গাড়ির গ্লোভ বক্সে কখনোই রাখবেন না ফোন
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আপনার গাড়ির গ্লোভ কম্পার্টমেন্ট বা গ্লোভ বক্স মূলত ড্রাইভিং লাইসেন্স, ডায়েরি, ইন্স্যুরেন্সের কাগজপত্র সহ প্রয়োজনীয় কিছু রাখার জন্যই। কিন্তু দেখা যায় ন্যাপকিন, খাবার থেকে শুরু করে হ্যান্ড স্যানিটাইজার পর্যন্ত, কি থাকে না এতে? তবে অন্য যা কিছুই এখানে রাখুন না কেন, আপনার সাধের স্মার্টফোনটি কখনোই রাখবেন না গাড়ির গ্লোভ বক্সে।
অনেকে গ্লোভ বক্সে ফোন রাখার জন্য যথেষ্ট যুক্তি লাগিয়ে করে থাকেন। গ্লোভ বক্সে ফোন রাখা ব্যক্তিরা বলে থাকেন, গাড়ির ভেতরে ফোন রাখার উপযুক্ত জায়গা মেলা ভার, তার ওপর টুংটাং নোটিফিকেশনের আওয়াজ। গাড়ি চালানো অবস্থায় নোটিফিকেশন দেখতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। এজন্য একটু আড়ালে গ্লোভ বক্সে ফোনটি সরিয়ে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন অনেকে। এতে যেমন ফোন রাখার জায়গা পাওয়া গেল তেমনি একটু পর পর ফোন চেক করার ঝামেলাও রইল না।
কিন্তু এ অভ্যাস আপনার ফোনের জন্য ব্যাটারি ডাউন, ডাটা মুছে যাওয়া কিংবা একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা বয়ে আনতে পারে। এছাড়া ফোন চোখের আড়ালে থাকলে গাড়ি থেকে নেমে যাবার সময় তা গাড়িতে ফেলে যাওয়ার সম্ভাবনাও একেবারে কম নয়।
গ্লোভ বক্সের ভেতরের তাপমাত্রা ফোন রাখার জন্য মোটেও উপযুক্ত নয়। খুব বেশি বা খুব কম তাপমাত্রা উভয়ই ফোনের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। যার কারণে গ্লোভ বক্সে রাখার পর ফোনের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে তথ্য মুছে যাওয়া, স্থায়ী ভাবে ব্যাটারি ও ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে যাওয়া কিংবা ফোনটি একেবারে নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে।
সমাধান কী হতে পারে
গাড়ি চালানো অবস্থায় স্মার্টফোন নোটিফিকেশন কন্ট্রোলের জন্য বিভিন্ন অ্যাপস রয়েছে। এসব অ্যাপস গাড়ি চালানো অবস্থায় স্বয়ংক্রিয় ভাবে ফোনে আসা নোটিফিকেশনগুলো নিয়ন্ত্রণ করে এবং সম্ভব হলে একটি মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দেয়। আপনার স্মার্টফোনের অ্যাপস স্টোর থেকেই এগুলো ইন্সটল করে নিতে পারবেন।
আর ফোন রাখার জন্য স্মার্টফোন কার মাউন্ট এর মতো ফোন হোল্ডার ব্যবহার করতে পারেন। এ ফোন হোল্ডারগুলোর মাধ্যমে গাড়িতে আপনার ফোন ধরে রাখার পাশাপাশি যখন খুশি জিপিএস সুবিধা ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে গ্লোভ বক্সে রেখে ফোনের ক্ষতিও করতে হবে না আবার বারবার ফোন চেক করার ঝামেলা থেকেও মিলবে রেহাই।
অনেকে গ্লোভ বক্সে ফোন রাখার জন্য যথেষ্ট যুক্তি লাগিয়ে করে থাকেন। গ্লোভ বক্সে ফোন রাখা ব্যক্তিরা বলে থাকেন, গাড়ির ভেতরে ফোন রাখার উপযুক্ত জায়গা মেলা ভার, তার ওপর টুংটাং নোটিফিকেশনের আওয়াজ। গাড়ি চালানো অবস্থায় নোটিফিকেশন দেখতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। এজন্য একটু আড়ালে গ্লোভ বক্সে ফোনটি সরিয়ে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন অনেকে। এতে যেমন ফোন রাখার জায়গা পাওয়া গেল তেমনি একটু পর পর ফোন চেক করার ঝামেলাও রইল না।
কিন্তু এ অভ্যাস আপনার ফোনের জন্য ব্যাটারি ডাউন, ডাটা মুছে যাওয়া কিংবা একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা বয়ে আনতে পারে। এছাড়া ফোন চোখের আড়ালে থাকলে গাড়ি থেকে নেমে যাবার সময় তা গাড়িতে ফেলে যাওয়ার সম্ভাবনাও একেবারে কম নয়।
গ্লোভ বক্সের ভেতরের তাপমাত্রা ফোন রাখার জন্য মোটেও উপযুক্ত নয়। খুব বেশি বা খুব কম তাপমাত্রা উভয়ই ফোনের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। যার কারণে গ্লোভ বক্সে রাখার পর ফোনের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে তথ্য মুছে যাওয়া, স্থায়ী ভাবে ব্যাটারি ও ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে যাওয়া কিংবা ফোনটি একেবারে নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে।
সমাধান কী হতে পারে
গাড়ি চালানো অবস্থায় স্মার্টফোন নোটিফিকেশন কন্ট্রোলের জন্য বিভিন্ন অ্যাপস রয়েছে। এসব অ্যাপস গাড়ি চালানো অবস্থায় স্বয়ংক্রিয় ভাবে ফোনে আসা নোটিফিকেশনগুলো নিয়ন্ত্রণ করে এবং সম্ভব হলে একটি মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দেয়। আপনার স্মার্টফোনের অ্যাপস স্টোর থেকেই এগুলো ইন্সটল করে নিতে পারবেন।
আর ফোন রাখার জন্য স্মার্টফোন কার মাউন্ট এর মতো ফোন হোল্ডার ব্যবহার করতে পারেন। এ ফোন হোল্ডারগুলোর মাধ্যমে গাড়িতে আপনার ফোন ধরে রাখার পাশাপাশি যখন খুশি জিপিএস সুবিধা ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে গ্লোভ বক্সে রেখে ফোনের ক্ষতিও করতে হবে না আবার বারবার ফোন চেক করার ঝামেলা থেকেও মিলবে রেহাই।