২০৫০ সালেই টের পাবেন সর্বনাশ কাকে বলে …
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
মানুষের কর্মকাণ্ড এখন আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় আগ্রাসী। মানুষ এখন আগের তুলনায় দিন দিন পরিবেশের প্রতি বেশিমাত্রায় আগ্রাসী হয়ে উঠছে। এ অবস্থার পেছনে রয়েছে পুঁজিবাদী বিশ্বের প্রভাব। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফোর্বস।
কিছু মানুষের জন্য পুঁজিবাদের উত্থান সৌভাগ্য বয়ে আনলেও এর প্রভাবে বিশ্বের অসংখ্য মানুষের ক্ষতি হচ্ছে বলেই মনে করেন ড্রিউ হ্যানসেন। তিনি জানান, পুঁজিবাদ বিশ্বের পরিবেশের যে ক্ষতি করছে, তা অচিরেই মানুষের অস্তিত্ব হুমকিতে ফেলবে। মানুষের অযাচিত কর্মকাণ্ডের কারণে বিশ্বের যে ক্ষতি হবে তার কারণ নিম্নোক্তভাবে তুলে ধরেছেন তিনি।
-বিশ্বের ৬৫ মিলিয়ন বছরের ইতিহাসে বিভিন্ন প্রাণী বিলুপ্ত হওয়ার যে গতি তার তুলনায় এখন এক হাজার গুণ দ্রুত বিলুপ্ত হচ্ছে।
-২০০০ সালের পর থেকে বিশ্বে প্রতি বছর ছয় মিলিয়ন হেক্টর প্রাথমিক বনভূমি বিলুপ্ত হচ্ছে।
-আমেরিকায় মোট জনসংখ্যার ১৫ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে এবং এ সংখ্যা ক্রমে বাড়ছে। সারা বিশ্বের চিত্রও এ থেকে ব্যতিক্রম নয়।
-বিশ্বের জনসংখ্যা ২০৫০ সালে ১০ বিলিয়নে দাঁড়াবে। এতে ব্যাপক মাত্রায় পরিবেশ বিপর্যয় হবে।
বিশ্বের জনসংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। এ বাড়তি জনসংখ্যার জন্য যেমন খাবার যোগাতে হবে তেমন তাদের অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও নিশ্চিত করতে হবে। আর এ বাড়তি জনসংখ্যার চাহিদা মেটাতে বিশ্বের পরিবেশের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এ চাপ ক্রমে অসহনীয় হয়ে পড়ছে। এদিকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণেও বাড়তি কোনো উদ্যোগ কাজে আসছে না। ফলে অদূর ভবিষ্যতে বাড়তি জনসংখ্যার কারণে বিশ্ব বিপদের মুখোমুখি হয়ে পড়ছে। এ বিপর্যয় শুরু হতে পারে ২০৫০ সালেই।
মানুষের যেসব কর্মকাণ্ড বিশ্বের বাসযোগ্যতা নষ্ট করছে সেসবের মধ্যে রয়েছে মাত্রাতিরিক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার। এছাড়া বাণিজ্যিকভাবে কৃষিকাজ করে পরিবেশ ধ্বংস, বনভূমি কেটে সম্পদ আহরণ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংস করায় বিশ্ব ক্রমে মানুষসহ সব প্রাণীর বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো মারাত্মক প্রতিক্রিয়া ঘটছে। এসব কর্মকাণ্ড আরও বেড়ে গেছে পুঁজিবাদের কারণে বলে মনে করেন ড্রিউ হ্যানসেন। এ কারণে তিনি পুঁজিবাদের বদলে অন্য কোনো পদ্ধতিতে মানুষের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দিচ্ছেন।
কিছু মানুষের জন্য পুঁজিবাদের উত্থান সৌভাগ্য বয়ে আনলেও এর প্রভাবে বিশ্বের অসংখ্য মানুষের ক্ষতি হচ্ছে বলেই মনে করেন ড্রিউ হ্যানসেন। তিনি জানান, পুঁজিবাদ বিশ্বের পরিবেশের যে ক্ষতি করছে, তা অচিরেই মানুষের অস্তিত্ব হুমকিতে ফেলবে। মানুষের অযাচিত কর্মকাণ্ডের কারণে বিশ্বের যে ক্ষতি হবে তার কারণ নিম্নোক্তভাবে তুলে ধরেছেন তিনি।
-বিশ্বের ৬৫ মিলিয়ন বছরের ইতিহাসে বিভিন্ন প্রাণী বিলুপ্ত হওয়ার যে গতি তার তুলনায় এখন এক হাজার গুণ দ্রুত বিলুপ্ত হচ্ছে।
-২০০০ সালের পর থেকে বিশ্বে প্রতি বছর ছয় মিলিয়ন হেক্টর প্রাথমিক বনভূমি বিলুপ্ত হচ্ছে।
-আমেরিকায় মোট জনসংখ্যার ১৫ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে এবং এ সংখ্যা ক্রমে বাড়ছে। সারা বিশ্বের চিত্রও এ থেকে ব্যতিক্রম নয়।
-বিশ্বের জনসংখ্যা ২০৫০ সালে ১০ বিলিয়নে দাঁড়াবে। এতে ব্যাপক মাত্রায় পরিবেশ বিপর্যয় হবে।
বিশ্বের জনসংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। এ বাড়তি জনসংখ্যার জন্য যেমন খাবার যোগাতে হবে তেমন তাদের অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও নিশ্চিত করতে হবে। আর এ বাড়তি জনসংখ্যার চাহিদা মেটাতে বিশ্বের পরিবেশের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এ চাপ ক্রমে অসহনীয় হয়ে পড়ছে। এদিকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণেও বাড়তি কোনো উদ্যোগ কাজে আসছে না। ফলে অদূর ভবিষ্যতে বাড়তি জনসংখ্যার কারণে বিশ্ব বিপদের মুখোমুখি হয়ে পড়ছে। এ বিপর্যয় শুরু হতে পারে ২০৫০ সালেই।
মানুষের যেসব কর্মকাণ্ড বিশ্বের বাসযোগ্যতা নষ্ট করছে সেসবের মধ্যে রয়েছে মাত্রাতিরিক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার। এছাড়া বাণিজ্যিকভাবে কৃষিকাজ করে পরিবেশ ধ্বংস, বনভূমি কেটে সম্পদ আহরণ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংস করায় বিশ্ব ক্রমে মানুষসহ সব প্রাণীর বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো মারাত্মক প্রতিক্রিয়া ঘটছে। এসব কর্মকাণ্ড আরও বেড়ে গেছে পুঁজিবাদের কারণে বলে মনে করেন ড্রিউ হ্যানসেন। এ কারণে তিনি পুঁজিবাদের বদলে অন্য কোনো পদ্ধতিতে মানুষের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দিচ্ছেন।