করোনার মাঝে ‘১ ডিগ্রি’ সর্বনাশের অশনিসঙ্কেত !
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
গরম শুরু হলেও মানুষ হিম শীতল হয়ে রয়েছে বিশ্বজুড়ে করোনার ভয়ে।এরই মাঝে অশনিসঙ্কেত দিল বিশ্ব আবহাওয়া দপ্তর। পৃথিবীজুড়ে গড় তাপমাত্রা বাড়ল এক ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই প্রথম এতটা বাড়ল তাপমাত্রা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিপদ দোরগোড়ায়। আর এক ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়লেই আবহাওয়ার পরিবর্তনের মারাত্মক প্রভাব পড়বে পৃথিবীতে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (WMO) বলছে, ভয়ঙ্কর দ্রুতগতিতে একটা অজানা সীমানার দিকে এগিয়ে চলেছে পৃথিবী। এ বছরের প্রথম ন মাসে রেকর্ড হারে উষ্ণ হয়েছে বিশ্বের আবহাওয়া। এর অর্থ হলো অর্ধেক পথ অতিক্রান্ত। বাকি অর্ধেক পেরলেই ধেয়ে আসতে চলেছে আবহাওয়ার পরিবর্তনের মারাত্মক প্রভাব। মত বিজ্ঞানীদের। তাঁদের আরও দাবি, মানুষের তৈরি গ্রিন হাউস গ্যাসও বাতাসে বেড়েছে রেকর্ড হারে। দেখা গেছে, শিল্প, কৃষি ও মানুষের কার্যকলাপে বাতাসে কার্ব-ডাই-অক্সাউড, মিথেন ও নাইট্রাস অক্সাইড সম্বলিত গ্রিন হাউস গ্যাসের মাত্রা এ বছর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে, ৪০০পার্টস পার বিলিয়ন।
WMO-র সেক্রেটারি জেনারেল মাইকেল জারাউড বলছেন, ‘এর অর্থ হল বিশ্ব তাপমাত্রায় উষ্ণায়ন, বন্যা, হিমবাহ গলে যাওয়া, সমুদ্রতল বৃদ্ধি, সমুদ্রের জলে অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া এইসব চরম আবহাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হওয়া।’ আবহাওয়ার পরিসংখ্যান বলছে, জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১.০২সেলসিয়াস। WMO-র দাবি, এই প্রথম এতটা তাপমাত্রার বৃদ্ধিতেই বোঝা যাচ্ছে, ২০১৫ সালটা উষ্ণতম বছর হতে চলেছে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার পর্যবেক্ষণ প্রকাশিত হল এমন একটা সময় যখন প্যারিসে আবহাওয়ার পরিবর্তন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন হতে চলেছে। বিশ্ব উষ্ণায়ন রুখতে সর্বসম্মত আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা সেই বৈঠকে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (WMO) বলছে, ভয়ঙ্কর দ্রুতগতিতে একটা অজানা সীমানার দিকে এগিয়ে চলেছে পৃথিবী। এ বছরের প্রথম ন মাসে রেকর্ড হারে উষ্ণ হয়েছে বিশ্বের আবহাওয়া। এর অর্থ হলো অর্ধেক পথ অতিক্রান্ত। বাকি অর্ধেক পেরলেই ধেয়ে আসতে চলেছে আবহাওয়ার পরিবর্তনের মারাত্মক প্রভাব। মত বিজ্ঞানীদের। তাঁদের আরও দাবি, মানুষের তৈরি গ্রিন হাউস গ্যাসও বাতাসে বেড়েছে রেকর্ড হারে। দেখা গেছে, শিল্প, কৃষি ও মানুষের কার্যকলাপে বাতাসে কার্ব-ডাই-অক্সাউড, মিথেন ও নাইট্রাস অক্সাইড সম্বলিত গ্রিন হাউস গ্যাসের মাত্রা এ বছর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে, ৪০০পার্টস পার বিলিয়ন।
WMO-র সেক্রেটারি জেনারেল মাইকেল জারাউড বলছেন, ‘এর অর্থ হল বিশ্ব তাপমাত্রায় উষ্ণায়ন, বন্যা, হিমবাহ গলে যাওয়া, সমুদ্রতল বৃদ্ধি, সমুদ্রের জলে অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া এইসব চরম আবহাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হওয়া।’ আবহাওয়ার পরিসংখ্যান বলছে, জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১.০২সেলসিয়াস। WMO-র দাবি, এই প্রথম এতটা তাপমাত্রার বৃদ্ধিতেই বোঝা যাচ্ছে, ২০১৫ সালটা উষ্ণতম বছর হতে চলেছে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার পর্যবেক্ষণ প্রকাশিত হল এমন একটা সময় যখন প্যারিসে আবহাওয়ার পরিবর্তন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন হতে চলেছে। বিশ্ব উষ্ণায়ন রুখতে সর্বসম্মত আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা সেই বৈঠকে।