ফ্লপ দিয়ে শুরু কিন্তু তারাই বাদশাহ

শাহরুখ খান : আজ তিনি কিঙ্গ খান ঠিকই। তাঁর কেরিয়ারেও ফ্লপ ছবির সংখ্যা নেহাত কম নেই। ১৯৯৫ সালে করেছিলেন ‘গুড্ডু’। বক্স অফিসে সাফল্যের ধারে কাছেও যায়নি ‘গুড্ডু’।
সঞ্জয় দত্ত : কেরিয়ারের শুরুতে হোঁচট খেতে হয়েছিল মুন্নাভাইকেও। ১৯৮২ সালে ‘জনি আই লভ ইউ’ একেবারেই মনে দাগ কাটতে পারেনি দর্শকদের। সঞ্জয়ের বিপরীতে এই ছবিতে ছিলেন রতি অগ্নিহোত্রী।
অক্ষয় কুমার : প্রথম ছবি ‘সৌগন্ধ’। কিন্তু বক্স অফিসে ডাহা ফেল। সে দিক থেকে বলতে গেলে ১৯৯২-এ ‘খিলাড়ি’ তাঁর জীবনের মেগা হিট।
আমির খান : এখন তিনি যেখানেই হাত দেন তাতেই সোনা ফলে। কিন্তু কেরিয়ারের প্রথম দিকে তাঁকেও হোঁচট খেতে হয়েছিল। সুপার ডুপার হিট ‘দিল’ ছবির আগেই করেছিলেন ‘তুম মেরে হো’। যেখানে এক গুনিনের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন আমির। জুটি বেঁধেছিলেন জুহি চাওলার সঙ্গে। কিন্তু ‘কয়ামত সে কয়ামত তক’-এর হিট জুটিও বাঁচাতে পারেনি এই ছবিকে।
সালমান খান : তাঁর নাম শুনেই হলের সামনে লম্বা লাইন লাগান দর্শকরা। কিন্তু ১৯৮৮-তে ভাইজানের প্রথম ছবি ‘বিবি হো তো অ্যায়সি’ ছিল সুপার ফ্লপ। যদিও এই ছবিতে লিড রোলে ছিলেন না সালমান।
অমিতাভ বচ্চন : ‘জঞ্জির’-এর আগে আমিতাভের ১৬টা ছবিই ছিল ফ্লপ। ‘সাত হিন্দুস্তানি’ দিয়ে বলিউডে পা রেখেছিলেন বিগ-বি। কিন্তু কেরিয়ারের প্রথম দিকটা ছিল বেশ খারাপ।
সাইফ আলি খান : কেরিয়ারের প্রথম দিকে একেবারেই আসর জমাতে পারেননি নবাব-পুত্র। ১৯৯৩ সালে তাঁর ‘আশিক আওয়ারা’ ছবি সাফল্যের মুখ দেখেনি। যদিও এই ছবিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়েছিল।
করিশ্মা কাপূরা : হিটের সংখ্যা তাঁর ঝুলিতেও কম নেই। কিন্তু শুরুর রেকর্ড বেশ খারাপ। প্রথম ছবি ‘প্রেম কায়েদি’ সুপার ফ্লপ হয়েছিল।
রানি মুখোপাধ্যায় : পরবর্তীতে সুপার হিট নায়িকা হয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু বলিউডে প্রথম ছবিই ছিল সুপার ফ্লপ। ‘রাজা কি আয়েগি বারাত’ ছবিতে শাদাব খানের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন তিনি।
ক্যাটরিনা কাইফ : ২০০৩ সালে ‘বুম’ সিনেমা দিয়েই বলি-পাড়ায় পা রেখেছিলেন ক্যাট। কিন্তু পরে এই ধরনের ছবি করার জন্য পরে নিজেই অনুশোচনা করেছিলেন। বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছিল ‘বুম’।