করোনা থেকে আজীবন বাঁচাবে দুই ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকা, বলছে গবেষণা
এই ধরনের কোষ যথেষ্ট দীর্ঘায়ু। তা শরীরে ঢোকার পর আই এল ৩৩ সাইটোকাইন নিঃসরণ হয়। যা মানবদেহে থাকা টি সেলের ট্রেনিংয়ের পরিবেশ তৈরি করে দেয়। টি সেলকে শেখানো হয়, যে চেহারা নিয়েই করোনা শরীরে প্রবেশ করুক তাকে চিনে নিয়ে খতম করে দেবে টি সেল। রীতিমতো ক্যাম্প বসিয়ে এই প্রশিক্ষণ চলে। যার ফলে কোভিশিল্ডের দুটি ডোজই একজন মানুষকে করোনা থেকে আজীবন সুরক্ষা দিতে সক্ষম।
গবেষণালব্ধ ফলকে উদ্ধৃত করে ভারতের ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. সিদ্ধার্থ জোয়ারদার বলেছেন, এ টিকা নেওয়ার পর শরীরে অ্যান্টিবডির জন্ম হয়। উদ্দীপ্ত হয় মেমোরি টি সেল। সময়ের সঙ্গে অ্যান্টিবডির মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু রয়ে যায় টি সেলের সুরক্ষা। কোভিশিল্ড এই ব্যাপারেই মডার্না বা ফাইজারের মতো আরএনএ টিকাকে পেছনে ফেলে দিয়েছে।