ওয়াই-ফাই ডেকে আনতে পারে অ্যালার্জি
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
\Wi-Fi অথবা Wireless Fidelity একটি স্বাধীন নেটওয়ার্ক, যা আপনাকে বাড়ি, হোটেল, কনফারেন্স রুম- সর্বত্রই তারবিহীন অবস্থায় নেটওয়ার্ক (এরিয়াভিত্তিক অথবা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক) জগতে প্রবেশের অনুমতি দেয়।
এই ওয়াই-ফাই একটি ওয়্যারলেস টেকনোলজি যা সেলফোনের মতো কাজ করে। ওয়াই-ফাই যে কোনো স্থানে বেইজ স্টেশনের আওতায় আপনার কম্পিউটারকে দ্রুততা সম্পন্নভাবে ডেটা আদান-প্রদানে কার্যক্ষম রাখে দ্রুতগতি সম্পন্ন ক্যাবল মডেমের তুলনায়।
ওয়্যারলেস অ্যালার্জি সম্পর্কে অনেকের ধারণা না থাকলেও বর্তমানে তা ব্যস্ত নাগরিক জীবনের একটি বিড়ম্বনা হিসেবে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। মূলত ওয়াইফাই ইন্টারনেট, তারবিহীন যোগাযোগের যন্ত্রপাতি ও আধুনিক বিভিন্ন গ্যাজেটের কারণে এ অ্যালার্জি হয়।
ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক হাইপারসেনসিটিভিটি (ইএইচএস) বা ওয়্যারলেস অ্যালার্জি থেকে মাথা ব্যথা ও প্রচণ্ড অবসাদের মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়। তবে বিভিন্ন মানুষের ক্ষেত্রে এ প্রতিক্রিয়া ভিন্ন ধরনের। অতিরিক্ত ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের মাঝে থাকলে এ ধরনের অ্যালার্জি বেশি হয়।
ওয়াইফাই সিগন্যাল ছাড়াও মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত সিগন্যাল, ওয়াইফাই সংযুক্ত যন্ত্রপাতি যেমন: মোবাইল ফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ ও অন্য গ্যাজেটের সমাহার বেশি হলে এ অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবা বাড়ে।
তবে অনেক বিশেষজ্ঞই এ অ্যালার্জির বিষয়টিকে মারাত্মক কোনো সমস্যা বলে মনে করেন না। যদিও এর অস্তিত্ব অস্বীকার করছেন না বিশেষজ্ঞরা।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের কোনো নির্ধারিত মাত্রা এখনো নিরুপিত হয়নি। তবে বিষয়টির অস্তিত্ব যে রয়েছে, তা অস্বীকার করেছে না কেউ। এছাড়া এর মাধ্যমে স্বাস্থ্যগত হুমকি সৃষ্টি হতে পারে বলেও মনে করছেন তারা।
এই ওয়াই-ফাই একটি ওয়্যারলেস টেকনোলজি যা সেলফোনের মতো কাজ করে। ওয়াই-ফাই যে কোনো স্থানে বেইজ স্টেশনের আওতায় আপনার কম্পিউটারকে দ্রুততা সম্পন্নভাবে ডেটা আদান-প্রদানে কার্যক্ষম রাখে দ্রুতগতি সম্পন্ন ক্যাবল মডেমের তুলনায়।
ওয়্যারলেস অ্যালার্জি সম্পর্কে অনেকের ধারণা না থাকলেও বর্তমানে তা ব্যস্ত নাগরিক জীবনের একটি বিড়ম্বনা হিসেবে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। মূলত ওয়াইফাই ইন্টারনেট, তারবিহীন যোগাযোগের যন্ত্রপাতি ও আধুনিক বিভিন্ন গ্যাজেটের কারণে এ অ্যালার্জি হয়।
ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক হাইপারসেনসিটিভিটি (ইএইচএস) বা ওয়্যারলেস অ্যালার্জি থেকে মাথা ব্যথা ও প্রচণ্ড অবসাদের মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়। তবে বিভিন্ন মানুষের ক্ষেত্রে এ প্রতিক্রিয়া ভিন্ন ধরনের। অতিরিক্ত ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের মাঝে থাকলে এ ধরনের অ্যালার্জি বেশি হয়।
ওয়াইফাই সিগন্যাল ছাড়াও মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত সিগন্যাল, ওয়াইফাই সংযুক্ত যন্ত্রপাতি যেমন: মোবাইল ফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ ও অন্য গ্যাজেটের সমাহার বেশি হলে এ অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবা বাড়ে।
তবে অনেক বিশেষজ্ঞই এ অ্যালার্জির বিষয়টিকে মারাত্মক কোনো সমস্যা বলে মনে করেন না। যদিও এর অস্তিত্ব অস্বীকার করছেন না বিশেষজ্ঞরা।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের কোনো নির্ধারিত মাত্রা এখনো নিরুপিত হয়নি। তবে বিষয়টির অস্তিত্ব যে রয়েছে, তা অস্বীকার করেছে না কেউ। এছাড়া এর মাধ্যমে স্বাস্থ্যগত হুমকি সৃষ্টি হতে পারে বলেও মনে করছেন তারা।