গরিবের খাবারেই সুস্থ ও সবল, কেন জানেন…
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
সম্প্রতি বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে কোন ধরনের খাবারগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এতে সুস্বাস্থ্যের জন্য আপনার যে ধরনের খাবার খাওয়া প্রয়োজন তাকে গরিবের খাবারের সঙ্গেই তুলনা করেছেন তারা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
পশ্চিমা মুখরোচক ও মূল্যবান যেসব খাবার রয়েছে সেসব খাবার মোটেই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। বিশেষ করে পিজা ও বার্গারের মতো ফাস্ট ফুড থেকে সবারই বের হয়ে আসা উচিত বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা।
খাবারের ফ্যাট স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এসব বাদ দিয়ে ভেষজ বিভিন্ন উপাদান থেকে তৈরি খাবার এবং তাজা ফলমূলকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
মসলাদার বিভিন্ন ধরনের খাবারকে অনেকেই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করেন। তবে এ উপমহাদেশে প্রচলিত বিভিন্ন ধরনের মসলাদার খাবারও অ্যাসিডিটি তৈরি করে না। গবেষণায় দেখা গেছে, এসব খাবারে ব্যবহৃত মসলা নানাধরনের রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়তে সহায়তা করে। অন্যদিকে বিপরীত কাজ করে পশ্চিমা খাবারগুলো। এগুলো নানাভাবে দেহের রোগ বৃদ্ধি করে।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়অর গবেষক চন্দ্র বান প্রাসাদ বলেন, ‘ভারতের উত্তর প্রদেশে সোসিও-অ্যান্থ্রোপলজিক্যাল প্রকল্পের আওতায় একটি অঞ্চলের খাবারের অভ্যাস নিয়ে আমরা গবেষণা করি। এতে দেখা গেছে, গরিব দলিত সম্প্রদায়ের লোকজনের মাঝে ৯০-এর কোঠায় থাকা মানুষের সংখ্যা প্রচুর। এর তুলনায় ঠাকুর ‘বস্তির’ লোকজনের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম।’
এ বিষয়টি অনুসন্ধানের পর মি. প্রাসাদ পরিকল্পনা করেছেন তিনি খাবার নিয়ে একটি অনলাইন স্টার্টআপ তৈরি করছেন। দলিত ফুড নামে সে স্টার্টআপে দলিত লোকজনের খাবারগুলো বিক্রি করা হবে।
এ বিষয়ে মি. প্রাসাদ বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে দলিত লোকজনের বেশি জমি থাকে না। তারা মূলত জোয়ার উৎপাদন করে, যেখানে বেশি পানির প্রয়োজন হয় না। এটি আবার স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। তাদের বাড়তি অর্থ নেই বিভিন্ন ক্ষতিকর রাসায়নিক প্রয়োগের। এ কারণে তাদের খাবার হয় প্রাকৃতিক।’
দলিত লোকজনের উৎপন্ন খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে গম থেকে উৎপন্ন রুটি। এটি বর্তমানে ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে একটি দারুণ কার্যকর খাবার বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
শুধু মি. প্রাসাদের উদ্যোগই নয়, এ ধরনের আরও বেশ কিছু উদ্যোগের দেখা মিলছে অনলাইনে। স্বাস্থ্যকর খাবার মানুষের হাতে পৌঁছে দিতে এসব উদ্যোগ যথেষ্ট কার্যকর হতে পারে।
পশ্চিমা মুখরোচক ও মূল্যবান যেসব খাবার রয়েছে সেসব খাবার মোটেই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। বিশেষ করে পিজা ও বার্গারের মতো ফাস্ট ফুড থেকে সবারই বের হয়ে আসা উচিত বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা।
খাবারের ফ্যাট স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এসব বাদ দিয়ে ভেষজ বিভিন্ন উপাদান থেকে তৈরি খাবার এবং তাজা ফলমূলকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
মসলাদার বিভিন্ন ধরনের খাবারকে অনেকেই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করেন। তবে এ উপমহাদেশে প্রচলিত বিভিন্ন ধরনের মসলাদার খাবারও অ্যাসিডিটি তৈরি করে না। গবেষণায় দেখা গেছে, এসব খাবারে ব্যবহৃত মসলা নানাধরনের রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়তে সহায়তা করে। অন্যদিকে বিপরীত কাজ করে পশ্চিমা খাবারগুলো। এগুলো নানাভাবে দেহের রোগ বৃদ্ধি করে।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়অর গবেষক চন্দ্র বান প্রাসাদ বলেন, ‘ভারতের উত্তর প্রদেশে সোসিও-অ্যান্থ্রোপলজিক্যাল প্রকল্পের আওতায় একটি অঞ্চলের খাবারের অভ্যাস নিয়ে আমরা গবেষণা করি। এতে দেখা গেছে, গরিব দলিত সম্প্রদায়ের লোকজনের মাঝে ৯০-এর কোঠায় থাকা মানুষের সংখ্যা প্রচুর। এর তুলনায় ঠাকুর ‘বস্তির’ লোকজনের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম।’
এ বিষয়টি অনুসন্ধানের পর মি. প্রাসাদ পরিকল্পনা করেছেন তিনি খাবার নিয়ে একটি অনলাইন স্টার্টআপ তৈরি করছেন। দলিত ফুড নামে সে স্টার্টআপে দলিত লোকজনের খাবারগুলো বিক্রি করা হবে।
এ বিষয়ে মি. প্রাসাদ বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে দলিত লোকজনের বেশি জমি থাকে না। তারা মূলত জোয়ার উৎপাদন করে, যেখানে বেশি পানির প্রয়োজন হয় না। এটি আবার স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। তাদের বাড়তি অর্থ নেই বিভিন্ন ক্ষতিকর রাসায়নিক প্রয়োগের। এ কারণে তাদের খাবার হয় প্রাকৃতিক।’
দলিত লোকজনের উৎপন্ন খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে গম থেকে উৎপন্ন রুটি। এটি বর্তমানে ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে একটি দারুণ কার্যকর খাবার বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
শুধু মি. প্রাসাদের উদ্যোগই নয়, এ ধরনের আরও বেশ কিছু উদ্যোগের দেখা মিলছে অনলাইনে। স্বাস্থ্যকর খাবার মানুষের হাতে পৌঁছে দিতে এসব উদ্যোগ যথেষ্ট কার্যকর হতে পারে।