স্নানের আগেই খাওয়া ? ব্যাস বেজে গেলো বারোটা
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
স্নান করে খেতে বসাটাই বাঙালি সমাজের রীতি। শুধু বাঙালি কেন, সারা দেশে, বা বলা ভালো সারা পৃথিবীতেই কমবেশি এই নিয়ম অনুসরণ করা হয়। কিন্তু কখনও-সখনও অবস্থার চাপে কিংবা নিতান্ত আলস্যের বশে এর উল্টোটাও যে ঘটে না, তা নয়। অর্থাৎ আগে খেয়ে নিয়ে তার পর স্নানে যান যাওয়া। কিন্তু তখন শরীরে ঠিক কী ঘটে, যখন খাওয়ার পরে স্নানে যাওয়া হয়?
এই বিষয়ে বিভিন্ন স্বাস্থ্যপত্রিকা ও হেলথসাইটের খোঁজখবর করলে দেখা যাবে, উঠে আসছে একটি অদ্ভুত তত্ত্ব। তাতে বলা হচ্ছে, স্নানের সময়ে শরীরের উপরিভাগে যখন ঠান্ডা পানি পড়ে, তখন সেই অংশের তাপমাত্রা আকস্মিক ভাবে হ্রাস পায়। মস্তিস্ক তখন চেষ্টা করে ত্বকের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ফিরিয়ে আনতে। সেই উদ্দেশ্য পূরণের জন্য, ত্বকের দিকে প্রবাহিত হয় শরীরের রক্তের সিংহভাগ। কিন্তু গৃহীত খাদ্য পরিপাকের জন্য পাকস্থলি এবং পাচনতন্ত্র সংলগ্ন অংশে রক্তের প্রয়োজন। অথচ ত্বকের দিকে অধিকাংশ রক্ত প্রবাহিত হয়ে যাওয়ায় পাচনতন্ত্রে রক্তের অভাব ঘটে। ফলে ব্যাহত হয় খাদ্য পরিপাকের কাজ। সোজা কথায়, হজমের গোলমাল দেখা দেয়।
তবে কি খাওয়ার পরে স্নান করতে হলে গরম জলে স্নান করাই যুক্তিযুক্ত? স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটগুলিতে বলা হচ্ছে, না, গরম জলে স্নান করাও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কারণ সে ক্ষেত্রে গরম পানির সংস্পর্শে এসে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, এবং রক্তপ্রবাহগুলি স্ফীত হয়ে ওঠে। ফলে ত্বকের দিকে আরও বেশি পরিমাণে রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে। পরিণাম— হজমের গোলমাল।
কিন্তু এই সমস্ত তত্ত্বের কি আদৌ বৈজ্ঞানিক ভিত্তি রয়েছে কোনও? ‘ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্সড মেডিসিন’-এর গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজিস্ট ডাক্তার জোনাথন মার্শ তাঁর নিজস্ব ব্লগে জানাচ্ছেন, এই তত্ত্ব অংশত সত্য। যদি খেয়ে উঠে দীর্ঘ সময় ধরে গোসল করা হয়, তা হলে রক্তের প্রবাহ ত্বকের অভিমুখী হয়ে ওঠে ঠিকই। সে ক্ষেত্রে খাবার হজমের সমস্যা দেখা দিতেই পারে। আবার যিনি খেয়ে উঠে স্নান করছেন, তিনি যদি বয়স্ক ব্যক্তি হন, কিংবা তিনি যদি কোনও রকম শারীরিক দুর্বলতায় ভোগেন, তা হলেও দেখা দিতে পারে হজমের গোলমাল।
তা হলে কী করা উচিত— স্নান করে খাওয়া, নাকি খাওয়ার পরে গোসল? ডাক্তার মার্শের ব্যাখ্যা, স্নানের পরে খাওয়াটা সর্বদাই স্বাস্থ্যসম্মত। নতুবা স্বাস্থ্যহানির ঝুঁকি কিছুটা থেকেই যায়।
এই বিষয়ে বিভিন্ন স্বাস্থ্যপত্রিকা ও হেলথসাইটের খোঁজখবর করলে দেখা যাবে, উঠে আসছে একটি অদ্ভুত তত্ত্ব। তাতে বলা হচ্ছে, স্নানের সময়ে শরীরের উপরিভাগে যখন ঠান্ডা পানি পড়ে, তখন সেই অংশের তাপমাত্রা আকস্মিক ভাবে হ্রাস পায়। মস্তিস্ক তখন চেষ্টা করে ত্বকের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ফিরিয়ে আনতে। সেই উদ্দেশ্য পূরণের জন্য, ত্বকের দিকে প্রবাহিত হয় শরীরের রক্তের সিংহভাগ। কিন্তু গৃহীত খাদ্য পরিপাকের জন্য পাকস্থলি এবং পাচনতন্ত্র সংলগ্ন অংশে রক্তের প্রয়োজন। অথচ ত্বকের দিকে অধিকাংশ রক্ত প্রবাহিত হয়ে যাওয়ায় পাচনতন্ত্রে রক্তের অভাব ঘটে। ফলে ব্যাহত হয় খাদ্য পরিপাকের কাজ। সোজা কথায়, হজমের গোলমাল দেখা দেয়।
তবে কি খাওয়ার পরে স্নান করতে হলে গরম জলে স্নান করাই যুক্তিযুক্ত? স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটগুলিতে বলা হচ্ছে, না, গরম জলে স্নান করাও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কারণ সে ক্ষেত্রে গরম পানির সংস্পর্শে এসে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, এবং রক্তপ্রবাহগুলি স্ফীত হয়ে ওঠে। ফলে ত্বকের দিকে আরও বেশি পরিমাণে রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে। পরিণাম— হজমের গোলমাল।
কিন্তু এই সমস্ত তত্ত্বের কি আদৌ বৈজ্ঞানিক ভিত্তি রয়েছে কোনও? ‘ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্সড মেডিসিন’-এর গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজিস্ট ডাক্তার জোনাথন মার্শ তাঁর নিজস্ব ব্লগে জানাচ্ছেন, এই তত্ত্ব অংশত সত্য। যদি খেয়ে উঠে দীর্ঘ সময় ধরে গোসল করা হয়, তা হলে রক্তের প্রবাহ ত্বকের অভিমুখী হয়ে ওঠে ঠিকই। সে ক্ষেত্রে খাবার হজমের সমস্যা দেখা দিতেই পারে। আবার যিনি খেয়ে উঠে স্নান করছেন, তিনি যদি বয়স্ক ব্যক্তি হন, কিংবা তিনি যদি কোনও রকম শারীরিক দুর্বলতায় ভোগেন, তা হলেও দেখা দিতে পারে হজমের গোলমাল।
তা হলে কী করা উচিত— স্নান করে খাওয়া, নাকি খাওয়ার পরে গোসল? ডাক্তার মার্শের ব্যাখ্যা, স্নানের পরে খাওয়াটা সর্বদাই স্বাস্থ্যসম্মত। নতুবা স্বাস্থ্যহানির ঝুঁকি কিছুটা থেকেই যায়।