শ্রেণিকক্ষে মূত্রত্যাগের পুরস্কার ৯ কোটি
[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :
শ্রেণিকক্ষে সবার সামনে বালতিতে মূত্রত্যাগ করেছিলেন এক ছাত্রী। আর এজন্য তিনি পেয়েছেন ১ মিলিয়ন ব্রিটিশ পাউন্ড। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ প্রায় ৯ কোটি ৯৮ লাখ।
ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সান দিয়েগো শহরে।
অবশ্য এই টাকা তিনি এমনি এমনি পাচ্ছেন না। আদালতের হস্তক্ষেপেই মিলছে বড় অঙ্কের এই টাকা। কেননা ঘটনার পর থেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন ওই ছাত্রী। বেশ কয়েকবার আত্মহত্যারও চেষ্টা করেছেন তিনি। সুস্থ করতে টানা চার বছর ধরে চিকিৎসা চলছে তার। এখনো নিতে হচ্ছে পিটিএসডি (পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার) থেরাপি।
ঘটনাটি ২০১২ সালের। সান দিয়েগো শহরের প্যাট্রিক হেনরি উচ্চবিদ্যালয়ের ১৪ বছরের ওই ছাত্রী সহপাঠীদের সঙ্গে শ্রেণিকক্ষে পড়ছিলেন। হঠাৎ তিনি মূত্রত্যাগের চাপ অনুভব করেন। শ্রেণিশিক্ষক গনজা ওলফের কাছে টয়লেটে যাওয়ার অনুমতি চান তিনি। কিন্তু শিক্ষক অনুমতি না দিয়ে স্কুলের কঠোর নীতির অজুহাত দেখান। আর ওই ছাত্রীকে বাধ্য করেন সাপ্লাই রুম থেকে বালতি এনে তাতে মূত্রত্যাগ করতে। শুধু তা-ই নয়, পাঠ শেষে ওই ছাত্রীকে বাধ্য করেন বালতির মূত্র বেসিনে ফেলতে।
এ ঘটনায় চরম অপমান বোধ করেন ওই ছাত্রী। ঘটনার পর সহপাঠীরা নানাভাবে তাকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে। তার প্রতি ছুড়তে থাকে বিভিন্ন কটূক্তি। আর এতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি। বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেন আত্মহত্যার।
অবশেষে পরিবারের সহায়তায় আইনের আশ্রয় নেন ওই ছাত্রী। প্রাথমিকভাবে আদালতের কাছে ২০ হাজার ব্রিটিশ পাউন্ড ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করা হয়। কিন্তু আদালত ঘটনার বিবরণ শুনে তা নাকচ করে দেন। পরবর্তী সময়ে নতুন মামলা করলে আদালত ওই ছাত্রীকে ১০ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেন। এর মধ্যে ৩৩ হাজার পাউন্ড দেওয়া হয় তার চিকিৎসা বাবদ।
ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সান দিয়েগো শহরে।
অবশ্য এই টাকা তিনি এমনি এমনি পাচ্ছেন না। আদালতের হস্তক্ষেপেই মিলছে বড় অঙ্কের এই টাকা। কেননা ঘটনার পর থেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন ওই ছাত্রী। বেশ কয়েকবার আত্মহত্যারও চেষ্টা করেছেন তিনি। সুস্থ করতে টানা চার বছর ধরে চিকিৎসা চলছে তার। এখনো নিতে হচ্ছে পিটিএসডি (পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার) থেরাপি।
ঘটনাটি ২০১২ সালের। সান দিয়েগো শহরের প্যাট্রিক হেনরি উচ্চবিদ্যালয়ের ১৪ বছরের ওই ছাত্রী সহপাঠীদের সঙ্গে শ্রেণিকক্ষে পড়ছিলেন। হঠাৎ তিনি মূত্রত্যাগের চাপ অনুভব করেন। শ্রেণিশিক্ষক গনজা ওলফের কাছে টয়লেটে যাওয়ার অনুমতি চান তিনি। কিন্তু শিক্ষক অনুমতি না দিয়ে স্কুলের কঠোর নীতির অজুহাত দেখান। আর ওই ছাত্রীকে বাধ্য করেন সাপ্লাই রুম থেকে বালতি এনে তাতে মূত্রত্যাগ করতে। শুধু তা-ই নয়, পাঠ শেষে ওই ছাত্রীকে বাধ্য করেন বালতির মূত্র বেসিনে ফেলতে।
এ ঘটনায় চরম অপমান বোধ করেন ওই ছাত্রী। ঘটনার পর সহপাঠীরা নানাভাবে তাকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে। তার প্রতি ছুড়তে থাকে বিভিন্ন কটূক্তি। আর এতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি। বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেন আত্মহত্যার।
অবশেষে পরিবারের সহায়তায় আইনের আশ্রয় নেন ওই ছাত্রী। প্রাথমিকভাবে আদালতের কাছে ২০ হাজার ব্রিটিশ পাউন্ড ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করা হয়। কিন্তু আদালত ঘটনার বিবরণ শুনে তা নাকচ করে দেন। পরবর্তী সময়ে নতুন মামলা করলে আদালত ওই ছাত্রীকে ১০ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেন। এর মধ্যে ৩৩ হাজার পাউন্ড দেওয়া হয় তার চিকিৎসা বাবদ।