অপ্রয়জনীয় হলেও এর পেছনে গোটা দুনিয়া, কেন জানেন ?
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
অপরিবর্তনীয় বৈশিষ্ট্য, চকচকে বর্ণ, বিনিময়ের সহজ মাধ্যম, কাঠামোর স্থায়ীত্বের কারণে সোনা অতি মূল্যবান ধাতু হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আসছে সেই প্রাচীনকাল থেকেই। আর সোনা কোথায় ব্যবহৃত হয়, এর বাস্তব মূল্যই বা কত তা নিয়ে অনেক মানুষেরই কৌতুহল রয়েছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
সোনা এখনও গহনাতেই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এর পরই রয়েছে বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্যে ব্যবহার। এছাড়া বিনিয়োগ হিসেবেও সোনা ব্যবহৃত হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সোনা মজুদ রেখে তার বদলে অর্থ ছাপিয়ে থাকে।
সম্প্রতি বেশ কিছুদিন মহামূল্যবান ধাতু স্বর্ণের দাম কমছিল। কিন্তু সম্প্রতি আবার তা বাড়া শুরু হয়েছে। ভবিষ্যতে স্বর্ণের মূল্য আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বহু বিশেষজ্ঞই সোনার বাস্তব মূল্য নিয়ে নেতিবাচক মত পোষণ করেন। তাদের মতামত হলো, সোনার এত বেশি মূল্য হওয়াটা বাড়াবাড়ি। গহনার মতো বিষয়ে সোনা ব্যবহৃত হলেও তা বাস্তবে প্রয়োজনীয় নয়। তবে তাদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণকারী বিশেষজ্ঞরা বলেন, বাস্তব জগতে বিভিন্ন মূল্যবান কাজে ব্যবহৃত হয় সোনা । এ কারণে সোনা মূল্যবান। এছাড়া এটি সম্পদ হিসেবে সংরক্ষণ করে রাখাও কার্যকর বলে তারা মনে করেন।
অপরিবর্তনীয় রুপ, সহজ বন্টনযোগ্যতা এবং চকচকে প্রকৃতির জন্য সোনা অনেক আগে থেকেই অর্থের প্রধান মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহৃত হতো। সোনার সাথে পৃথিবীর অনেক বেদনা বিধুর ও ভয়ংকর কাহিনী জড়িত। সোনা অধিকারের লক্ষ্যে জাতিতে জাতিতে যুদ্ধ হয়েছে, প্রাণ হারিয়েছে অগণিত মানুষ।
বর্তমানে সোনা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এসব ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে গহনাগাটি, ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রপাতি ও মুদ্রা হিসেবে।
২০১৫ সালে সারা বিশ্বে সোনা ব্যবহারের প্রধান ক্ষেত্রগুলো হলো- গহনাতে ২,৪১৫ টন, প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ৩৩১ টন, বিনিয়োগ ক্ষেত্রে ৮৭৮ টন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ৫৮৮ টন।
সোনা এখনও গহনাতেই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এর পরই রয়েছে বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্যে ব্যবহার। এছাড়া বিনিয়োগ হিসেবেও সোনা ব্যবহৃত হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সোনা মজুদ রেখে তার বদলে অর্থ ছাপিয়ে থাকে।
সম্প্রতি বেশ কিছুদিন মহামূল্যবান ধাতু স্বর্ণের দাম কমছিল। কিন্তু সম্প্রতি আবার তা বাড়া শুরু হয়েছে। ভবিষ্যতে স্বর্ণের মূল্য আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বহু বিশেষজ্ঞই সোনার বাস্তব মূল্য নিয়ে নেতিবাচক মত পোষণ করেন। তাদের মতামত হলো, সোনার এত বেশি মূল্য হওয়াটা বাড়াবাড়ি। গহনার মতো বিষয়ে সোনা ব্যবহৃত হলেও তা বাস্তবে প্রয়োজনীয় নয়। তবে তাদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণকারী বিশেষজ্ঞরা বলেন, বাস্তব জগতে বিভিন্ন মূল্যবান কাজে ব্যবহৃত হয় সোনা । এ কারণে সোনা মূল্যবান। এছাড়া এটি সম্পদ হিসেবে সংরক্ষণ করে রাখাও কার্যকর বলে তারা মনে করেন।
অপরিবর্তনীয় রুপ, সহজ বন্টনযোগ্যতা এবং চকচকে প্রকৃতির জন্য সোনা অনেক আগে থেকেই অর্থের প্রধান মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহৃত হতো। সোনার সাথে পৃথিবীর অনেক বেদনা বিধুর ও ভয়ংকর কাহিনী জড়িত। সোনা অধিকারের লক্ষ্যে জাতিতে জাতিতে যুদ্ধ হয়েছে, প্রাণ হারিয়েছে অগণিত মানুষ।
বর্তমানে সোনা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এসব ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে গহনাগাটি, ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রপাতি ও মুদ্রা হিসেবে।
২০১৫ সালে সারা বিশ্বে সোনা ব্যবহারের প্রধান ক্ষেত্রগুলো হলো- গহনাতে ২,৪১৫ টন, প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ৩৩১ টন, বিনিয়োগ ক্ষেত্রে ৮৭৮ টন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ৫৮৮ টন।