ওরে বাবা ! মানুষ কিন্তু হৃৎপিন্ড বিহীন
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আমরা হয়তো অনেকেই জানি যে, একটা কিডনি ছাড়াও মানুষ বেঁচে থাকতে পারে। কিংবা একটা চোখ ছাড়াও মানুষ দিব্যি দেখতে পায়।
কিন্তু তাই বলে একেবারে হৃদপিণ্ড ছাড়াও মানুষ বাঁচতে পারে তা ক্রেইগ লুইসকে না দেখলে বিশ্বাস করা সম্ভব নয়। গত বছরের মার্চ মাসে মৃত্যু পথযাত্রী ক্রেইগ লুইসকে তার হৃদযন্ত্রের সমস্যার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তার হৃদযন্ত্রের পরিস্থিতি এতটাই খারাপ ছিল যে কৃত্তিম পেসমেকার বসালেও তাকে বাঁচানো যাবে না ডাক্তাররা ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু টেক্সাস হার্ট ইনস্টিটিউটের দুই ডাক্তার লুইসকে বাঁচাতে নিলেন বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত।
তারা লুইসের হৃদপিণ্ড অপসারণ করে সেখানে প্রতিনিয়ত রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখবে এমন একটি নতুন যন্ত্র বসান।মজার বিষয় হলো ড. বিলি কোহন এবং ড. বাড ফ্রাইজার লুইসের বুকের ভেতর নতুন এই যন্ত্র প্রতিস্থাপন করার একদিনের মাথায় লুইস সেরে ওঠেন এবং কথা বলতে শুরু করেন।
ডাক্তারা যৌথভাবে এই যন্ত্র আবিষ্কার করেছে। লুইসের শরীরে এই যন্ত্র প্রতিস্থাপন করার আগ পর্যন্ত মোট ৫০টি বাছুরের শরীরে এটি পরীক্ষা করা হয়। তারা বাছুরের শরীর থেকে হৃদপিণ্ড সরিয়ে সেখানে তাদের আবিষ্কৃত যন্ত্র বসিয়ে দেন।
পরবর্তী দিন থেকেই বাছুর তার স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে শুরু করে। যেমন খাওয়া, ঘুম, দৌড়ানো ইত্যাদি। ড. কোহন জানান, ‘আপনি যদি বাছুরের বুকে স্টেথেস্কোপ যন্ত্র দিয়ে শোনেন তাহলে হৃদপিণ্ডের একটা শব্দও আপনি শুনতে পাবেন না।
যেভাবেই দেখুন না কেন কোনো অস্বাভাবিকত্ব দেখতে পাবেন না।’ লুইসের সফল অপারেশনের পর ডাক্তাররা ধারণা করেছিল সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টা বাঁচবেন লুইস।
কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় এখন পর্যন্ত লুইস দিব্যি বেঁচে আছেন। লুইসের স্ত্রী লিন্ডার কাছে অনুমতি স্বাপেক্ষে লুইসের বুকে নতুন আবিষ্কৃত এই যন্ত্র বসান দুই ডাক্তার।
কিন্তু তাই বলে একেবারে হৃদপিণ্ড ছাড়াও মানুষ বাঁচতে পারে তা ক্রেইগ লুইসকে না দেখলে বিশ্বাস করা সম্ভব নয়। গত বছরের মার্চ মাসে মৃত্যু পথযাত্রী ক্রেইগ লুইসকে তার হৃদযন্ত্রের সমস্যার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তার হৃদযন্ত্রের পরিস্থিতি এতটাই খারাপ ছিল যে কৃত্তিম পেসমেকার বসালেও তাকে বাঁচানো যাবে না ডাক্তাররা ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু টেক্সাস হার্ট ইনস্টিটিউটের দুই ডাক্তার লুইসকে বাঁচাতে নিলেন বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত।
তারা লুইসের হৃদপিণ্ড অপসারণ করে সেখানে প্রতিনিয়ত রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখবে এমন একটি নতুন যন্ত্র বসান।মজার বিষয় হলো ড. বিলি কোহন এবং ড. বাড ফ্রাইজার লুইসের বুকের ভেতর নতুন এই যন্ত্র প্রতিস্থাপন করার একদিনের মাথায় লুইস সেরে ওঠেন এবং কথা বলতে শুরু করেন।
ডাক্তারা যৌথভাবে এই যন্ত্র আবিষ্কার করেছে। লুইসের শরীরে এই যন্ত্র প্রতিস্থাপন করার আগ পর্যন্ত মোট ৫০টি বাছুরের শরীরে এটি পরীক্ষা করা হয়। তারা বাছুরের শরীর থেকে হৃদপিণ্ড সরিয়ে সেখানে তাদের আবিষ্কৃত যন্ত্র বসিয়ে দেন।
পরবর্তী দিন থেকেই বাছুর তার স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে শুরু করে। যেমন খাওয়া, ঘুম, দৌড়ানো ইত্যাদি। ড. কোহন জানান, ‘আপনি যদি বাছুরের বুকে স্টেথেস্কোপ যন্ত্র দিয়ে শোনেন তাহলে হৃদপিণ্ডের একটা শব্দও আপনি শুনতে পাবেন না।
যেভাবেই দেখুন না কেন কোনো অস্বাভাবিকত্ব দেখতে পাবেন না।’ লুইসের সফল অপারেশনের পর ডাক্তাররা ধারণা করেছিল সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টা বাঁচবেন লুইস।
কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় এখন পর্যন্ত লুইস দিব্যি বেঁচে আছেন। লুইসের স্ত্রী লিন্ডার কাছে অনুমতি স্বাপেক্ষে লুইসের বুকে নতুন আবিষ্কৃত এই যন্ত্র বসান দুই ডাক্তার।