গর্ভাবস্থায় এই কর্ম করে সন্তানের মধ্যে ৪২৮ রোগ দিচ্ছেন
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
গর্ভধারণকালে মদ্যপান করা ক্ষতিকর, এ বিষয়টি অনেকের জানা থাকলেও তা যে এত ক্ষতি করতে পারে এ বিষয়ে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা ছিল না। সম্প্রতি এক গবেষণার আলোকে গর্ভধারণকালে শিশুর অসংখ্য রোগের ঝুঁকি বাড়ায় বলে জানা গেছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে পিটিআই।
গর্ভধারণের সময় মা যদি মদ্যপান করে তাহলে তাতে শিশুর ৪২৮টি রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। এক্ষেত্রে তারা একটি বিশেষ অবস্থার কথা বলছেন, যার নাম ফয়েটাল অ্যালকোহল স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার (এফএএসডি)। গর্ভাবস্থায় মায়ের মদ্যপানে এফএএসডিতে আক্রান্ত হতে পারে শিশু। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বিষয়টি জানতে পেরেছেন গবেষকরা।
এ গবেষণাপত্রটির প্রধান লেখক লানা পপোভা। তিনি কানাডার সেন্টার ফর অ্যাডিকশন অ্যান্ড মেন্টাল হেলথ-এর গবেষক। তিনি বলেন, ‘আমরা এফএএসডি থেকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করি। এতে বোঝা যায় যে, গর্ভাবস্থার যে কোনো পর্যায়েই সামান্য পরিমাণেও মদ্যপান করা নিরাপদ নয়। এ বিষয়ে অনেকেই বিভিন্ন তথ্যে বিভ্রান্ত হলেও এটিই সত্য।’
মদ্যপানে সৃষ্ট এফএএসডির লক্ষণগুলো ভিন্ন ভিন্ন দেখা যায়। এটি কতোখানি অ্যালকোহল পান করা হচ্ছে তার ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। এক্ষেত্রে মদ্যপানের পাশাপাশি মায়ের বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিও ভূমিকা পালন করে। এর মধ্যে রয়েছে মায়ের মানসিক চাপের মাত্রা, পুষ্টি ও পরিবেশগত প্রভাব।
এ গবেষণার জন্য গবেষকরা ১২৭টি গবেষণাপত্রকে একত্রিত করেন। এরপর তা থেকে ৪২৮টি রোগের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন তারা। এসব রোগের মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র (মস্তিষ্ক), দৃষ্টিশক্তি, শ্রবণশক্তি, হৃদপিণ্ড, রক্তচলাচল, হজমশক্তি, পেশি ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার নানা রোগ।
এ বিষয়ে গবেষক লানা পপোভা বলেন, মায়ের মদ্যপানে শিশুর অসংখ্য সমস্যা সৃষ্টি হয়। এতে প্রতি ১০টি শিশুর মধ্যে আটটিরই যোগাযোগগত সমস্যা সৃষ্টি হয়। এছাড়া তাদের ভাষাগত সমস্যাও হতে পারে।
গর্ভধারণের সময় মা যদি মদ্যপান করে তাহলে তাতে শিশুর ৪২৮টি রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। এক্ষেত্রে তারা একটি বিশেষ অবস্থার কথা বলছেন, যার নাম ফয়েটাল অ্যালকোহল স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার (এফএএসডি)। গর্ভাবস্থায় মায়ের মদ্যপানে এফএএসডিতে আক্রান্ত হতে পারে শিশু। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বিষয়টি জানতে পেরেছেন গবেষকরা।
এ গবেষণাপত্রটির প্রধান লেখক লানা পপোভা। তিনি কানাডার সেন্টার ফর অ্যাডিকশন অ্যান্ড মেন্টাল হেলথ-এর গবেষক। তিনি বলেন, ‘আমরা এফএএসডি থেকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করি। এতে বোঝা যায় যে, গর্ভাবস্থার যে কোনো পর্যায়েই সামান্য পরিমাণেও মদ্যপান করা নিরাপদ নয়। এ বিষয়ে অনেকেই বিভিন্ন তথ্যে বিভ্রান্ত হলেও এটিই সত্য।’
মদ্যপানে সৃষ্ট এফএএসডির লক্ষণগুলো ভিন্ন ভিন্ন দেখা যায়। এটি কতোখানি অ্যালকোহল পান করা হচ্ছে তার ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। এক্ষেত্রে মদ্যপানের পাশাপাশি মায়ের বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিও ভূমিকা পালন করে। এর মধ্যে রয়েছে মায়ের মানসিক চাপের মাত্রা, পুষ্টি ও পরিবেশগত প্রভাব।
এ গবেষণার জন্য গবেষকরা ১২৭টি গবেষণাপত্রকে একত্রিত করেন। এরপর তা থেকে ৪২৮টি রোগের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন তারা। এসব রোগের মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র (মস্তিষ্ক), দৃষ্টিশক্তি, শ্রবণশক্তি, হৃদপিণ্ড, রক্তচলাচল, হজমশক্তি, পেশি ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার নানা রোগ।
এ বিষয়ে গবেষক লানা পপোভা বলেন, মায়ের মদ্যপানে শিশুর অসংখ্য সমস্যা সৃষ্টি হয়। এতে প্রতি ১০টি শিশুর মধ্যে আটটিরই যোগাযোগগত সমস্যা সৃষ্টি হয়। এছাড়া তাদের ভাষাগত সমস্যাও হতে পারে।