ঈশ্বরের কাছে যেতে ঘাস খাওয়াই একমাত্র পথ !
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
গির্জা প্রাঙ্গণের সবুজ ঘাস খেয়ে কেউ বমি করছেন, কেউ দৌড়াচ্ছেন টয়লেটে। পাদ্রির নির্দেশেই কাচা সবুজ ঘাস খাওয়ার এমন ঘটনা ঘটল দক্ষিণ আফ্রিকায়। কারণ হিসেবে জানা যায়, সবুজ ঘাস খেলে নাকি প্রভুর নৈকট্য পাওয়া যাবে।
খবর সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী প্রিটোরিয়ার উত্তরে অবস্থিত গারানকুয়া অঞ্চলে অবস্থিত ‘রেব্বনি সেন্টার মিনিস্ট্রিজ’ গির্জার পাদ্রি লেসেগো ড্যানিয়েল তার অনুসারীদের যখন জানান, ঘাস খেলে তারা প্রভুর নৈকট্য লাভ করতে পারবেন, তখনই তারা গির্জা প্রাঙ্গণের সবুজ চত্বরে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঘাস খাওয়া শুরু করেন।
হাজার হাজার মানুষ ওই পাদ্রির বিতর্কিত পদ্ধতির সমালোচনা করলেও তার ভক্ত-অনুসারীরা ধর্মীয় সমাবেশে ওই পদ্ধতি অনুসরণের শপথ নেন। পাদ্রি লেসেগো এ-ও বলেন যে, মানুষ তার শরীরের চাহিদা জোগাতে যে কোনো কিছু খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে। তবে পাদ্রির নির্দেশে ঘাস খাওয়ার পর অনেকেই বমি ও পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালেও গেছেন চিকিতসা নিতে।
ঘাস খাওয়া এক ভক্তের দাবি, তিনি হাঁটতে পারতেন না। কিন্তু পাদ্রির নির্দেশে ঘাস খাওয়া শুরু করার পরই শক্তি অর্জন করতে থাকেন এবং এক ঘণ্টা পরই আবারও হাঁটতে সক্ষম হন। আইনের ছাত্র ২১ বছর বয়স্ক এক ভক্ত দাবি করেন, তিনি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে গলাব্যথায় ভুগছিলেন, ঘাস খাওয়ার পর তার এই রোগ সেরে গেছে।
রোজমেরি পেথা নামে লেসেগোর একজন ভক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘হ্যাঁ, আমরা ঘাস খাচ্ছি এবং আমরা এজন্য গর্ব অনুভব করছি। কারণ, আমাদের এই কাজ দেখিয়েছে যে, প্রভুর শক্তির সুবাদে আমরা যে কোনো কাজ করতে পারি
খবর সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী প্রিটোরিয়ার উত্তরে অবস্থিত গারানকুয়া অঞ্চলে অবস্থিত ‘রেব্বনি সেন্টার মিনিস্ট্রিজ’ গির্জার পাদ্রি লেসেগো ড্যানিয়েল তার অনুসারীদের যখন জানান, ঘাস খেলে তারা প্রভুর নৈকট্য লাভ করতে পারবেন, তখনই তারা গির্জা প্রাঙ্গণের সবুজ চত্বরে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঘাস খাওয়া শুরু করেন।
হাজার হাজার মানুষ ওই পাদ্রির বিতর্কিত পদ্ধতির সমালোচনা করলেও তার ভক্ত-অনুসারীরা ধর্মীয় সমাবেশে ওই পদ্ধতি অনুসরণের শপথ নেন। পাদ্রি লেসেগো এ-ও বলেন যে, মানুষ তার শরীরের চাহিদা জোগাতে যে কোনো কিছু খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে। তবে পাদ্রির নির্দেশে ঘাস খাওয়ার পর অনেকেই বমি ও পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালেও গেছেন চিকিতসা নিতে।
ঘাস খাওয়া এক ভক্তের দাবি, তিনি হাঁটতে পারতেন না। কিন্তু পাদ্রির নির্দেশে ঘাস খাওয়া শুরু করার পরই শক্তি অর্জন করতে থাকেন এবং এক ঘণ্টা পরই আবারও হাঁটতে সক্ষম হন। আইনের ছাত্র ২১ বছর বয়স্ক এক ভক্ত দাবি করেন, তিনি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে গলাব্যথায় ভুগছিলেন, ঘাস খাওয়ার পর তার এই রোগ সেরে গেছে।
রোজমেরি পেথা নামে লেসেগোর একজন ভক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘হ্যাঁ, আমরা ঘাস খাচ্ছি এবং আমরা এজন্য গর্ব অনুভব করছি। কারণ, আমাদের এই কাজ দেখিয়েছে যে, প্রভুর শক্তির সুবাদে আমরা যে কোনো কাজ করতে পারি