প্রতি ৮ মিনিটে এক শৈশব জলাঞ্জলি
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
যে দেশে প্রতি ৮ মিনিটে বিকোয় শৈশব। দেশের শিশু-পাচারচক্র বলছে প্রতি ৮ মিনিটে এদেশে পাচার হয়ে যায় একটি শিশু। পাচার-চক্রের জাল ছড়িয়ে গোটা বিশ্বেই। যার মূল শিকার ভারতবর্ষ। আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে অপরাধের সংখ্যা। বিক্রি হয়ে যাচ্ছে শৈশব। শিশু পাচারকারীদের কাছে ক্রমেই স্বর্গোদ্যান হয়ে উঠছে ভারত। ছড়াচ্ছে পাচারচক্রের জাল।একেবারেই নতুন নয় এমন হাড়হিম করা তথ্য। এমন ঘটনা ঘটছিল….ঘটছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতে যত শিশু পাচারের ঘটনা ঘটে, তাদের মধ্যে ১০ শতাংশ শিশু বিদেশে পাচার হয়। বাকি ৯০ শতাংশই পাচার হয় এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্ট বলছে, প্রতি বছর প্রায় চল্লিশ হাজার শিশু অপহৃত হয়, যাদের মধ্যে ১১ হাজার শিশুর আর কোনও খোঁজ মেলে না।
বাড়ির নিরাপদ আশ্রয় থেকে পাচারচক্রের হাত ঘুরে এক অমানুষিক, যন্ত্রণাময় জীবনে ঢুকে পড়ে ওই শিশুরা। অনেককেই দেখা যায় শিশুশ্রমিক হিসেবে। রাস্তাঘাটে ভিক্ষে করানো হয় শিশুদের দিয়ে। অঙ্গ-পাচারের মতো ভয়ঙ্কর চক্রেরও শিকার হয় বহু শিশু। যেখানে অবাধে শিশুদের শরীর থেকে কিডনি বা অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কেটে বিক্রি করে দেওয়া হয়। অনেক সময়ই মৃত্যু হয় ওই শিশুদের। এছাড়াও বহু শিশু বিক্রি হয়ে যায় যৌনপল্লীতে। তাদের জোর করে দেহব্যবসায় নামানো হয়। মূলত, দারিদ্রের সুযোগ নিয়েই ফুলেফেঁপে উঠছে এধরনের শিশু পাচার চক্র। আর্থিক দিক থেকে দুর্বল পরিবারগুলিকেই টার্গেট করা হয়। কখনও টাকার বিনিময়ে, কখনও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভুয়ো প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় শিশুদের। অবাধেই বিক্রি হয়ে যায় শৈশব।
ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে প্রতিবছর প্রায় ছ-লক্ষ থেকে আট লক্ষ কুড়ি হাজার মানুষ পাচার হয়ে যান। যার মধ্যে পঞ্চাশ শতাংশই শিশু। এসবের মধ্যেই ভারত ক্রমে হয়ে উঠছে পাচারচক্রের কেন্দ্র। অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, কর্নাটক, উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের মতো একাধিক রাজ্যের পাশাপাশি এই চক্রের শিকার পশ্চিমবঙ্গও।
বাড়ির নিরাপদ আশ্রয় থেকে পাচারচক্রের হাত ঘুরে এক অমানুষিক, যন্ত্রণাময় জীবনে ঢুকে পড়ে ওই শিশুরা। অনেককেই দেখা যায় শিশুশ্রমিক হিসেবে। রাস্তাঘাটে ভিক্ষে করানো হয় শিশুদের দিয়ে। অঙ্গ-পাচারের মতো ভয়ঙ্কর চক্রেরও শিকার হয় বহু শিশু। যেখানে অবাধে শিশুদের শরীর থেকে কিডনি বা অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কেটে বিক্রি করে দেওয়া হয়। অনেক সময়ই মৃত্যু হয় ওই শিশুদের। এছাড়াও বহু শিশু বিক্রি হয়ে যায় যৌনপল্লীতে। তাদের জোর করে দেহব্যবসায় নামানো হয়। মূলত, দারিদ্রের সুযোগ নিয়েই ফুলেফেঁপে উঠছে এধরনের শিশু পাচার চক্র। আর্থিক দিক থেকে দুর্বল পরিবারগুলিকেই টার্গেট করা হয়। কখনও টাকার বিনিময়ে, কখনও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভুয়ো প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় শিশুদের। অবাধেই বিক্রি হয়ে যায় শৈশব।
ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে প্রতিবছর প্রায় ছ-লক্ষ থেকে আট লক্ষ কুড়ি হাজার মানুষ পাচার হয়ে যান। যার মধ্যে পঞ্চাশ শতাংশই শিশু। এসবের মধ্যেই ভারত ক্রমে হয়ে উঠছে পাচারচক্রের কেন্দ্র। অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, কর্নাটক, উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের মতো একাধিক রাজ্যের পাশাপাশি এই চক্রের শিকার পশ্চিমবঙ্গও।