শধু অর্থভাগ্যই নয় সাফল্যও লুকিয়ে আপনার জন্মতারিখে, জেনে নিন…
কলকাতা টাইমস :
মাসের প্রথম তারিখে জন্ম হলে এরা সব কিছুতেই এক নম্বর হতে চায়। এদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণ থাকে। চাকরির ক্ষেত্রে এরা উপরের দিকে যায়। সাফল্যও পায়। বস্ত্র, রাসয়নিক দ্রব্য, কাগজ ইত্যাদির ব্যবসায় সাফল্য পায় তাড়াতাড়ি।
২ হলে চাকরি এরা বারবার পায়। আয় বাড়ানোর জন্য ঝুঁকি নিতে জানে। ব্যবসার ক্ষেত্রে এরা সাফল্য পায় দেরিতে।
৩ হলে এরা খুব বুদ্ধিমান ও মেধাবী হন। লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পছন্দ করেন। অধ্যাপনা এদের প্রিয় পেশা। ব্যবসাতেও সাফল্য আসে।যে কাজেই এরা লিপ্ত থাকুক না কেন সফল হবে। ৩৫ বছরের পর সমৃদ্ধি ধরা দেয়।
৪ হলে দীর্ঘ পরিশ্রমের পরে এরা জীবনে স্থায়ী সাফল্য পায়। গবেষক, হিসাবরক্ষক, ঠিকাদার, শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার ও রাজনীতিবিদ হিসেবে সফল হয়।
বেশি বয়সে অর্থলাভ হয়ে থাকে। এরা বৈদেশিক বাণিজ্য, জাহাজে চাকরি, গবেষণা, শিল্পকর্ম, শিল্প-সাহিত্য, চিকিৎসা, রাজনীতি, প্রশাসনিক কর্ম, রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠা পায়।
৫ হলে স্বাধীন পেশা এদের জন্য ভাল। অর্থাৎ, সব ধরণের বড় কাজে সাফল্য আসে। চাকরির ক্ষেত্রে শিক্ষকতায় সাফল্য আসে। ৩০ থেকে ৪৮ বছর সময় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আলস্যকে প্রশ্রয় না দিলে এরা কর্মজীবনে খুবই উন্নতি লাভ করে।
৬ হলে এরা ব্যবসা-বাণিজ্যে নানাভাবে লাভবান হয়। চাকরিতেও সাফল্য পেতে পারে। তবে ব্যবসায় অর্থভাগ্য বেশি ভাল।
৭ হলে এরা জনসংযোগ, চিকিৎসা, কন্ট্রাক্টরি, ইনডেনটিং, বৈদেশিক বাণিজ্য, ব্যাংক, বীমা, ট্রাভেল এজেন্সি, রেল ও বহির্বাণিজ্য দফতরের কাজে বিশেষ দক্ষতা দেখাতে সক্ষম। ৩০ থেকে ৪০ বছর সময় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
৮ হলে হোটেল ম্যানেজমেন্ট, ওষুধ ব্যবসা, অধ্যাপনায় বিশেষ কৃতিত্ব প্রকাশ পায়। এরা ব্যবসা-বাণিজ্যে নানাভাবে লাভবান হয়। ইঞ্জিনিয়ার, পুলিশ, ব্যাংক, জীবনবীমা এবং পূর্ত বিভাগের উচ্চপদে এরা কৃতিত্ব দেখাতে পারে। তবে স্বাধীন পেশা এদের জন্য ভাল। বেশি বয়সে অর্থলাভ হয়ে থাকে। এরা বৈদেশিক বাণিজ্য, জাহাজে চাকরি, গবেষণায় সাফল্য পায়।
৯ হলে খামখেয়ালিপনাকে প্রশ্রয় না দিলে এরা কর্মজীবনে খুবই উন্নতি লাভ করে। যে কোনও পেশাতেই যুক্ত হতে পারে। এরা খুব ছোট থেকেই রোজাগারের জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকে। কিন্তু সাফল্য পেতে সময় লাগে। চাকরি বা ব্যবসা সবেতেই একই ভাগ্য।
১০ হলে স্বাধীন ব্যবসায় এরা সাফল্য পায়। কাপড়ের ব্যবসায় বেশি সাফল্য আসে।খুচরো ব্যবাসা এদের জন্য নয়। বড় কারবার করতেই পছন্দ করে। চাকরির ক্ষেত্রেও এরা সাফল্য পায়। তবে বেশি আয় ব্যবসায়। স্বাধীন পেশা এদের জন্য ভাল। অর্থাৎ সব ধরনের বড় কাজে সাফল্য আসে। সাধারণত ৪০ বছর বয়সের পর থেকে কর্মোন্নতি শুরু হয়।
চাকরির থেকে ব্যবসায় ভাল। প্রশাসনিক কাজ, জনসংযোগ, ব্যাংক, জীবন বীমা, সৃজনশীল পেশা ছাড়াও মৎস্য ও রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবসায় উন্নতি করে।
নানা বিষয়ে এদের যোগ্যতা ও কর্মকুশলতা প্রকাশ পায়। শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক, সমালোচক ও শিল্পী হিসেবে ভালো করে। অর্থবান হয়।
১১ হলে শিল্প-সাহিত্য, প্রকাশনা ও মুদ্রণ ব্যবসা, বিজ্ঞাপন, শিক্ষকতা, প্রশাসন, রাজনীতি এবং মনোহারি দ্রব্যের ব্যবসায় লাভবান হয় এরা। আয়ের থেকে ব্যয় বেশি।
১২ হলে গবেষামূলক কাজ, সংগঠক, কূটনীতিক, প্রকাশনা, ওষুধ ব্যবসা প্রভৃতি পেশায় এরা প্রতিষ্ঠা পেয়ে থাকে। কম বয়স থেকেই রোজগার শুরু হয়।
১৩ হলে দীর্ঘ পরিশ্রমের পরে জীবনে স্থায়ী সফলতা পায়। গবেষক, হিসাবরক্ষক, ঠিকাদার, শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার ও রাজনীতিবিদ হিসেবে সফল হয়। বেশি বয়সে অর্থলাভ হয়ে থাকে। এঁরা বৈদেশিক বাণিজ্য, জাহাজে চাকরি, গবেষণায় যুক্ত হলে বেশি সাফল্য পায়।২৪ থেকে ৪৮ বছর সময় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবসায় উন্নতি করে।
১৪ হলে চিকিৎসা, সমাজকর্ম, ডাক বিভাগ, আইন, সাহিত্যচর্চা আপনার জন্য ভাল। আর্থিক সাফল্য পেতে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। কখনও অন্তর্মুখী, কখনও বহির্মুখী হয়ে থাকে। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একটু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠতে পারে। সৃজনশীল পেশায় আনন্দ পায়, সাফল্যও পায়।
১৫ হলে এঁদের কর্মশক্তি অপরিসীম। যে কোনও কাজ আন্তরিকতা ও পরিশ্রম দিয়ে তা সাফল্যমণ্ডিত করে তোলে। ব্যবসায় বিশেষ কৃতিত্ব প্রকাশ পায়। এঁরা ব্যবসা-বাণিজ্যে নানাভাবে লাভবান হয়।
১৬ হলে এঁরা প্রশাসনিক কাজ, জনসংযোগ, ব্যাংক, জীবন বীমা, সৃজনশীল পেশা, মৎস্য ও রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবসায় উন্নতি করে। বেশি বয়সে সাফল্য আসে।
ইঞ্জিনিয়ার, পুলিশ, ব্যাংক, জীবনবীমা এবং পূর্ত বিভাগের উচ্চপদে এরা কৃতিত্ব দেখাতে পারে। অর্থ সঞ্চয় করতে পারেন এঁরা। যে কাজেই এরা লিপ্ত থাকুক না কেন সফল হবে। ৩৫ বছরের পর সমৃদ্ধি ধরা দেয়। তবে এরা খুব কষ্ট করে জীবনে সাফল্য পায়।