সাবানের বুদবুদ বা এই প্যান্ট পরে সারাদিন, সবারই আছে দিবস
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
বিশ্বজুড়ে কতই না অদ্ভুত কাণ্ড ঘটে! বিচিত্র এসব কাণ্ডে চমকে ওঠেন অনেকেই। অবাক বিস্ময় প্রকাশ করেন কেউ কেউ। বিশ্বে এমন কিছু দিবস পালিত হচ্ছে, যা সত্যিই অদ্ভুত কাণ্ডের মতোই মনে হবে। এসবের মধ্যে রয়েছে জগিং প্যান্ট দিবস, টয়লেট দিবসসহ আরও কত কী! জেনে নেয়া যাক এমন ৭টি দিবস সম্পর্কে।
জগিং প্যান্ট দিবস : ২০ জানুয়ারি
প্যান্টের জন্য আবার বিশেষ দিন হয় নাকি? অস্ট্রিয়ার চার তরুণ নাকি একবার সারাদিন জগিং প্যান্ট পরে ছিলেন। বেশ ভালো লেগেছে তাদের। দিনটা খুব আরামে কেটেছে। তারপর ফেসবুকে জগিং প্যান্ট পরার জন্যও বিশেষ একটা দিন বেছে নেয়ার আহবান জানান তারা। সেই ডাকে সাড়াও দিয়েছিলেন ৪৭ হাজার মানুষ! ফলে একটা দিনও ধার্য করা হয়। এখন প্রতি বছরের ২০ জানুয়ারিকে পালন করা হয় আন্তর্জাতিক জগিং প্যান্ট দিবস হিসেবে।
যত খুশি খাওয়ার দিন : ৫ মে
স্লিম ফিগার নিয়ে বড় বেশি আদিখ্যেতা দেখা যায় সমাজে। মেরি ইভান্স ইয়ং অন্তত তা-ই মনে করেন। এই আদিখ্যেতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতেই ‘ডায়েট ব্রেকার’ কর্মসূচি নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। তার ডাকে প্রতি বছর ৫ মে কিছু মানুষ পেট পুরে খাচ্ছেন। আন্তর্জাতিক ‘নো ডায়েট’ দিবসে শুধু অতিরিক্ত ডায়েটিংয়েরই বিরোধিতা করা হয় না, খুব মুটিয়ে যাওয়া মানুষদের প্রতি সমাজের বাঁকা চোখটাকেও সোজা করার চেষ্টা করে।
বিয়ার দিবস : আগস্টের প্রথম শুক্রবার
স্টাউট, বুডভাইজার, কোরোনা, বেকসসহ বিখ্যাত বিয়ারের তালিকা করলে তালিকাটা খুব ছোট হবে না। বিশ্বে প্রায় ১২ হাজার রকমের বিয়ার আছে। এর মধ্যে পাঁচ হাজারই জার্মানিতে তৈরি। প্রতি বছর আগস্ট মাসের প্রথম শুক্রবারটাকে আলাদা রাখা হয়েছে বিয়ার পানের জন্য। হ্যাঁ, সেদিনটিই পেয়েছে আন্তর্জাতিক বিয়ার দিবসের স্বীকৃতি।
জলদস্যুর মতো… : ১৯ সেপ্টেম্বর
১৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে গেলে অনেক পার্টিতেই আপনি জলদস্যুর মতো কথা বলতে পারবেন, নাচতে পারবেন। কয়েকজন তরুণ প্রথমে এভাবে আনন্দ করেছিল এক বন্ধু সমাবেশে। সংবাদমাধ্যম লুফে নেয় বিষয়টি। সেই থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর মানেই জলদস্যুদের মতো পার্টি করার দিন। বেশ কিছু দেশের আমুদে মানুষ পালন করেন দিনটি।
গাড়িহীন দিন : ২২ সেপ্টেম্বর
সত্তরের দশকে তেল সংকট দেখা দেয়ায় সাবেক পশ্চিম জার্মানিতে বেশ কিছুদিন রোববার রাস্তায় কোনো গাড়ি চলতো না। গাড়িহীন দিনের এ ধারণা সাবেক পূর্ব জার্মানিও লুফে নিয়েছিল কয়েক বছর পর। ১৯৮১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সবাইকে গাড়ি ব্যবহার না করে পরিবেশবান্ধব উপায়ে ঘোরাফেরা করার অনুরোধ জানায় পূর্ব জার্মান সরকার। জনগণও বেশ সাড়া দিয়েছিল সেই আহবানে। এখন আন্তর্জাতিক গাড়িহীন দিবসের মর্যাদা পেয়েছে ২২ সেপ্টেম্বর।
সাবানের বুদবুদ দিবস : ৫ অক্টোবর
স্রেফ মজা করার জন্যই সাবানের ফেনার বুদবুদ ছড়ানোর আহবান জানানো হয়েছিল ফেসবুকে। যথারীতি সাড়া দিলেন অনেকে। শুরু হলো প্রতি ৫ অক্টোবরে ঘটা করে আকাশ সাবানের ফেনার বুদবুদে ঢেকে দেয়া। ইউরোপের বেশ কিছু দেশে পালিত হয় দিবসটি।
বিশ্ব টয়লেট দিবস : ১৯ নভেম্বর
বিশ্বের প্রায় আড়াই বিলিয়ন মানুষের টয়লেট, অর্থাৎ শৌচাগার ব্যবহার করার সামর্থ নেই। অনেকে আবার সচেতনতার অভাবের কারণেও শৌচাগার ব্যবহার করেন না। তাদের কথা ভেবেই ২০০১ সাল থেকে প্রতি বছরের ১৯ নভেম্বর পালন করা হয় বিশ্ব টয়লেট দিবস। উদ্দেশ, সবাইকে শৌচাগার ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন করে তোলা।
জগিং প্যান্ট দিবস : ২০ জানুয়ারি
প্যান্টের জন্য আবার বিশেষ দিন হয় নাকি? অস্ট্রিয়ার চার তরুণ নাকি একবার সারাদিন জগিং প্যান্ট পরে ছিলেন। বেশ ভালো লেগেছে তাদের। দিনটা খুব আরামে কেটেছে। তারপর ফেসবুকে জগিং প্যান্ট পরার জন্যও বিশেষ একটা দিন বেছে নেয়ার আহবান জানান তারা। সেই ডাকে সাড়াও দিয়েছিলেন ৪৭ হাজার মানুষ! ফলে একটা দিনও ধার্য করা হয়। এখন প্রতি বছরের ২০ জানুয়ারিকে পালন করা হয় আন্তর্জাতিক জগিং প্যান্ট দিবস হিসেবে।
যত খুশি খাওয়ার দিন : ৫ মে
স্লিম ফিগার নিয়ে বড় বেশি আদিখ্যেতা দেখা যায় সমাজে। মেরি ইভান্স ইয়ং অন্তত তা-ই মনে করেন। এই আদিখ্যেতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতেই ‘ডায়েট ব্রেকার’ কর্মসূচি নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। তার ডাকে প্রতি বছর ৫ মে কিছু মানুষ পেট পুরে খাচ্ছেন। আন্তর্জাতিক ‘নো ডায়েট’ দিবসে শুধু অতিরিক্ত ডায়েটিংয়েরই বিরোধিতা করা হয় না, খুব মুটিয়ে যাওয়া মানুষদের প্রতি সমাজের বাঁকা চোখটাকেও সোজা করার চেষ্টা করে।
বিয়ার দিবস : আগস্টের প্রথম শুক্রবার
স্টাউট, বুডভাইজার, কোরোনা, বেকসসহ বিখ্যাত বিয়ারের তালিকা করলে তালিকাটা খুব ছোট হবে না। বিশ্বে প্রায় ১২ হাজার রকমের বিয়ার আছে। এর মধ্যে পাঁচ হাজারই জার্মানিতে তৈরি। প্রতি বছর আগস্ট মাসের প্রথম শুক্রবারটাকে আলাদা রাখা হয়েছে বিয়ার পানের জন্য। হ্যাঁ, সেদিনটিই পেয়েছে আন্তর্জাতিক বিয়ার দিবসের স্বীকৃতি।
জলদস্যুর মতো… : ১৯ সেপ্টেম্বর
১৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে গেলে অনেক পার্টিতেই আপনি জলদস্যুর মতো কথা বলতে পারবেন, নাচতে পারবেন। কয়েকজন তরুণ প্রথমে এভাবে আনন্দ করেছিল এক বন্ধু সমাবেশে। সংবাদমাধ্যম লুফে নেয় বিষয়টি। সেই থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর মানেই জলদস্যুদের মতো পার্টি করার দিন। বেশ কিছু দেশের আমুদে মানুষ পালন করেন দিনটি।
গাড়িহীন দিন : ২২ সেপ্টেম্বর
সত্তরের দশকে তেল সংকট দেখা দেয়ায় সাবেক পশ্চিম জার্মানিতে বেশ কিছুদিন রোববার রাস্তায় কোনো গাড়ি চলতো না। গাড়িহীন দিনের এ ধারণা সাবেক পূর্ব জার্মানিও লুফে নিয়েছিল কয়েক বছর পর। ১৯৮১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সবাইকে গাড়ি ব্যবহার না করে পরিবেশবান্ধব উপায়ে ঘোরাফেরা করার অনুরোধ জানায় পূর্ব জার্মান সরকার। জনগণও বেশ সাড়া দিয়েছিল সেই আহবানে। এখন আন্তর্জাতিক গাড়িহীন দিবসের মর্যাদা পেয়েছে ২২ সেপ্টেম্বর।
সাবানের বুদবুদ দিবস : ৫ অক্টোবর
স্রেফ মজা করার জন্যই সাবানের ফেনার বুদবুদ ছড়ানোর আহবান জানানো হয়েছিল ফেসবুকে। যথারীতি সাড়া দিলেন অনেকে। শুরু হলো প্রতি ৫ অক্টোবরে ঘটা করে আকাশ সাবানের ফেনার বুদবুদে ঢেকে দেয়া। ইউরোপের বেশ কিছু দেশে পালিত হয় দিবসটি।
বিশ্ব টয়লেট দিবস : ১৯ নভেম্বর
বিশ্বের প্রায় আড়াই বিলিয়ন মানুষের টয়লেট, অর্থাৎ শৌচাগার ব্যবহার করার সামর্থ নেই। অনেকে আবার সচেতনতার অভাবের কারণেও শৌচাগার ব্যবহার করেন না। তাদের কথা ভেবেই ২০০১ সাল থেকে প্রতি বছরের ১৯ নভেম্বর পালন করা হয় বিশ্ব টয়লেট দিবস। উদ্দেশ, সবাইকে শৌচাগার ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন করে তোলা।