৪ টি হাতিয়ার যা শরীরকে সব সময় চেনানোর চেষ্টা করে
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আচ্ছা, আপনাদের কি জানা আছে কীভাবে শরীর নানা ক্ষতিকর উপাদানের হাত থেকে আমাদের বাঁচায়? শুনলে আবাক যাবেন শরীরের এমন কিছু বায়োলজিকাল সার্কেল আছে যা সৈনিকের মতো আমাদের ভেতর ও বাইরে থেকে প্রতিনিয়ত রক্ষা করে চলেছে। এই প্রবন্ধে শরীরের তেমনই কিছু সেল্ফ ডিফেন্স মেকানিজম নিয়ে আলোচনা করা হল।
আমার তো ৮-৯ ঘন্টা কাজ করেই হাপিঁয়ে যাই। কিন্তু মজার বিষয় হল শরীর তার কাজ কখনও থামায় না, কখনও ক্লান্তও হয় না। দিবারাত্র শরীরের আত্মরক্ষার পদ্ধতি সজাগ থাকে, পাছে আমাদের শরীর খারাপ হয়ে যায়। তাই তো চিকিৎসকেরা আমাদের সব সময় শরীরকে যত্নে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু আমরা কি তা করি? শুনলে আবাক হয়ে যাবেন আপনারা আমরা যে ভয় পাই বা যাকে অ্যাংজাইটি অ্যাটাক বলে, তা আসলে কিন্তু শরীরের ডিফেন্স মেকানিজিমেরই একটা অংশ। এখন নিশ্চয় জানতে ইচ্ছা করছে শরীরের এইসব হাতীয়ারগুলি কীকী। চলুন একটু চোখ ফেরান যাক শরীরের সেই সব অতন্দ্র প্রহরীদের দিকে।
আমার তো ৮-৯ ঘন্টা কাজ করেই হাপিঁয়ে যাই। কিন্তু মজার বিষয় হল শরীর তার কাজ কখনও থামায় না, কখনও ক্লান্তও হয় না। দিবারাত্র শরীরের আত্মরক্ষার পদ্ধতি সজাগ থাকে, পাছে আমাদের শরীর খারাপ হয়ে যায়। তাই তো চিকিৎসকেরা আমাদের সব সময় শরীরকে যত্নে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু আমরা কি তা করি? শুনলে আবাক হয়ে যাবেন আপনারা আমরা যে ভয় পাই বা যাকে অ্যাংজাইটি অ্যাটাক বলে, তা আসলে কিন্তু শরীরের ডিফেন্স মেকানিজিমেরই একটা অংশ। এখন নিশ্চয় জানতে ইচ্ছা করছে শরীরের এইসব হাতীয়ারগুলি কীকী। চলুন একটু চোখ ফেরান যাক শরীরের সেই সব অতন্দ্র প্রহরীদের দিকে।
১. হাই তোলা: এত দিন কি জানতেন হাই তোলাও শরীরের ডিফেন্স মেকানিজিমের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ? আমরা তখনই হাই তুলি, যখন মস্তিষ্ককে ঠান্ডা করার প্রয়োজন হয়।
২. হাঁচি: যখনই আমাদের নাসারন্ধ্র অ্যালার্জি, মাইক্রোবিস অথবা ধুলোতে একেবারে ভরে যায় তখনই শরীরের নির্দেশে আমাদের হাঁচি পায়। আর হাঁচির সঙ্গে এইসব নংরাও আমাদের শরীর থেক বেরিয়ে গিয়ে শরীরকে ভালো রাখে।
৩. হাত-পা প্রসারিত করা: শরীরকে যখনই অতিরিক্ত ভার নেওয়ার জন্য তৈরি হতে হয়, তখনই আমাদের হাত-পা টান টান করতে মন চায়। আসলে যখনই আমরা স্ট্রেচিং করি তখনই আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশের পেশিগুলি শিথিল হয়ে যায়, ফলে রক্ত চলাচল বেরে গিয়ে শরীর একেবারে চাঙ্গা করে তোলে।৪. হেচকি তোলা: খেতে খেতে অনেকেরই হেচকি ওঠে। এমনটা কেন হয় জানা আছে? আমাদের শরীরে নিউমোগেসটিক নার্ভ বলে একটা নার্ভ আছে। আমরা যখনই খুব তারাতারি খাবার খাই, তখনই এই নার্ভটি উত্তেজিত হয়ে যায়। এই নার্ভটির সঙ্গে স্টমাকের খুব গভীর সম্পর্ক। তাই নার্ভটি যখনই ইরিটেটেড হয়, তখনই স্টমাক প্রভাবিত হয়ে হেচকি উঠতে শুরু করে।