ভারতের সুরক্ষায় চিনের নজরদারি, শ্রীলঙ্কায় চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আগেও শ্রীলঙ্কায় চিনের গুপ্তচর জাহাজ প্রবেশ নিয়ে ভারতের আপত্তি ছিল৷ এবারও সেই দাবি উপেক্ষা করেই শ্রীলঙ্কায় নোঙর করেছে চিনের জাহাজ শি ইয়ান ৬৷ যদিও জাহাজের প্রবেশকে স্রেফ সমুদ্র গবেষণার কাজ হিসেবেই যুক্তি দেখাচ্ছে বেজিং ও কলম্বো৷ তাদের দাবি, শ্রীলঙ্কার দুটি বিশ্ববিদ্যালয় এই কাজে চিনের সঙ্গে যুক্ত হবে৷ কিন্ত্ত ভারত ও আমেরিকা তা মনে করে না৷ কিন্তু বেজিঙের যুক্তি মানতে নারাজ ভারত ও আমেরিকা৷ দুই দেশের বক্তব্য, চিন ওই জাহাজ পাঠিয়েছে, ভারত মহাসাগরের সুরক্ষা ব্যবস্থার উপর নজরদারি চালাতে৷ মূলত ভারতের সামুদ্রিক সুরক্ষায় নজরদারি চালানোর উদ্দেশে জাহাজটি পাঠানো হয়েছে৷
দীর্ঘদিন ধরেই চিনের এই তৎপরতা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছে মার্কিন প্রশাসন৷ এই এলাকায় চিনের মোকাবিলায় কোয়াড অর্থাৎ আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও ভারতের সামরিক বোঝাপড়ার মঞ্চকে শক্তিশালী করা শুরু হয়েছে৷ চার দেশের যৌথ সামরিক মহড়াও জোরদার করা হচ্ছে৷ কিন্ত্ত ভারত ও আমেরিকার আপত্তি অগ্রাহ্য করে শ্রীলঙ্কা সরকার চিনের জাহাজটিকে নোঙর করার অনুমতি দিয়েছে৷
আমেরিকার আশঙ্কা ভারত মহাসাগরে কর্তৃত্ব স্থাপন করতেই ওই জাহাজ পাঠিয়েছে বেজিং৷ যদিও নরেন্দ্র মোদী ও বাইডেন প্রশাসনের আপত্তিতে জাহাজটিকে মাঝপথে আটকে দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা৷ ওয়াকিবহাল মহলের বক্তব্য, চিনের ঋণের ফাঁদে পড়া দ্বীপ রাষ্ট্রটির পক্ষে বেজিংয়ের ইচ্ছায় বাদ সাধা কঠিন৷ আর্থিক মন্দা থেকে সবে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করা শ্রীলঙ্কা অবশ্য নয়া দিল্লিকে কথা দিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষায় সমস্যা হতে পারে এমন কোনও কোনও কাজ তারা চিনকে করতে দেবে না৷ কলম্বোর ভারতীয় দূতাবাস সূত্রে বলা হয়েছে, তারা স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছে৷
দীর্ঘদিন ধরেই চিনের এই তৎপরতা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছে মার্কিন প্রশাসন৷ এই এলাকায় চিনের মোকাবিলায় কোয়াড অর্থাৎ আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও ভারতের সামরিক বোঝাপড়ার মঞ্চকে শক্তিশালী করা শুরু হয়েছে৷ চার দেশের যৌথ সামরিক মহড়াও জোরদার করা হচ্ছে৷ কিন্ত্ত ভারত ও আমেরিকার আপত্তি অগ্রাহ্য করে শ্রীলঙ্কা সরকার চিনের জাহাজটিকে নোঙর করার অনুমতি দিয়েছে৷
আমেরিকার আশঙ্কা ভারত মহাসাগরে কর্তৃত্ব স্থাপন করতেই ওই জাহাজ পাঠিয়েছে বেজিং৷ যদিও নরেন্দ্র মোদী ও বাইডেন প্রশাসনের আপত্তিতে জাহাজটিকে মাঝপথে আটকে দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা৷ ওয়াকিবহাল মহলের বক্তব্য, চিনের ঋণের ফাঁদে পড়া দ্বীপ রাষ্ট্রটির পক্ষে বেজিংয়ের ইচ্ছায় বাদ সাধা কঠিন৷ আর্থিক মন্দা থেকে সবে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করা শ্রীলঙ্কা অবশ্য নয়া দিল্লিকে কথা দিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষায় সমস্যা হতে পারে এমন কোনও কোনও কাজ তারা চিনকে করতে দেবে না৷ কলম্বোর ভারতীয় দূতাবাস সূত্রে বলা হয়েছে, তারা স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছে৷