সাবধান : অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহার করেন নাকি ?
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আমরা অনেকেই অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহার করি। প্রিয় বন্ধু কিংবা সহকর্মীর কাছ থেকে কাজের প্রয়োজনে তার ইয়ারফোন ব্যবহার করাটা দোষের কিছু নয়। তাই তো? স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে সত্যিটা তাহলে এবার জেনে নিন।
কানের ভেতরে সুরক্ষা এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে শরীরের প্রাকৃতিক উপায় কানের খইল। এই মোমে ব্যাকটেরিয়া থাকলেও, তা বেশ নিরীহ গোছের।
কানে ইয়ারফোন লাগানোর পরে সেটি আপনার অন্ধকার কানের পরিবেশে থাকা ব্যাকটেরিয়াকে উষ্ণ করে তোলে এবং ইতিমধ্যে যদি ইয়াফোনে কোনো জীবাণু থেকে থাকে সেটিওকেও। ফলে নির্দোষ খইল এয়ারবাডসের (ইয়ারফোনের যে অংশ কানের ভেতরে থাকে) ওপর ঘাঁটি গাড়তে পারে। অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল হেলথ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কেলি রেনল্ডস বলেন, ‘এয়ারবাডসের লেয়ারে ব্যাকটেরিয়া আটকে থাকতে পারে এবং কানের ময়লা শুকিয়ে যেতে দেয় না, ফলে ব্যাকটেরিয়া বেচেঁ থাকতে পারে এবং বৃদ্ধি পেতে পারে।’
সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া হেড অ্যান্ড নেক মেডিকেল গ্রুপের ওটোল্যারিঙ্গোলজিস্ট ডা. আব্বাস আনোয়ার বলেন, ‘যদি এই ব্যাকটেরিয়া অনেক বেশি সংখ্যক হয়ে যায়, তাহলে এটি ইনফেকশনের কারণ হয়ে উঠতে পারে।’
এছাড়া কখনো কখনো এয়ারবাডস দীর্ঘ সময় যেমন ঘুম বা ব্যায়ামের সময় থাকায় ঘষা থেকে কানে সামান্য ক্ষত বা কাটা সৃষ্টি করতে পারে। এই ক্ষত বা কাটায় ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে ইনফেকশন ঘটাতে পারে এবং কানে ব্যাথার সৃষ্টি করতে পারে।
এবার ভাবুন, আপনার নিজের ক্ষেত্রে যদি অতিরিক্ত ইয়ারফোন বা হেডফোনের ব্যবহার এসব সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, তাহলে অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহারের ফলাফল কেমন হতে পারে। ডা. আব্বাস আনোয়ার বলেন, ‘অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার কানে নতুন এবং আরো অনেক ব্যাকটেরিয়া প্রবর্তন করছেন। আপনার বন্ধুরা তাদের এয়ারবাডস পরিষ্কার করেছে কিনা, তা সম্ভবত আপনার জানা নেই। তাদের টেবিলে কিংবা ব্যাগে রাখা ইয়ারফোন থেকে নতুন ‘পরদেশি’ ব্যাকটেরিয়া আপনাকে কানে ইনফেকশন সৃষ্টি করতে পারে।’
সুতরাং অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহারের অভ্যাস বাদ দেওয়ার পাশাপাশি, আপনার নিজের ইয়ারফোনটিও আপনার কানের জন্য পরিষ্কার এবং নিরাপদ নিশ্চিত করুন।
আপনার ইয়ারফোন বা হেডফোনের এয়ারবাডস অ্যালকোহল দিয়ে মুছে রাখুন এবং শুকিয়ে পরিষ্কার রাখুন। এতে ইনফেকশন থেকে মুক্ত থাকবে কান।
কানের ভেতরে সুরক্ষা এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে শরীরের প্রাকৃতিক উপায় কানের খইল। এই মোমে ব্যাকটেরিয়া থাকলেও, তা বেশ নিরীহ গোছের।
কানে ইয়ারফোন লাগানোর পরে সেটি আপনার অন্ধকার কানের পরিবেশে থাকা ব্যাকটেরিয়াকে উষ্ণ করে তোলে এবং ইতিমধ্যে যদি ইয়াফোনে কোনো জীবাণু থেকে থাকে সেটিওকেও। ফলে নির্দোষ খইল এয়ারবাডসের (ইয়ারফোনের যে অংশ কানের ভেতরে থাকে) ওপর ঘাঁটি গাড়তে পারে। অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল হেলথ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কেলি রেনল্ডস বলেন, ‘এয়ারবাডসের লেয়ারে ব্যাকটেরিয়া আটকে থাকতে পারে এবং কানের ময়লা শুকিয়ে যেতে দেয় না, ফলে ব্যাকটেরিয়া বেচেঁ থাকতে পারে এবং বৃদ্ধি পেতে পারে।’
সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া হেড অ্যান্ড নেক মেডিকেল গ্রুপের ওটোল্যারিঙ্গোলজিস্ট ডা. আব্বাস আনোয়ার বলেন, ‘যদি এই ব্যাকটেরিয়া অনেক বেশি সংখ্যক হয়ে যায়, তাহলে এটি ইনফেকশনের কারণ হয়ে উঠতে পারে।’
এছাড়া কখনো কখনো এয়ারবাডস দীর্ঘ সময় যেমন ঘুম বা ব্যায়ামের সময় থাকায় ঘষা থেকে কানে সামান্য ক্ষত বা কাটা সৃষ্টি করতে পারে। এই ক্ষত বা কাটায় ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে ইনফেকশন ঘটাতে পারে এবং কানে ব্যাথার সৃষ্টি করতে পারে।
এবার ভাবুন, আপনার নিজের ক্ষেত্রে যদি অতিরিক্ত ইয়ারফোন বা হেডফোনের ব্যবহার এসব সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, তাহলে অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহারের ফলাফল কেমন হতে পারে। ডা. আব্বাস আনোয়ার বলেন, ‘অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার কানে নতুন এবং আরো অনেক ব্যাকটেরিয়া প্রবর্তন করছেন। আপনার বন্ধুরা তাদের এয়ারবাডস পরিষ্কার করেছে কিনা, তা সম্ভবত আপনার জানা নেই। তাদের টেবিলে কিংবা ব্যাগে রাখা ইয়ারফোন থেকে নতুন ‘পরদেশি’ ব্যাকটেরিয়া আপনাকে কানে ইনফেকশন সৃষ্টি করতে পারে।’
সুতরাং অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহারের অভ্যাস বাদ দেওয়ার পাশাপাশি, আপনার নিজের ইয়ারফোনটিও আপনার কানের জন্য পরিষ্কার এবং নিরাপদ নিশ্চিত করুন।
আপনার ইয়ারফোন বা হেডফোনের এয়ারবাডস অ্যালকোহল দিয়ে মুছে রাখুন এবং শুকিয়ে পরিষ্কার রাখুন। এতে ইনফেকশন থেকে মুক্ত থাকবে কান।