শেষ নিঃশ্বাসও একসঙ্গে, সস্ত্রীক স্বেচ্ছামৃত্যু প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
বিয়ের সময় নেওয়া সাত মন্ত্রের মধ্যে একটি হল জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত একে অপরের সঙ্গে থাকার শপথ৷ কিন্তু এই শপথ ক’জন দম্পত্তি রাখতে পারেন বলুন৷ কারণ মৃতু্য কখন আসবে কে বলতে পারে৷ কিন্তু প্রাক্তন ডাচ প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী রাখতে পেরেছেন৷ একসঙ্গে যেমন জীবন কাটিয়েছেন একসঙ্গেই তেমন মৃতু্য বরণ করলেন তাঁরা৷
নেদারল্যান্ডসের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দ্রায়াস ভন এজেট ও তাঁর স্ত্রীর, দুজনেরই বয়স হয়েছিল ৯৩৷ নবতিপর দম্পতি সেদেশের আইন মেনে ইউথেনশিয়ায় একসঙ্গে স্বেচ্ছায় পৃথিবী ছেডে় পাডি় দিলেন কখনও না ফেরার দেশে৷ এক মানবাধিকার সংস্থা ‘দ্য রাইটস ফোরাম’ প্রেম দিবসে এই আশ্চর্য ঘটনার কথা ঘোষণা করলেও ঘটনাটি ঘটেছে গত ১২ ফেব্রুয়ারি৷
১৯৭৭ থেকে ১৯৮২ সাল, এই সময়কালে নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এজেট৷ ক্রিস্টান ডেমোক্র্যাটিক অ্যাপিল পার্টির প্রথম নেতাও ছিলেন তিনি৷ একটি প্রেস নোটে জানানো হল তাঁর সস্ত্রীক স্বেচ্ছামৃতু্যর কথা৷ সেই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে হাতে হাত রেখেই সত্তর বছরের বেশি সময়ের দাম্পত্যে যবনিকা টানলেন এজেট৷
২০১৯ সালে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয় নবতিপর রাজনীতিকের৷ সেই ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারছিলেন না তিনি৷ ক্রমেই ভেঙে পড়ছিল শরীর৷ তাঁর স্ত্রীও ছিলেন অত্যন্ত অসুস্থ৷ একে অপরকে ছেডে় থাকতে পারতেন না দুজনে৷ তাই এর পরই সিদ্ধান্ত নেন স্বেচ্ছামৃতু্যর৷
তবে এই ঘটনা নেদারল্যান্ডসে বিরল নয়৷ সেখানে যুগলে স্বেচ্ছামৃতু্য যেন এক ‘ট্রেন্ড’ হয়ে উঠেছে৷ প্রাণঘাতী ইনজেকশনে একসঙ্গে মৃতু্যবরণ করছেন অনেকেই৷ ২০২১ সালে ১৬টি দম্পতি এই সিদ্ধান্ত নেন৷ ২০২২ সালে ২৯ জন স্বামী-স্ত্রী স্বেচ্ছামৃতু্যর পথে হাঁটেন৷
নেদারল্যান্ডসের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দ্রায়াস ভন এজেট ও তাঁর স্ত্রীর, দুজনেরই বয়স হয়েছিল ৯৩৷ নবতিপর দম্পতি সেদেশের আইন মেনে ইউথেনশিয়ায় একসঙ্গে স্বেচ্ছায় পৃথিবী ছেডে় পাডি় দিলেন কখনও না ফেরার দেশে৷ এক মানবাধিকার সংস্থা ‘দ্য রাইটস ফোরাম’ প্রেম দিবসে এই আশ্চর্য ঘটনার কথা ঘোষণা করলেও ঘটনাটি ঘটেছে গত ১২ ফেব্রুয়ারি৷
১৯৭৭ থেকে ১৯৮২ সাল, এই সময়কালে নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এজেট৷ ক্রিস্টান ডেমোক্র্যাটিক অ্যাপিল পার্টির প্রথম নেতাও ছিলেন তিনি৷ একটি প্রেস নোটে জানানো হল তাঁর সস্ত্রীক স্বেচ্ছামৃতু্যর কথা৷ সেই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে হাতে হাত রেখেই সত্তর বছরের বেশি সময়ের দাম্পত্যে যবনিকা টানলেন এজেট৷
২০১৯ সালে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয় নবতিপর রাজনীতিকের৷ সেই ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারছিলেন না তিনি৷ ক্রমেই ভেঙে পড়ছিল শরীর৷ তাঁর স্ত্রীও ছিলেন অত্যন্ত অসুস্থ৷ একে অপরকে ছেডে় থাকতে পারতেন না দুজনে৷ তাই এর পরই সিদ্ধান্ত নেন স্বেচ্ছামৃতু্যর৷
তবে এই ঘটনা নেদারল্যান্ডসে বিরল নয়৷ সেখানে যুগলে স্বেচ্ছামৃতু্য যেন এক ‘ট্রেন্ড’ হয়ে উঠেছে৷ প্রাণঘাতী ইনজেকশনে একসঙ্গে মৃতু্যবরণ করছেন অনেকেই৷ ২০২১ সালে ১৬টি দম্পতি এই সিদ্ধান্ত নেন৷ ২০২২ সালে ২৯ জন স্বামী-স্ত্রী স্বেচ্ছামৃতু্যর পথে হাঁটেন৷