এলিয়েন বলে বদনাম যাদের
এলিয়েন বিশ্বাসীদের দাবি, পৃথিবীতে আদিকাল থেকেই ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীদের আগমন ঘটেছে। মানব সভ্যতা বিকাশে তাদের দর্শন, জ্ঞান ও প্রযুক্তি’র সাহায্য পাওয়া গেছে যুগে যুগে।
কারও কারও মতে, অতীতে পৃথিবীর বিপর্যয় থেকে মানুষকে রক্ষা করতে এগিয়ে এসেছে ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীরা। এখনও তারা গোপনে পৃথিবীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের পেছনে ভূমিকা রেখে থাকে। কিন্তু কিভাবে?
এলিয়েন গবেষকদের মতে, ছদ্মবেশে তারা পৃথিবীতে বিচরণ করছে। বিশ্বের ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের মধ্যেই তারা লুকিয়ে রয়েছেন। পৃথিবীর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত ও তা বাস্তবায়নে প্রভাব বিস্তার করে রয়েছে ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীরা। এলিয়েন গবেষকেরা আগে থেকেই বলে আসছেন, অতীত থেকে বর্তমান পর্যন্ত পৃথিবীতে ভিনগ্রহের অসংখ্য বুদ্ধিমান জাতির আগমন ঘটেছে। শারীরিক গঠন, আচার আচরণ এবং উদ্দেশ্যেও তাই রয়েছে বিচিত্রতা। কোনো কোনো এলিয়েন গবেষক ভীনগ্রহের প্রাণীদের শ্রেণীবিন্যাসও করেছেন। যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সরীসৃপ বা রেপটালিয়ান এলিয়েন।
বলা হয়, শক্তিশালী মানব আকৃতির কাঠামোর অধিকারী হলেও এদের মধ্যে সরীসৃপ বৈশিষ্ট বিদ্যমান। ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশে থাকতে হলে তাদের ছদ্মবেশের প্রয়োজন হয়।
সমাজের বিশিষ্ট মানুষদের মধ্যেও নাকি এমন অনেক রেপটালিয়ান আছে। যাদের নিয়ে এর আগে অনেক ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন মাইলি সাইরাস, রানী এলিজাবেথ, জর্জ বুশ, ভ্লাদিমির পুতিন, জাস্টিন বিবার, মার্ক জুকারবার্গসহ অনেকেই।
পৃথিবীর অনেক স্থানেই এমন ছদ্মবেশে রেপটালিয়ান এলিয়েন লুকিয়ে রয়েছে বলে এলিয়েন বিশ্বাসীদের দাবি। মূলত আগ্রাসী মনোভাবের কারণে এখনও এই জাতের এলিয়েন পৃথিবীতে টিকে আছে বলে তারা মনে করে।