November 22, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular ব্যবসা ও প্রযুক্তি রোজনামচা

১০ হাজার কোটির দেওয়ার ‘মুখে’ ফ্লিপকার্ট

[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস : 
বিদেশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘনের দায়ে ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ফ্লিপকার্ট ও এর প্রতিষ্ঠাতাদের কেন ১৩৫ কোটি ডলার জরিমানা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে নোটিশ পাঠিয়েছে ভারতের  অর্থনৈতিক অপরাধ তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
এক বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদেশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দীর্ঘদিন ধরেই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ফ্লিপকার্ট ও অ্যামাজনের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। নাম গোপন রাখার শর্তে ইডির এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ফ্লিপকার্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তারা বিদেশি বিনিয়োগ এবং ডব্লিউএস রিটেইল নামে একটি সম্পর্কিত সংস্থাকে টেনে নিয়েছে, এরপর নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে ক্রেতাদের কাছে পণ্য বিক্রি করেছে। বিদেশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত আইনে এ ধরনের কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
রয়টার্সের খবর অনুসারে, ইডির চেন্নাই কার্যালয় থেকে ফ্লিপকার্ট, প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা সচিন বানশাল ও বিনি বানশাল এবং বিনিয়োগকারী টাইগার গ্লোবালকে ‘শো-কজ নোটিশ’ পাঠানো হয়েছে। তাদের কেন ১০ হাজার কোটি টাকা (১৩৫ কোটি মার্কিন ডলার) জরিমানা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে ওই নোটিশে। এর জবাব দিতে ৯০ দিনের মতো সময় দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে রয়টার্সের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে টাইগার গ্লোবাল কোনও মন্তব্য করেনি। সচিন এবং বিনিও সাড়া দেননি। আর ২০১৫ সালের শেষদিকে পাততাড়ি গুটিয়ে নিয়েছে ডব্লিউএস রিটেইল।
তবে ফ্লিপকার্টের এক মুখপাত্র বলেছেন, নোটিশ অনুযায়ী ২০০৯ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যকার বিষয়গুলো খতিয়ে দেখবে ইডি। সেক্ষেত্রে আমরা সহযোগিতা করব।
ভারতীয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাটি সাধারণত এ ধরনের নোটিশ জনসম্মুখে প্রকাশ করে না। সেদিক থেকে ফ্লিপকার্ট ইস্যুতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটেরও কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

Related Posts

Leave a Reply