্মিকার প্রয়োজন প্রশ্ন করি।আধ্যাত্মিকার সাহায্যে ভাগ্য নামক গুরুত্বপূর্ণ উপাদানটিকে নিজের দিকে আকর্ষিত করা যায়।বিশ্ব ভরা অগাধ ইতিবাচক এই শক্তির সম্ভার বিচ্ছিন্ন ভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে যা আমাদের নিজের দিকে আনতে হবে উন্নতির স্বার্থে।মানুষ হিসেবে আমাদের শক্তি ক্ষমতা খুবই সীমিত, যার ফলে এর সাথে নিজেদের আত্মস্থ করার ক্ষমতা প্রায় নেই। কিন্ত এটা মানতে হবে আধ্যাত্মিকতার পথে চলতে গেলে অনেক পরিবর্তন আনতে হবে জীবনধারায়।যেমন ধরুন বিঞ্জান প্রমাণ করে দিয়েছে যে আধ্যাত্মিকা ও ধ্যান আমাদের মস্তিষ্কের গঠন পালটে দেয় আর আমাদের ইতিবাচক চিন্তা করতে সক্ষম করে তোলে।আমরা জীবনের প্রতি আশাবাদী হই এবং সহজে হার মানতে শিখিনা।একমাত্র আধ্যাত্মিকার পথে পথিক হলে তবেই বোঝা যায় এর মাহাত্ম্য।যতক্ষণ না তা হচ্ছে, আধ্যাত্মিকার মানে অধরাই থেকে যাবে।