রহস্যময় : ৯০-এ বাবা হওয়ার ক্ষমতা রাখেন এই পুরুষরা
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট-বালতিস্তান। এখানে কারাকোরাম, পশ্চিম হিমালয়, পামির ও হিন্দুকুশ পর্বতের মাঝে হুনজা উপত্যকা। সেখানেই বসবাস করেন হুনজা প্রজাতির মানুষ। বয়সে এরা প্রায় সকলেই সেঞ্চুরি হাঁকান। এখানকার আবহাওয়া অপরুপ। পর্যটকদের কথায় স্বর্গের দেখা মেলে এই হুনজা উপত্যকায়। প্রত্যেক বছরই দেশ-বিদেশ থেকে হাজার হাজার পর্যটক এখানে ঘুরতে আসেন। বলা হয়, পৃথিবীতে থেকে প্রায় অনেকটাই বিচ্ছিন্ন এই উপত্যকা। এই উপত্যকায় যে জনগোষ্ঠী বসবাস করেন তারা নাকি পৃথিবীর সবচেয়ে খুশি মানুষ। তারা অমর। এমনটাই প্রায় মিথ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কুঞ্জ উপত্যকায় যেহেতু মানুষের গড় আয়ু ১২০ বছর হয়ে যায়। কাজেই মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এদের ভাষা বুরুষাশকি। হুনজা সম্প্রদায়ের মধ্যে মানুষের বেঁচে থাকার রেকর্ড প্রায় ১৬৫ বছর। শরীরে বার্ধক্য দেখা গেলেও তারা একেবারে সুস্থ।
বলা হয় তাদের শরীরে সেভাবে অসুখ বাসা বাঁধতে পারে না।
৯০ বছরের বৃদ্ধ বাবা হওয়ার ক্ষমতা রাখে। কাজেই হুনজা উপত্যকায় দেখা গিয়েছে ৬০ থেকে ৭০ বছরের মহিলা গর্ভবতী হচ্ছেন। এমনকি সুস্থ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
বেশকিছু জাতীয় স্তরের প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে হল নাকি ক্যান্সার নামক রোগের নাম কোনদিনও শোনেননি। তারা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এতটাই পরিশ্রম করে যা অন্যান্য দেশে দেখা যায় না। পাহাড়ি পথে ভারী বোঝা নিয়ে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার হাটা তাদের কাছে কষ্টের নয়। তারা অনায়াসে বয়ে নিয়ে যেতে পারে ৪০ কেজি।
এত শক্তি এবং বেঁচে থাকার রসদ পায় কোথা থেকে? জানা গিয়েছে, দিনে মাত্র দু বার খাবার খান। সকালে ব্রেকফাস্ট এর পর সূর্য ডোবা পর্যন্ত না খেয়ে থাকেন তারা। এরপর ডিনার করেন। প্রাকৃতিক খাবার ছাড়া কোনো কিছুই তাদের মুখে রোচেনা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজেদের খাবার নিজেরাই চাষ করে নেয় তারা।
৯০ বছরের বৃদ্ধ বাবা হওয়ার ক্ষমতা রাখে। কাজেই হুনজা উপত্যকায় দেখা গিয়েছে ৬০ থেকে ৭০ বছরের মহিলা গর্ভবতী হচ্ছেন। এমনকি সুস্থ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
বেশকিছু জাতীয় স্তরের প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে হল নাকি ক্যান্সার নামক রোগের নাম কোনদিনও শোনেননি। তারা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এতটাই পরিশ্রম করে যা অন্যান্য দেশে দেখা যায় না। পাহাড়ি পথে ভারী বোঝা নিয়ে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার হাটা তাদের কাছে কষ্টের নয়। তারা অনায়াসে বয়ে নিয়ে যেতে পারে ৪০ কেজি।
এত শক্তি এবং বেঁচে থাকার রসদ পায় কোথা থেকে? জানা গিয়েছে, দিনে মাত্র দু বার খাবার খান। সকালে ব্রেকফাস্ট এর পর সূর্য ডোবা পর্যন্ত না খেয়ে থাকেন তারা। এরপর ডিনার করেন। প্রাকৃতিক খাবার ছাড়া কোনো কিছুই তাদের মুখে রোচেনা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজেদের খাবার নিজেরাই চাষ করে নেয় তারা।