মজা নয়, লক্ষ-লক্ষ মানুষের জীবন্ত পুড়ে মরার দিন এপ্রিল ফুল
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
১৪৯২ সালের ১লা এপ্রিল ছিল মুসলমানদের ভাগ্য বিপর্যয়ের মর্মান্তিক দিন। এ দিনে স্পেনের গ্রানাডা শহরে ৭ লাখ মুসলমানকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছিল।
খ্রিস্টান রাজা ফার্ডিনেন্ড ও রানী ইসাবেলার নির্দেশে খ্রিস্টান বাহিনী এ হত্যাকা- ঘটায়। তাদের সহযোগিতা করেছিল পার্শ্ববর্তী রাজ্যের খ্রিস্টান শাসকরা। শুধু হত্যাই নয় স্পেনের লালিত ৮ শ’ বছরের পুরাতন ইসলামী ঐতিহ্যকেও তারা গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।
মুসলিম বিদ্বেষী ফার্ডিনেন্ড স্পেনের যুবরাজকে হাত করে নিয়ে প্রথমে গ্রানাডার আশপাশের গ্রামগুলো ভস্মীভূত করে। এরপর বিপুল সেনাবাহিনী নিয়ে ধেয়ে আসে গ্রানাডার দিকে।
চতুরদিক থেকে তারা গ্রানাডাবাসীকে ঘিরে ফেলে। সম্মুখযুদ্ধে মুসলমানদের পরাজিত করা সম্ভব নয়। তাই খ্রিস্টান বাহিনী শহরের প্রধান খাদ্য সরবরাহ কেন্দ্রে ভেগা উপত্যকা আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়।
এতে অতি দ্রুত দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়ে পুরো শহরে। দুর্ভিক্ষ যখন প্রকট আকার ধারণ করলো তখন চতুর রাজা ফার্ডিনেন্ড ঘোষণা করলেন, মুসলমানরা যদি শহরের প্রধান ফটক খুলে দেয় এবং নিরস্ত্র অবস্থায় মসজিদে গিয়ে আশ্রয় নেয় তাহলে বিনা রক্তপাতে তাদের মুক্তি দেয়া হবে।
মুসলমানরা রাজা ফার্ডিনেন্ডের কথা বিশ্বাস করে, শহরের প্রবেশদ্বার খুলে দিয়ে সবাইকে নিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করে মসজিদসমূহে। খ্রিস্টান বাহিনী শহরে ঢুকে প্রথমে মসজিদগুলোর দরজা তালাবদ্ধ করে দিল।
এরপর সব মসজিদগুলোতে আগুন লাগিয়ে তারা বর্বর উল্লাসে মেতে উঠল। এ রকম নিষ্ঠুর নির্দয় অবস্থায় আর্তনাদ করতে করতে লাখ লাখ মুসলমান নারী, পুরুষ ও শিশু জীবন্ত দগ্ধ হয়ে শাহাদাতবরণ করল।
খ্রিস্টান রাজা ফার্ডিনেন্ড ও রানী ইসাবেলার নির্দেশে খ্রিস্টান বাহিনী এ হত্যাকা- ঘটায়। তাদের সহযোগিতা করেছিল পার্শ্ববর্তী রাজ্যের খ্রিস্টান শাসকরা। শুধু হত্যাই নয় স্পেনের লালিত ৮ শ’ বছরের পুরাতন ইসলামী ঐতিহ্যকেও তারা গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।
মুসলিম বিদ্বেষী ফার্ডিনেন্ড স্পেনের যুবরাজকে হাত করে নিয়ে প্রথমে গ্রানাডার আশপাশের গ্রামগুলো ভস্মীভূত করে। এরপর বিপুল সেনাবাহিনী নিয়ে ধেয়ে আসে গ্রানাডার দিকে।
চতুরদিক থেকে তারা গ্রানাডাবাসীকে ঘিরে ফেলে। সম্মুখযুদ্ধে মুসলমানদের পরাজিত করা সম্ভব নয়। তাই খ্রিস্টান বাহিনী শহরের প্রধান খাদ্য সরবরাহ কেন্দ্রে ভেগা উপত্যকা আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়।
এতে অতি দ্রুত দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়ে পুরো শহরে। দুর্ভিক্ষ যখন প্রকট আকার ধারণ করলো তখন চতুর রাজা ফার্ডিনেন্ড ঘোষণা করলেন, মুসলমানরা যদি শহরের প্রধান ফটক খুলে দেয় এবং নিরস্ত্র অবস্থায় মসজিদে গিয়ে আশ্রয় নেয় তাহলে বিনা রক্তপাতে তাদের মুক্তি দেয়া হবে।
মুসলমানরা রাজা ফার্ডিনেন্ডের কথা বিশ্বাস করে, শহরের প্রবেশদ্বার খুলে দিয়ে সবাইকে নিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করে মসজিদসমূহে। খ্রিস্টান বাহিনী শহরে ঢুকে প্রথমে মসজিদগুলোর দরজা তালাবদ্ধ করে দিল।
এরপর সব মসজিদগুলোতে আগুন লাগিয়ে তারা বর্বর উল্লাসে মেতে উঠল। এ রকম নিষ্ঠুর নির্দয় অবস্থায় আর্তনাদ করতে করতে লাখ লাখ মুসলমান নারী, পুরুষ ও শিশু জীবন্ত দগ্ধ হয়ে শাহাদাতবরণ করল।
মসজিদের ভেতরে প্রজ্জ্বলিত অগ্নিশিখায় দগ্ধ অবস্থায়, অসহায় মুসলমানরা যখন আর্তচিৎকার করছিল তখন রাজা ফার্ডিনেন্ড ও রানী ইসাবেলা অট্রহাসি হেসে বলে উঠেছিলেন, হায় এপ্রিল ফুল (এপ্রিলের বোকা) শত্র“র কথা কেউ বিশ্বাস করে? সে থেকেই খ্রিস্টান সম্প্রদায় পালন করে আসছে এপ্রিল ফুল।