কিউবার এই ওষুধেই নাকি বেঁচে গেলো চীন !
কলকাতা টাইমসঃ
এই ওষুধের প্রয়োগেই নাকি বেঁচে গেলো চীন। ১৯৮৬ সালে কিউবার সেন্টার ফর জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি এই ওষুধটি আবিষ্কার করে। এটি এইচআইভি এইডস, হেপাটাইটিস-বি ও সি, হার্পিস জোস্টার বা শিংলস, ডেঙ্গু ও বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়েছে। এই ওষুধটি মানবদেহের ইন্টারফেরনের প্রাকৃতিক উৎপাদন বাড়ায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো জোরদার করে।
এই ওষুধটি দক্ষিণ কোরিয়ার হাজার হাজার মানুষকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেছে। আট হাজার সংক্রমিত ব্যক্তির মধ্যে মাত্র ৭২ জন মারা গিয়েছেন। জার্মানিও এই ওষুধ ব্যবহার করেছে। কিউবার দাবি, দেশের চাহিদা মেটানোর পর তারা আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদাও মেটাতে পারবে। এরই মধ্যে কিউবা ইতালিতে একটি চিকিৎসক দল পাঠিয়েছে। চীনের পরই এই ভাইরাস সবচেয়ে বেশি আঘাত হেনেছে ইতালিতে।
কিউবা ইতিমধ্যেই এই ওষুধ পানামা ও ভেনিজুয়েলায়সহ ল্যাটিন আমেরিকার বেশ কয়েকটি দেশে পাঠিয়েছে। কিউবার ইন্টারফেরন নামক সংস্থা ‘আলফা টু-বি’সহ করোনার চিকিৎসার উপযোগী প্রায় ২২ ধরনের ওষুধ ব্যাপক পরিমানে উৎপাদন করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তাদের দাবি বিশ্বের অনেক দেশেইএই ওষুধের জন্য তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। আমরা তাদের যথাযথ সাহায্য করবো।