শুধু জিভ নয় ডায়বেটিসও জ্বলবে কাঁচালঙ্কার গুনে, আর কি সাড়ে জানেন !
১। কাঁচালঙ্কায় থাকা ‘ক্যাপসিসিন’ নাকে রক্তপ্রবাহ সুগম করে। যা সর্দি-কাশি এবং সাইনাসের জটিলতা সারাতে উপকারী।
২। কাঁচালঙ্কা খেলে যে গরম অনুভূত হয় তা ব্যথা উপশম করতে অত্যন্ত কার্যকর।
৩। কাঁচালঙ্কায় থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। তাই কাঁচামরিচ ঠাণ্ডা জায়গায় রাখা উচিত। কারণ তাপ, আলো এবং বাতাসের সংস্পর্শে আসলে এই ভিটামিন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৪। ‘এন্ডোরফিনস’ নামক রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত হয় কাঁচা লঙ্কা থেকে। যা মন ভাল রাখার জন্য এনজাইম বৃদ্ধি করে।
৫। ডায়বেটিস রোগীদের জন্য কাঁচালঙ্কায় অত্যন্ত উপকারী। কারণ তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
৬। আয়রণের প্রাকৃতিক উৎসের মধ্যে অন্যতম কাঁচালঙ্কা। তাই যাদের শরীরে আয়রণের অভাব রয়েছে এবং ঝাল সহ্য করতে পারেন তাদের কাঁচামরিচের উপর জোর দেওয়া উচিত। দৃষ্টিশক্তির জন্যেও কাঁচালঙ্কা উপকারী।
৭। কাঁচালঙ্কায় প্রচুর ব্যাকটেরিয়া রোধকারী উপাদান থাকে। ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করতে এই উপাদানগুলি উপকারী।
৮। কাঁচালঙ্কায় উচ্চমাত্রায় ‘বেটা–ক্যারোটিন’ নামক অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট উপস্থিত থাকে। এটা হৃদযন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
৯। কাঁচাঙ্কায় উচ্চমাত্রায় থাকা ভিটামিন–এ হাড়, দাঁত ও মিউকাস ঝিল্লিকে শক্ত করে।