সাবধান : ওষুধ খাওয়ার সময় এই খাবার ভুলেও নয়, নইলে মৃত্য অবধারিত !
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
১. কফি ও অ্যাজমার ওষুধ
অ্যাজমার সমস্যায় ব্রংকোডাইলেটরস শ্বাস-প্রশ্বাসকে আরামদায়ক করে। এ ওষুধের কাজ ফুসফুসের পেশিকে শিথিল করা। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যখন এর সঙ্গে ক্যাফেইন মেশে। রোগীর বুক ধড়ফড়, স্নায়বিক দুর্বলতা এবং দ্বিধাগ্রস্ততা দেখা দেয়। কফিতে ক্যাফেইন থাকে বলে তা এড়িয়ে চলা উচিত।
২. কলা ও রক্তচাপ
বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপজনিত সমস্যায় কলা খাওয়া ঠিক নয়। কলায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে। কিন্তু এ শারীরিক সমস্যায় যারা ক্যাপটোপ্রিল, এসিই ইনহিবিটরস বা অ্যানজিওটেনসিন রিসিপটোর ব্লকার নেন, পটাশিয়ামপূর্ণ খাবার তাদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই পাতাবহুল সবুজ শাক বা কমলার মতো খাবার না খাওয়াটাই ভালো। এগুলো দেহে পটাশিয়ামের পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি করে। ফলে অনিয়মিত হূত্স্পন্দন ও বুক ধড়ফড়ের মতো সমস্যা দেখা দেয়।
৩. অ্যালকোহলের ও অ্যান্টিহিস্টামিন, ডায়াবেটিস, ব্যথানাশক ওষুধ
কয়েক ধরনের ওষুধ খাওয়ার সময় অ্যালকোহল এবং এ-জাতীয় পানীয় খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেন চিকিৎসকরা। কারণ এতে লিভারের ওপর প্রচণ্ড চাপ পড়ে। অ্যালকোহল, প্যারাসিটামল এবং কোডেইনের বিপাকে অংশ নেয় লিভার। তখন অ্যালকোহল ও ওষুধ উভয়কে ভাঙতে লিভারকে প্রচুর কাজ করতে হয়। এতে মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব আসতে পারে সহজেই। আবার লিভারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
৪. আঙুর ও নিম্ন রক্তচাপ
যাঁদের রক্তচাপ কম থাকে তাঁরা স্টেটিনস গ্রুপের ওষুধ গ্রহণ করেন। আঙুরে এমন এক উপাদান রয়েছে যা দেহে স্টেটিনস ভাঙতে বাধার সৃষ্টি করে। ফলস্বরূপ দেহে স্টেটিনসের মাত্রা বেড়ে যায় এবং এতে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
অ্যাজমার সমস্যায় ব্রংকোডাইলেটরস শ্বাস-প্রশ্বাসকে আরামদায়ক করে। এ ওষুধের কাজ ফুসফুসের পেশিকে শিথিল করা। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যখন এর সঙ্গে ক্যাফেইন মেশে। রোগীর বুক ধড়ফড়, স্নায়বিক দুর্বলতা এবং দ্বিধাগ্রস্ততা দেখা দেয়। কফিতে ক্যাফেইন থাকে বলে তা এড়িয়ে চলা উচিত।
২. কলা ও রক্তচাপ
বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপজনিত সমস্যায় কলা খাওয়া ঠিক নয়। কলায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে। কিন্তু এ শারীরিক সমস্যায় যারা ক্যাপটোপ্রিল, এসিই ইনহিবিটরস বা অ্যানজিওটেনসিন রিসিপটোর ব্লকার নেন, পটাশিয়ামপূর্ণ খাবার তাদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই পাতাবহুল সবুজ শাক বা কমলার মতো খাবার না খাওয়াটাই ভালো। এগুলো দেহে পটাশিয়ামের পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি করে। ফলে অনিয়মিত হূত্স্পন্দন ও বুক ধড়ফড়ের মতো সমস্যা দেখা দেয়।
৩. অ্যালকোহলের ও অ্যান্টিহিস্টামিন, ডায়াবেটিস, ব্যথানাশক ওষুধ
কয়েক ধরনের ওষুধ খাওয়ার সময় অ্যালকোহল এবং এ-জাতীয় পানীয় খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেন চিকিৎসকরা। কারণ এতে লিভারের ওপর প্রচণ্ড চাপ পড়ে। অ্যালকোহল, প্যারাসিটামল এবং কোডেইনের বিপাকে অংশ নেয় লিভার। তখন অ্যালকোহল ও ওষুধ উভয়কে ভাঙতে লিভারকে প্রচুর কাজ করতে হয়। এতে মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব আসতে পারে সহজেই। আবার লিভারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
৪. আঙুর ও নিম্ন রক্তচাপ
যাঁদের রক্তচাপ কম থাকে তাঁরা স্টেটিনস গ্রুপের ওষুধ গ্রহণ করেন। আঙুরে এমন এক উপাদান রয়েছে যা দেহে স্টেটিনস ভাঙতে বাধার সৃষ্টি করে। ফলস্বরূপ দেহে স্টেটিনসের মাত্রা বেড়ে যায় এবং এতে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।