জানেন কি বাবাই পারে সন্তানের এই দুই বিশেষ দক্ষতা বাড়াতে
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
সন্তানের জন্য বাবার ভালোবাসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর এ বিষয়টি সন্তানের নানা বিষয়ে দক্ষতা বাড়াতেও ভূমিকা রাখে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
অল্প আয়ের ব্যক্তি, যারা সন্তানের পড়াশোনার পেছনে বেশি অর্থ ব্যয় করতে পারেন না, তারা এ বিষয়টি ব্যবহার করে সুফল পেতে পারেন। সম্প্রতি গবেষকরা এ বিষয়টি অনুসন্ধানে জানতে পেরেছেন, কিছু বিষয়, যা ব্যবহার করে বাবারা সন্তানদের অংক ও ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন।
কিন্তু কিভাবে হবে এ দক্ষতা বৃদ্ধি? এ প্রসঙ্গে গবেষকরা বলছেন, সন্তানকে উৎসাহিত করতে হবে। তার নানা কাজে যুক্ত হতে হবে।
কিন্তু পিতা যদি নিজে তেমন পড়াশোনা না পারেন তাহলে কী হবে? গবেষকরা বলছেন, এটি বড় সমস্যা নয়। মূল বিষয়টি হলো সন্তানের পাশে থাকা। তাকে সময় দেওয়া। পড়াশোনা, অংক শেখা কিংবা ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে উৎসাহিত করে তোলা।
এ বিষয়ে আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের গবেষক মেরি-অ্যান সুইজো বলেন, ‘কম আয়ের বাবারা তাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ গঠনে এ উপায়টি কাজে লাগাতে পারেন সন্তানের ওপর তাদের প্রভাব বৃদ্ধি করে।
গবেষকরা আরও জানান, এটি অল্পবয়সী ছেলে কিংবা মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আর এতে সন্তানের সাফল্য অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।
এ বিষয়ে গবেষণার জন্য গবেষকরা ১৮৩ জন শিক্ষার্থীর ওপর অনুসন্ধান চালান। তারা মূলত অল্প আয়ের সংখ্যালঘু পরিবারের।
অল্প আয়ের ব্যক্তি, যারা সন্তানের পড়াশোনার পেছনে বেশি অর্থ ব্যয় করতে পারেন না, তারা এ বিষয়টি ব্যবহার করে সুফল পেতে পারেন। সম্প্রতি গবেষকরা এ বিষয়টি অনুসন্ধানে জানতে পেরেছেন, কিছু বিষয়, যা ব্যবহার করে বাবারা সন্তানদের অংক ও ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন।
কিন্তু কিভাবে হবে এ দক্ষতা বৃদ্ধি? এ প্রসঙ্গে গবেষকরা বলছেন, সন্তানকে উৎসাহিত করতে হবে। তার নানা কাজে যুক্ত হতে হবে।
কিন্তু পিতা যদি নিজে তেমন পড়াশোনা না পারেন তাহলে কী হবে? গবেষকরা বলছেন, এটি বড় সমস্যা নয়। মূল বিষয়টি হলো সন্তানের পাশে থাকা। তাকে সময় দেওয়া। পড়াশোনা, অংক শেখা কিংবা ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে উৎসাহিত করে তোলা।
এ বিষয়ে আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের গবেষক মেরি-অ্যান সুইজো বলেন, ‘কম আয়ের বাবারা তাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ গঠনে এ উপায়টি কাজে লাগাতে পারেন সন্তানের ওপর তাদের প্রভাব বৃদ্ধি করে।
গবেষকরা আরও জানান, এটি অল্পবয়সী ছেলে কিংবা মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আর এতে সন্তানের সাফল্য অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।
এ বিষয়ে গবেষণার জন্য গবেষকরা ১৮৩ জন শিক্ষার্থীর ওপর অনুসন্ধান চালান। তারা মূলত অল্প আয়ের সংখ্যালঘু পরিবারের।