কেউ ফল তো কেউ সিলিং ফ্যানের ভয় তটস্ত, জানতে চান সেলেবদের ভয়ের ফিরিস্তি
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
ভয়- সঠিক কোন ব্যাখ্যা নেই। যুক্তি কিংবা বিশ্বাস, কোনকিছু দিয়েই এই ভয় তাড়ানোর উপায়া নেই। কত কিছু নিয়েই তো ভয় পাই আমরা। ব্যতিক্রম নয় তারকারাও। মোটরসাইকেল থেকে প্রজাপতি- কত কিছুতেই ভয় পান তারা। চলুন জেনে নেয়া যাক, কোন বলিউড তারকার কিসে ভয়-
অানুষ্কা শর্মা: মোটর সাইকেলে চড়তে ভীষণ ভয় পান তিনি। ‘জব তক হ্যায় জান’ এবং ‘রব নে বনা দে জোড়ি’ ছবিতে মোটর সাইকেল চড়ার দৃশ্যে তার অস্বস্তি একেবারেই স্পষ্ট ছিল দর্শকের কাছে। তার এই বাইক-ফোবিয়া এতটাই প্রবল, ‘মাতরু কি বিজলি কা মান্ডোলা’ ছবিতে ইমরান খানের বাইকের পিছনে বসার দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে নাকি অানুষ্কার চিৎকারে শুটিং বন্ধ করতে হয়েছিল।
আলিয়া ভাট: অন্ধকারে ভয় পান আলিয়া। কখোনোই অন্ধকারে থাকতে পারেন না তিনি। ভয়টা এতটাই যে তিনি আলো জ্বেলেই ঘুমান।
ক্যাটরিনা কাইফ: টম্যাটো ও উচ্চতাকে ভয় পান ক্যাটরিনা। তার ধারে কাছে টম্যাটো দেখতে পছন্দ করেন না তিনি। ‘জিন্দেগী না মিলেগি দোবারা’ ছবিতে টম্যাটোর রসে তাকে ডোবানোর দৃশ্য ছিল। এই শুটিংয়ের পরও তার ওই ভয় কাটেনি, বরং বেড়েছে। টম্যাটো কেচ্যাপের বিজ্ঞাপণ করতেও তিনি অস্বীকার করেন। ক্যাটরিনা উচ্চতাকেও ভয় পান।
রণবীর কাপুর: বলিউডের এই রকস্টার হিরো মাকড়সা ও তেলাপােকাকে ভয় পান। বাড়িতে কিংবা শুটিং স্পটে, এই দুই কীট দেখলেই চিৎকার শুরু করেন কাপুর নন্দন।
শাহরুখ খান: ঘোড়ায় চড়তে ভয় পান বলিউডের কিং খান। অবশ্য চরিত্রের প্রয়োজনে ঠিকই তিনি দক্ষ ঘোড়সওয়ার সম্রাট ‘অশোক’।
সোনম কাপুর: লিফটে চড়তে ভয় পান সোনম। নিজেই জানিয়েছেন, চারকোনা এই যন্ত্র থেকে দূরে থাকেন তিনি, সিঁড়িই বেশি পছন্দ করেন।
বিদ্যা বালান: সকলের কাছে আদরের পোষ্য হলেও বিড়ালকে ভয় পান বিদ্যা।
অভিষেক বচ্চন: অভিষেকের ফল-ফোবিয়া। ফল দেখলেই তিনি পালিয়ে যান। নিজেই জানিয়েছেন, কোনওদিন ফল খাননি বচ্চন জুনিয়র।
অর্জুন কাপুর: সিলিং ফ্যানে ভয় পান অর্জুন। ভয় এতটাই যে তার বাড়িতে কোনও সিলিং ফ্যান নেই। যদি ছিড়ে পড়ে!
অজয় দেবগন: নোংরা হাতে খাচ্ছেন না তো! এ ধরনেরই ফোবিয়ায় ভোগেন অজয়। তাই নিজের হাতে খাওয়াকেও ভয় পান তিনি। খাওয়ার সময়ই তিনি চামচ ও কাঁটাচামচ ব্যবহার করেন।
সেলিনা জেটলি: সেলিনার প্রজাপতি-ফোবিয়া! ‘নো এন্ট্রি’ ছবির সেটে প্রজাপতির পিছনে ছুটতে গিয়ে একবার তার খাদ থেকে পড়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল।
তানিশা মুখার্জি: স্টেজে অনুষ্ঠান করতে ভয় পান তানিশা। রূপালী পর্দায় মা তনুজা ও দিদি কাজলের ধারে কাছেও যেতে পারেন নি তিনি। আর ভয়ের জন্য স্টেজেও ওঠেননি কখনো।
অানুষ্কা শর্মা: মোটর সাইকেলে চড়তে ভীষণ ভয় পান তিনি। ‘জব তক হ্যায় জান’ এবং ‘রব নে বনা দে জোড়ি’ ছবিতে মোটর সাইকেল চড়ার দৃশ্যে তার অস্বস্তি একেবারেই স্পষ্ট ছিল দর্শকের কাছে। তার এই বাইক-ফোবিয়া এতটাই প্রবল, ‘মাতরু কি বিজলি কা মান্ডোলা’ ছবিতে ইমরান খানের বাইকের পিছনে বসার দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে নাকি অানুষ্কার চিৎকারে শুটিং বন্ধ করতে হয়েছিল।
আলিয়া ভাট: অন্ধকারে ভয় পান আলিয়া। কখোনোই অন্ধকারে থাকতে পারেন না তিনি। ভয়টা এতটাই যে তিনি আলো জ্বেলেই ঘুমান।
ক্যাটরিনা কাইফ: টম্যাটো ও উচ্চতাকে ভয় পান ক্যাটরিনা। তার ধারে কাছে টম্যাটো দেখতে পছন্দ করেন না তিনি। ‘জিন্দেগী না মিলেগি দোবারা’ ছবিতে টম্যাটোর রসে তাকে ডোবানোর দৃশ্য ছিল। এই শুটিংয়ের পরও তার ওই ভয় কাটেনি, বরং বেড়েছে। টম্যাটো কেচ্যাপের বিজ্ঞাপণ করতেও তিনি অস্বীকার করেন। ক্যাটরিনা উচ্চতাকেও ভয় পান।
রণবীর কাপুর: বলিউডের এই রকস্টার হিরো মাকড়সা ও তেলাপােকাকে ভয় পান। বাড়িতে কিংবা শুটিং স্পটে, এই দুই কীট দেখলেই চিৎকার শুরু করেন কাপুর নন্দন।
শাহরুখ খান: ঘোড়ায় চড়তে ভয় পান বলিউডের কিং খান। অবশ্য চরিত্রের প্রয়োজনে ঠিকই তিনি দক্ষ ঘোড়সওয়ার সম্রাট ‘অশোক’।
সোনম কাপুর: লিফটে চড়তে ভয় পান সোনম। নিজেই জানিয়েছেন, চারকোনা এই যন্ত্র থেকে দূরে থাকেন তিনি, সিঁড়িই বেশি পছন্দ করেন।
বিদ্যা বালান: সকলের কাছে আদরের পোষ্য হলেও বিড়ালকে ভয় পান বিদ্যা।
অভিষেক বচ্চন: অভিষেকের ফল-ফোবিয়া। ফল দেখলেই তিনি পালিয়ে যান। নিজেই জানিয়েছেন, কোনওদিন ফল খাননি বচ্চন জুনিয়র।
অর্জুন কাপুর: সিলিং ফ্যানে ভয় পান অর্জুন। ভয় এতটাই যে তার বাড়িতে কোনও সিলিং ফ্যান নেই। যদি ছিড়ে পড়ে!
অজয় দেবগন: নোংরা হাতে খাচ্ছেন না তো! এ ধরনেরই ফোবিয়ায় ভোগেন অজয়। তাই নিজের হাতে খাওয়াকেও ভয় পান তিনি। খাওয়ার সময়ই তিনি চামচ ও কাঁটাচামচ ব্যবহার করেন।
সেলিনা জেটলি: সেলিনার প্রজাপতি-ফোবিয়া! ‘নো এন্ট্রি’ ছবির সেটে প্রজাপতির পিছনে ছুটতে গিয়ে একবার তার খাদ থেকে পড়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল।
তানিশা মুখার্জি: স্টেজে অনুষ্ঠান করতে ভয় পান তানিশা। রূপালী পর্দায় মা তনুজা ও দিদি কাজলের ধারে কাছেও যেতে পারেন নি তিনি। আর ভয়ের জন্য স্টেজেও ওঠেননি কখনো।