বরফ বাঁচাতে শেষে কিনা চাদরে মুড়ে ফেলা হল হিমবাহ
কলকাতা টাইমস :
হিমবাহ বাঁচাতে বড়সড় অভিযান শুরু করেছেন চিনের নানঝিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। মাইলের পর মাইল হিমবাহ অঞ্চলকে মুড়ে দেওয়া হয়েছে জিওফ্যাব্রিক শীট দিয়ে। এই শীট বিশেষ ভাবে প্রস্তুত এমন এক চাদর যা ব্যবহার করা হয় ভূ -প্রকৃতিকে রক্ষা করতে। মাটির স্থায়িত্ব বৃদ্ধি, ক্ষয় রোধ করা, কিংবা তরল পদার্থ নিষ্কাশনে কাজ করে থাকে। তাই চিনের হিমবাহ মুড়ে দেওয়া হল বিশেষ চাদরে , আর এই অসাধ্য সাধন করলেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানী ঝু বিন জানান, এই চাদর বিশেষ উপায় তৈরি পাতের মতো। এই জিওফ্যাব্রিক শিট এমন ভাবে তৈরি যা সূর্যের রশ্মি থেকে হিমবাহকে রক্ষা করতে পারে। এই পাতের উপর সূর্যের রশ্মি পড়লে তা প্রতিফলিত হয়ে ফিরে যাবে। পাশাপাশি, পরিবেশের তাপমাত্রা যতই বৃদ্ধি পাক, ওই পাত ভেদ করে তা হিমবাহ অবধি পৌঁছতে পারবে না। ফলে হিমবাহের ক্ষয় বা গলে যাওয়া কিছুটা হলেও ঠেকানো যাবে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের।
মাইলের পর মাইল সাদা বরফকে মুড়ে দেওয়া হয়েছে তিব্বতের উপত্যকা সংলগ্ন সবচেয়ে বড় ডাগু হিমবাহ অঞ্চলে । ওই এলাকার প্রায় ৪৩০০ বর্গফুট বরফে ঢাকা অঞ্চল এখন চাদরের আড়ালে।
দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের সিচুয়ান প্রদেশে ডাগু অঞ্চলের হিমবাহ নিয়ে গভীর উদ্বেগে রয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গত কয়েক বছরে ডাগু হিমবাহের বেশ কিছুটা অংশ গলে গেছে। আগামী কয়েক বছরে হিমবাহ কতটা রক্ষা পাবে তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। হিন্দুকুশ হিমালয় শুধু নয়, গত ৫৫ বছরে বিশ্বের প্রায় সব প্রান্তের হিমবাহের সাড়ে ৯ লক্ষ কোটি টনেরও বেশি বরফ গলে গেছে।যা সমুদ্রের জলস্তর বাড়িয়ে দিয়েছে অন্তত ২৭ মিলিমিটার। বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে, আগামী শতাব্দীতে কোনও হিমবাহই আর থাকবে না ।
সিন্ধু ও গঙ্গোত্রীর মতো হিমালয়ের হিমবাহগুলির প্রায় প্রতিটিই গলে গিয়ে সুবিশাল হ্রদের সৃষ্টি করছে। অদৃশ্য হয়েছে বরফের চাঁই। হিমশৈল গলে সমুদ্রে মিশে যাওয়ায় সমুদ্রের জলস্তর বেড়েছে। এই বরফ গলার হার যত বাড়বে, তত বাড়বে পৃথিবীর উষ্ণতা। আর ততই বৃদ্ধি পাবে বরফ গলার হার। ভারত, নেপাল, চিন-সহ দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলির প্রত্যেকটি হিমবাহ গলছে দ্রুত হারে। এইসব হিমবাহ রক্ষা করতে এবং সমস্ত প্রাণিজগৎকে রক্ষা করতে এই শক্তিশালী চাদর ব্যবহার করেছেন বিজ্ঞানীরা।
সড় অভিযান শুরু করেছেন চিনের নানঝিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। মাইলের পর মাইল হিমবাহ অঞ্চলকে মুড়ে দেওয়া হয়েছে জিওফ্যাব্রিক শীট দিয়ে। এই শীট বিশেষ ভাবে প্রস্তুত এমন এক চাদর যা ব্যবহার করা হয় ভূ -প্রকৃতিকে রক্ষা করতে। মাটির স্থায়িত্ব বৃদ্ধি, ক্ষয় রোধ করা, কিংবা তরল পদার্থ নিষ্কাশনে কাজ করে থাকে। তাই চিনের হিমবাহ মুড়ে দেওয়া হল বিশেষ চাদরে , আর এই অসাধ্য সাধন করলেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানী ঝু বিন জানান, এই চাদর বিশেষ উপায় তৈরি পাতের মতো। এই জিওফ্যাব্রিক শিট এমন ভাবে তৈরি যা সূর্যের রশ্মি থেকে হিমবাহকে রক্ষা করতে পারে। এই পাতের উপর সূর্যের রশ্মি পড়লে তা প্রতিফলিত হয়ে ফিরে যাবে। পাশাপাশি, পরিবেশের তাপমাত্রা যতই বৃদ্ধি পাক, ওই পাত ভেদ করে তা হিমবাহ অবধি পৌঁছতে পারবে না। ফলে হিমবাহের ক্ষয় বা গলে যাওয়া কিছুটা হলেও ঠেকানো যাবে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের।
মাইলের পর মাইল সাদা বরফকে মুড়ে দেওয়া হয়েছে তিব্বতের উপত্যকা সংলগ্ন সবচেয়ে বড় ডাগু হিমবাহ অঞ্চলে । ওই এলাকার প্রায় ৪৩০০ বর্গফুট বরফে ঢাকা অঞ্চল এখন চাদরের আড়ালে।
দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের সিচুয়ান প্রদেশে ডাগু অঞ্চলের হিমবাহ নিয়ে গভীর উদ্বেগে রয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গত কয়েক বছরে ডাগু হিমবাহের বেশ কিছুটা অংশ গলে গেছে। আগামী কয়েক বছরে হিমবাহ কতটা রক্ষা পাবে তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। হিন্দুকুশ হিমালয় শুধু নয়, গত ৫৫ বছরে বিশ্বের প্রায় সব প্রান্তের হিমবাহের সাড়ে ৯ লক্ষ কোটি টনেরও বেশি বরফ গলে গেছে।যা সমুদ্রের জলস্তর বাড়িয়ে দিয়েছে অন্তত ২৭ মিলিমিটার। বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে, আগামী শতাব্দীতে কোনও হিমবাহই আর থাকবে না ।
সিন্ধু ও গঙ্গোত্রীর মতো হিমালয়ের হিমবাহগুলির প্রায় প্রতিটিই গলে গিয়ে সুবিশাল হ্রদের সৃষ্টি করছে। অদৃশ্য হয়েছে বরফের চাঁই। হিমশৈল গলে সমুদ্রে মিশে যাওয়ায় সমুদ্রের জলস্তর বেড়েছে। এই বরফ গলার হার যত বাড়বে, তত বাড়বে পৃথিবীর উষ্ণতা। আর ততই বৃদ্ধি পাবে বরফ গলার হার। ভারত, নেপাল, চিন-সহ দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলির প্রত্যেকটি হিমবাহ গলছে দ্রুত হারে। এইসব হিমবাহ রক্ষা করতে এবং সমস্ত প্রাণিজগৎকে রক্ষা করতে এই শক্তিশালী চাদর ব্যবহার করেছেন বিজ্ঞানীরা।