দাঁড়ালেই দেখবেন বাঁশির সুরে অদৃশ্য ১৩০ শিশু!
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
পায়ে হেঁটে হ্যামিলন শহরটি ঘুরে বেড়ালে দেখা যাবে এর সব জায়গাতেই রয়েছে বাঁশিওয়ালার গল্পের চিহ্ন৷ রয়েছে অসংখ্য বিশিষ্ট ভবন এবং রেনেসাঁ শৈলীর নমুনা।৩০টিরও বেশি ভাষায় হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা গল্পটি অনুবাদ করা হয়েছে৷
এ বাড়িটি ঐতিহাসিক ‘বিয়ে বাড়ি’ নামে পরিচিত, যা ১৬১০ থেকে ১৬১৭ সাল পর্যন্ত ইট আর বালি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে৷ হ্যামিলনবাসীদের জন্য এই বাড়িতে নানা রকম উৎসবের আয়োজন করা হতো সে সময়৷
তবে এখন এখানে বিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয়৷ প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টায় বাঁশিওয়ালার গানের সুরে ৩৭ বার বাজানো হয় ঘণ্টা৷ পুতুল নাচের মাধ্যমে প্রতিদিন তিন বেলা বাড়ির ছাদের নিচের ঘরটিতে দেখানো হয় বাঁশিওয়ালার গল্প৷
১২৮৪ সালে হ্যামিলন ইঁদুরের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছিল হ্যামিলনবাসী৷ তাই যে ইঁদুর তাড়াতে পারবে তাকে মোটা অঙ্কের টাকা পুরস্কার দেয়া হবে বলে ঘোষণা করা হয়৷ তখনই আবির্ভাব ঘটে অদ্ভুত এক বাঁশিওয়ালার৷ সত্যি সত্যিই যখন তিনি মধুর সুরে তার বাঁশি বাজাতে থাকেন, তখন শহরের সব ইঁদুর তাকে অনুসরণ করতে করতে নদীতে ডুবে মরে৷
হ্যামিলনবাসী পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি দিলেও কাজ শেষে বাঁশিওয়ালার প্রাপ্য টাকা দিতে অস্বীকার করে৷ তারপর আর কী? বাঁশিওয়ালা ফিরে এসে আবারো শুরু করেন বাঁশি বাজানো৷ এবার ইঁদুর নয়, হ্যামিলনের ছোট ছোট শিশুরা অনুসরণ করে তাকে৷
আর একটা সময় অদৃশ্য হয়ে যায়৷ হ্যামিলনবাসীদের জন্য বাঁশিওয়ালার এ এক নিষ্ঠুর শাস্তি৷ জার্মান চিত্রকর গুস্তাভ স্পাঙেনব্যার্গ ১৮৯০ সালে শিশুদের চলে যাওয়ার দৃশ্যটা এভাবেই কাঠে খোদাই করেন৷
প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা না রাখার ফল হতে পারে ভয়ঙ্কর। সম্ভবত এটাই ঐতিহাসিক এই ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’ গল্পটির মূল বিষয়৷ জাদুঘরটিতে লেখা রয়েছে, হ্যামিলনের রহস্যময় বাঁশিওয়ালার কাহিনী সম্পর্কে আরো নানা কথা।
হ্যামিলন শহরের পুরনো এলাকার ভেতর দিয়ে যাওয়া যায় রেনেসাঁ শৈলীতে তৈরি করা বাঁশিওয়ালার বাড়িটিতে৷ বাড়ির বারান্দায় পাশে খোদাই করে লেখা রয়েছে, ‘রংচঙে পোশাক পরা এক বাঁশিওয়ালা ১৩০ জন শিশুকে নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিল৷’
হ্যামিলন শহরের প্রতিটি রাস্তার মোড়েই দেখা যায় ‘সুভেনিয়র’ বা স্মারকের দোকান৷ সেখানে সব রকম স্মারক, অর্থাৎ কাপ, গ্লাস, টি-শার্ট সবকিছুর গায়েই রয়েছে বাঁশিওয়ালা গল্পের কোনো না কোনো চিহ্ন৷
মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি রোববার বাঁশিওয়ালার গল্পটিকে পথ নাটকের মাধ্যমে দেখানো হয়৷ সেখানে ৮০ জন প্রাপ্তবয়স্ক হ্যামিলনবাসী ও শিশুরা বিশেষ পোশাক পরে ৩০ মিনিট ধরে বাঁশিওয়ালার গল্পের নানা কিছু সুন্দরভাবে তুলে ধরেন৷ গড়ে ২,০০০ পর্যটক যা মন্ত্রমুগ্ধের মতো দেখেন৷
এ বাড়িটি ঐতিহাসিক ‘বিয়ে বাড়ি’ নামে পরিচিত, যা ১৬১০ থেকে ১৬১৭ সাল পর্যন্ত ইট আর বালি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে৷ হ্যামিলনবাসীদের জন্য এই বাড়িতে নানা রকম উৎসবের আয়োজন করা হতো সে সময়৷
তবে এখন এখানে বিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয়৷ প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টায় বাঁশিওয়ালার গানের সুরে ৩৭ বার বাজানো হয় ঘণ্টা৷ পুতুল নাচের মাধ্যমে প্রতিদিন তিন বেলা বাড়ির ছাদের নিচের ঘরটিতে দেখানো হয় বাঁশিওয়ালার গল্প৷
১২৮৪ সালে হ্যামিলন ইঁদুরের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছিল হ্যামিলনবাসী৷ তাই যে ইঁদুর তাড়াতে পারবে তাকে মোটা অঙ্কের টাকা পুরস্কার দেয়া হবে বলে ঘোষণা করা হয়৷ তখনই আবির্ভাব ঘটে অদ্ভুত এক বাঁশিওয়ালার৷ সত্যি সত্যিই যখন তিনি মধুর সুরে তার বাঁশি বাজাতে থাকেন, তখন শহরের সব ইঁদুর তাকে অনুসরণ করতে করতে নদীতে ডুবে মরে৷
হ্যামিলনবাসী পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি দিলেও কাজ শেষে বাঁশিওয়ালার প্রাপ্য টাকা দিতে অস্বীকার করে৷ তারপর আর কী? বাঁশিওয়ালা ফিরে এসে আবারো শুরু করেন বাঁশি বাজানো৷ এবার ইঁদুর নয়, হ্যামিলনের ছোট ছোট শিশুরা অনুসরণ করে তাকে৷
আর একটা সময় অদৃশ্য হয়ে যায়৷ হ্যামিলনবাসীদের জন্য বাঁশিওয়ালার এ এক নিষ্ঠুর শাস্তি৷ জার্মান চিত্রকর গুস্তাভ স্পাঙেনব্যার্গ ১৮৯০ সালে শিশুদের চলে যাওয়ার দৃশ্যটা এভাবেই কাঠে খোদাই করেন৷
প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা না রাখার ফল হতে পারে ভয়ঙ্কর। সম্ভবত এটাই ঐতিহাসিক এই ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’ গল্পটির মূল বিষয়৷ জাদুঘরটিতে লেখা রয়েছে, হ্যামিলনের রহস্যময় বাঁশিওয়ালার কাহিনী সম্পর্কে আরো নানা কথা।
হ্যামিলন শহরের পুরনো এলাকার ভেতর দিয়ে যাওয়া যায় রেনেসাঁ শৈলীতে তৈরি করা বাঁশিওয়ালার বাড়িটিতে৷ বাড়ির বারান্দায় পাশে খোদাই করে লেখা রয়েছে, ‘রংচঙে পোশাক পরা এক বাঁশিওয়ালা ১৩০ জন শিশুকে নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিল৷’
হ্যামিলন শহরের প্রতিটি রাস্তার মোড়েই দেখা যায় ‘সুভেনিয়র’ বা স্মারকের দোকান৷ সেখানে সব রকম স্মারক, অর্থাৎ কাপ, গ্লাস, টি-শার্ট সবকিছুর গায়েই রয়েছে বাঁশিওয়ালা গল্পের কোনো না কোনো চিহ্ন৷
মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি রোববার বাঁশিওয়ালার গল্পটিকে পথ নাটকের মাধ্যমে দেখানো হয়৷ সেখানে ৮০ জন প্রাপ্তবয়স্ক হ্যামিলনবাসী ও শিশুরা বিশেষ পোশাক পরে ৩০ মিনিট ধরে বাঁশিওয়ালার গল্পের নানা কিছু সুন্দরভাবে তুলে ধরেন৷ গড়ে ২,০০০ পর্যটক যা মন্ত্রমুগ্ধের মতো দেখেন৷