ঠান্ডা লাগা থেকে দ্রুত সারায় এই ঘরোয়া উপায়
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আবহাওয়া বদলানোর সময় এটি। ধীরে ধীরে শীতের পরশ পড়তে শুরু করেছে রাজ্যে। সারাদিন না হলেও রাতের দিকে হালকা আমেজ অনুভূত হতে শুরু করেছে। কালীপুজো গেলে রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা পরিবর্তন হবে। [যৌনসম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতে এই খাবারগুলিকে এড়িয়ে চলুন] আর এই সময়টাই হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগা, সর্দি, জ্বরের ধুম পড়ে যায় আট থেকে আশির। তাই এই সময়টায় বিশেষভাবে সাবধান থাকার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। যারা বছরের প্রায় সব সময় ঠান্ডা লাগার সমস্যায় ভোগেন, তারা এই সময়ে বিশেষভাবে সাবধান থাকবেন।
একবার ঠান্ডা লাগলে সাধারণত কয়েকদিনের আগে সারতে চায় না। নাক বন্ধ, নাক-চোখ দিয়ে জল পড়া, নাক সুড়সুড় করা, চোখ জ্বালা করা, গা ব্যথা ইত্য়াদি নানা সমস্যা এসে উপস্থিত হয়। তাই সাবধান থাকা ছা়ড়া উপায় নেই।
তাই এই সময়ে অনেক বেশি করে জল খাবেন। বাইরের খাবার নয়, ঘরের খাবারেই বেশি মনোনিবেশ করুন। তবে যদি এরমধ্যেও ঠান্ডা লেগে যায়, তাহলে কি করবেন তা জেনে নিন নিচে ।
গরম পানীয় : ঠান্ডা লাগা কমাতে গরম পানীয় যেমন নানা ধরনের চায়ে চুমুক দিন। এতে যেমন গলার উপকার পাবেন তেমন ঠান্ডা লাগার ফলে হওয়া ক্লান্তি থেকেও রেহাই পাবেন।
স্যুপ খান : গরম গরম স্যুপ সর্দি লাগা অবস্থায় দারুণ স্বস্তি দেয়। চটজলদি ত্বকের জেল্লা ফেরাতে চান? ব্যবহার করুন গোলাপ জলের ফেস প্যাক গরম জলে স্নান ঠান্ডা লাগলে গরম জলে স্নান করুন। এতে আরাম পাবেন। খুব তাড়াতাড়ি ঠান্ডা লাগা কাটিয়ে উঠবেন আপনি।
বাড়তি বালিশ : ঠান্ডা লেগে থাকলে ভালো ঘুম হয় না। নাক বন্ধ থাকায় শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এই সময়ে একটা অতিরিক্ত বালিশ মাথায় নিয়ে খানিকটা উঁচু হয়ে শুয়ে দেখতে পারেন। ঘাড়ে ব্যথার সমস্যা না থাকলে এই টোটকা কাজে দেবে।
গার্গল করা : ঠান্ডা লেগে গলা খুসখুস করা, গলা ভেঙে যাওয়া ইত্যাদি হয়েই থাকে। গার্গল করলে এইসময়ে উপকার হয়। এছাড়া গলা ও নাকের সংযোগস্থলে আটকে থাকা সর্দিকেও টেনে বের করা সম্ভব হয়। সর্দি ভিতরে টানবেন না অনেকেই নাক টেনে বা কাশতে কাশতে সর্দিকে ভিতরে টেনে নেন। এমন হলে বারবার থুথু ফেলে তা বাইরে বের করে দিন।
আদা ” সর্দি-কাশিতে এই ঘরোয়া টোটকা বহুদিন ধরেই প্রচলিত। আদার টুকরো মুখে পুরে রাখলে বা তা দিয়ে চা খেলে সর্দি-কাশি কমানো সম্ভব। দুধ এড়িয়ে চলুন ঠান্ডা লেগে থাকলে দুধ বা ডেয়ারি জাতীয় পণ্য এড়িয়ে চলাই ভালো। দুধ শরীরে মিউকাস বাড়িয়ে তোলে। যা ঠান্ডা লাগলে আরও বেশি সমস্য়ার সৃষ্টি করে।