এই গরমে ছোট্ট সোনার ত্বকে ঘামাচি, নিমেষে দূর হবে যদি …
ঘামাচি প্রতিরোধে শিশুকে যতটা সম্ভব ঠাণ্ডার মধ্যে রাখা উচিত।
রুমের তাপমাত্রা যাতে অস্বাভাবিক বেশি না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
বারবার শিশুর গা ঠাণ্ডা জল মুছিয়ে দিলে ঘামাচির বেশ উপকার হয়। দিনে কয়েকবার ঠাণ্ডা জল দিয়ে গোসল করা যেতে পারে।
ঘরে এয়ারকন্ডিশনার থাকলে ভালো হয়, তবে ফ্যানের বাতাসও উপকারী।
বেবি ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করা যেতে পারে।
ক্যালামিন লোশন ঝাঁকিয়ে ঘামাচি আক্রান্ত শরীরে ঘণ্টাখানেক ধরে লাগিয়ে রেখে সেটি ধুয়ে ফেলতে হবে। এ রকম তিন-চার দিনের বেশি করা যাবে না।
ঘামাচিতে লাল ভাব দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শমতো কিছুদিন কিউরিল অয়েন্টমেন্ট দিনে দুইবার ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যেতে পারে।
গরমে শিশুদের অনেক ঘাম হয়। ফলে শিশুদের জল ও ইলেকট্রোলাইটসের ঘাটতি দেখা দেয়। এ জন্য শিশুকে পর্যাপ্ত তরল যেমন—ডাবের জল, লেবুর জল, কাঁচা আমের জুস ইত্যাদি খেতে দিতে হবে। এতে শিশুর শরীরে জলশূন্যতা দেখা দেবে না।