একে বলে বিড়ালের ভাগ্যে শিকে থুড়ি ‘চাকরি’ ছেড়া
কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই কার্যালয়ের কয়েকজন কর্মী ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি নিয়ে নালিশ জানায়। তাদের যুক্তি ছিল- অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ভবনে বিড়াল পোষা কতটা যুক্তিযুক্ত! তারা বিড়ালটি রাস্তায় ফেলে দেওয়ার দাবি জানায়। তবে বিড়ালটিকে যারা আশ্রয় দিয়েছেন তারা সেই দাবি মানতে রাজি হননি।
উভয় পক্ষের টানাটানিতে যখন বিড়ালটির ভবিষ্যত বিপন্ন তখন এগিয়ে আসেন কার্যালয়ের আইন পরামর্শক বিভাগের প্রেসিডেন্ট ড. জ্যানেট লারিডো। তিনি বিড়ালটিকে কার্যালয়ের অভ্যার্থনাকারী হিসেবে নিয়োগ দেন।
কার্যালয়ে অভ্যার্থনাকারী হিসেবে বেশ সুখেই আছে বিড়ালটি। প্রতিদিন গলায় সরকারি আইডি কার্ড ঝুলিয়ে অফিসও করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সটাগ্রামে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে তার নামে। সেখানে প্রতিদিন ছবি দিয়ে তার উপস্থিতি জানান দিচ্ছে সে। তবে বিড়ালটির জন্য সবচেয়ে খুশির বিষয়- এক সময় যারা তাকে বের করে দিতে চেয়েছিল, বর্তমানে তারাও তাকে আদর-যত্ন করছে।