কাশি দেখেই করোনা আতঙ্ক ? আগে এই ৮ কারণ আছে কিনা দেখে নিন
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
দীর্ঘদিন ধরে বা ক্রমাগত কাশি স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো নয়। আপনার যদি এ ধরনের কাশি থাকে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এ লেখায় রয়েছে কয়েক ধরনের কাশির কথা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. ব্রংকাইটিস
সাধারণ ঠাণ্ডার কারণে শুষ্ক কাশি হতে পারে, যার অন্যতম কারণ হতে পারে ব্রংকাইটিস। এ কাশির লক্ষণের মধ্যে রয়েছে নাক থেকে সর্দি পড়া, গলাব্যথা ও অন্যান্য লক্ষণ। আপনার যদি এ ধরনের কাশি হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
২. নিউমোনিয়া
মারাত্মক কাশি ও কাশির সঙ্গে কখনো কখনো রক্ত যাওয়া নিউমোনিয়ার লক্ষণ। এ কাশির পাশাপাশি থাকতে পারে জ্বর ও অবসন্নতা। চিকিৎসকরা নিউমোনিয়া ভালো করার জন্য কড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন। এটি নিজে নিজে প্রয়োগ করা ঠিক নয়। তাই নিউমোনিয়া হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। শিশুদের জন্য নিউমোনিয়া সবচেয়ে বিপজ্জনক। তাদের নিউমোনিয়া হলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৩. এসিই ইনহিবিটরস
এসিই ইনহিবিটরস নামে ক্রনিক কাশি হতে পারে বিভিন্ন ওষুধের প্রতিক্রিয়ায়। এ ধরনের কাশি হলে তার লক্ষণ প্রকাশিত হবে সম্পূর্ণ শুষ্ক ও বাড়তি কোনো ঝামেলা সহ কাশিতে।
৪. পোস্ট নাসাল ড্রিপ
নাকের কয়েকটি সমস্যায় পোস্ট নাসাল ড্রিপ নামে কাশি হতে পারে। এটি গলার সমস্যাও তৈরি করতে পারে। এ ধরনের কাশিতে গলায় চুলকানি ও খুসখুস অনুভূতি হতে পারে, যা কাশির উদ্রেক ঘটাতে পারে।
৫. গ্যাস্ট্রোফাগিয়েল রিফ্লাক্স ডিজিজ
গ্যাস্ট্রোফাগিয়েল রিফ্লাক্স ডিজিজ বা জিইআরডি ক্রনিক কাশির আরেকটি কারণ। এতে বহু মানুষই আক্রান্ত হয়, যদিও তারা জানে না যে এ রোগটিতেই তারা ভুগছে। এতে আক্রান্তরা বুকের ও পেটের সমস্যাতেও ভোগেন। বেশি করে খাওয়ার পরে সাধারণত এ রোগে আক্রান্তদের কাশি শুরু হয়।
৬. অ্যাজমা
অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের কারণেও কাশি হতে পারে। এ ধরনের কাশি মূলত অ্যাজমার কারণে ফুসফুসের নানা সমস্যা থেকে উদ্ভব হয়। এ রোগে ফুসফুসে পর্যাপ্ত বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। এতেই শুরু হয় কাশি ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা।
৭. ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ
ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ বা সিওপিডি একটি গুরুতর কাশির সমস্যা। এতে ফুসফুসের বায়ু চলাচলের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। এ রোগে আক্রান্তরা অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে কাশির সমস্যায় ভোগেন।
৮. ফুসফুসের ক্যান্সার
অন্য সব সমস্যার তুলনায় এটি মারাত্মক সমস্যা। ফুসফুসের ক্যান্সারে ক্রনিক কাশি হতে পারে। দ্রুত ও সঠিকভাবে চিকিৎসায় এ রোগ নিরাময় সম্ভব। তবে দেরি করলে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ে মৃত্যুও হতে পারে। তাই কাশি দীর্ঘস্থায়ী হলে তা ফুসফুসের ক্যান্সার বা অন্য কোনো গুরুতর কারণে হচ্ছে কি না, জেনে নিন।
১. ব্রংকাইটিস
সাধারণ ঠাণ্ডার কারণে শুষ্ক কাশি হতে পারে, যার অন্যতম কারণ হতে পারে ব্রংকাইটিস। এ কাশির লক্ষণের মধ্যে রয়েছে নাক থেকে সর্দি পড়া, গলাব্যথা ও অন্যান্য লক্ষণ। আপনার যদি এ ধরনের কাশি হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
২. নিউমোনিয়া
মারাত্মক কাশি ও কাশির সঙ্গে কখনো কখনো রক্ত যাওয়া নিউমোনিয়ার লক্ষণ। এ কাশির পাশাপাশি থাকতে পারে জ্বর ও অবসন্নতা। চিকিৎসকরা নিউমোনিয়া ভালো করার জন্য কড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন। এটি নিজে নিজে প্রয়োগ করা ঠিক নয়। তাই নিউমোনিয়া হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। শিশুদের জন্য নিউমোনিয়া সবচেয়ে বিপজ্জনক। তাদের নিউমোনিয়া হলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৩. এসিই ইনহিবিটরস
এসিই ইনহিবিটরস নামে ক্রনিক কাশি হতে পারে বিভিন্ন ওষুধের প্রতিক্রিয়ায়। এ ধরনের কাশি হলে তার লক্ষণ প্রকাশিত হবে সম্পূর্ণ শুষ্ক ও বাড়তি কোনো ঝামেলা সহ কাশিতে।
৪. পোস্ট নাসাল ড্রিপ
নাকের কয়েকটি সমস্যায় পোস্ট নাসাল ড্রিপ নামে কাশি হতে পারে। এটি গলার সমস্যাও তৈরি করতে পারে। এ ধরনের কাশিতে গলায় চুলকানি ও খুসখুস অনুভূতি হতে পারে, যা কাশির উদ্রেক ঘটাতে পারে।
৫. গ্যাস্ট্রোফাগিয়েল রিফ্লাক্স ডিজিজ
গ্যাস্ট্রোফাগিয়েল রিফ্লাক্স ডিজিজ বা জিইআরডি ক্রনিক কাশির আরেকটি কারণ। এতে বহু মানুষই আক্রান্ত হয়, যদিও তারা জানে না যে এ রোগটিতেই তারা ভুগছে। এতে আক্রান্তরা বুকের ও পেটের সমস্যাতেও ভোগেন। বেশি করে খাওয়ার পরে সাধারণত এ রোগে আক্রান্তদের কাশি শুরু হয়।
৬. অ্যাজমা
অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের কারণেও কাশি হতে পারে। এ ধরনের কাশি মূলত অ্যাজমার কারণে ফুসফুসের নানা সমস্যা থেকে উদ্ভব হয়। এ রোগে ফুসফুসে পর্যাপ্ত বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। এতেই শুরু হয় কাশি ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা।
৭. ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ
ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ বা সিওপিডি একটি গুরুতর কাশির সমস্যা। এতে ফুসফুসের বায়ু চলাচলের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। এ রোগে আক্রান্তরা অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে কাশির সমস্যায় ভোগেন।
৮. ফুসফুসের ক্যান্সার
অন্য সব সমস্যার তুলনায় এটি মারাত্মক সমস্যা। ফুসফুসের ক্যান্সারে ক্রনিক কাশি হতে পারে। দ্রুত ও সঠিকভাবে চিকিৎসায় এ রোগ নিরাময় সম্ভব। তবে দেরি করলে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ে মৃত্যুও হতে পারে। তাই কাশি দীর্ঘস্থায়ী হলে তা ফুসফুসের ক্যান্সার বা অন্য কোনো গুরুতর কারণে হচ্ছে কি না, জেনে নিন।