তোমার বাড়ির সামনে দিয়ে আমার মরণ যাত্রা যেদিন যাবে….
[kodex_post_like_buttons]
রজত পাল
বহু মানুষ নানা কারণে তাপস পালকে স্মরণে রাখবেন। কেউ ‘দাদার কীর্তি’-র জন্য, কেউবা ‘সাহেব’, আবার অন্য কেউ ‘গুরুদক্ষিণা’। আবার কেউ কেউ MP তাপস পালকে ভুলবেন না।
সমাজ-সংসার ও জীবন দর্শন নিয়ে আগ্রহী আমি মনে রাখব এক দৃষ্টান্ত রূপে। তাকে দেখে শিখেছি। শিখেছি জীবনে সফলতা এলেই আকাশে উড়তে নেই। নিজের রুচি, সংস্কৃতি ত্যাগ করতে নেই। এই বিশাল পৃথিবীতে আমরা যে কত ক্ষুদ্র সেকথা ভুলে যেতে নেই। সাফল্যের সিঁড়িতে কোনও short cut পথ নেই। আর দশের প্রতি, দেশের প্রতি, নিজের পারিপার্শ্ব এবং সর্বোপরি নিজের প্রতি সৎ থাকতে হয়।
নাহলে, নিজের তৈরি করা প্রাসাদ একদিন হুড়মুড় করে ভেঙ্গে পরতে পারে। এবং সেদিন সে গ্লানি একাকিই ভোগ করতে হয়।
কর্ম, এবং আমাদের কর্মফল কাউকেই ছাড়ে না। প্রকৃতির রাজ্যে বিচার বড় নির্মম।
61 বছর বড়ই অল্প। অসুস্থ ছিলেন । অসামান্য অভিনয় যোগ্যতার বাংলার নায়ক, জীবনে ফিরে আসার সুযোগ পেলেন না। তার জন্য এক অখ্যাত পাল খানিকটা চোখের জল ফেললাম।