বাড়িতে শিব মূর্তি রাখার আগে এই নিয়মগুলি না মানলে কিন্তু ঘোর বিপদ!
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
তিনি যেমন সৃষ্টিকর্তা, তেমনি ধ্বংসের প্রতীকও বটে। তাই তো ঠিক ঠিক নিয়ম মেনে বাড়়ির ঠাকুর ঘরে শিব ঠাকুরের মূর্তি না রাখলে কিন্তু উপকারের থেকে, অপকার হওয়ার আশঙ্কা যায় বেড়ে। এখন প্রশ্ন হল বাড়িতে শিব ঠাকুরের ছবি এনে রাখার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখতে হবে?
১. বাড়ির ঈশান কোন: শাস্ত্র মতে বাড়ির উত্তর দিকে বা ঈশান কোনে শিব ঠাকুরের ছবি রাখা উচিত। কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই নির্দিষ্ট দিকে দেবের ছবি রাখলে সারা বাড়িতে পজেটিভ শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই একের পর এক শুভ ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা যেমন বেড়ে যায়, তেমনি কোনও ধরনের বিপদ ঘটার আশঙ্কাও যায় কমে।
২. অফিসে শিব ঠাকুরের ছবি বা মূর্তি রাখা চলবে না: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে অফিস ডেস্কে গণেশ ঠাকুরের মূর্তি রাখলে কর্মক্ষেত্রে চরম উন্নতি লাভের সম্ভাবনা যায় বেড়ে। কিন্তু ভুলেও শিব ঠাকুরের মূর্তি রাখা চলবে না। কারণ শাস্ত্র মতে শিব ঠাকুরের অন্দরে প্রচুর মাত্রায় শক্তি মজুত থাকে। তাই তো অফিসে দেবের ছবি রাখলে উপকারের থেকে অপকার হওয়ার আশঙ্কা যায় বেড়ে।
৩. শিব লিঙ্গ: অনেকেই বাড়ির ঠাকুর ঘরে শিব লিঙ্গ প্রতিষ্টিত করে থাকেন। কিন্তু এমনটা করা একেবারেই উচিত নয়। কেন এমন উপদেশ দেওয়া হচ্ছে, তাই ভাবছেন নিশ্চয়? আসলে শাস্ত্র মতে শিব লিঙ্গ হল শক্তির আধার। তাই তো ঠিক ঠিক নিয়ম মনে শিব লিঙ্গের আরাধনা করা উচিত।
৪. আসনে বসা শিব নাকি তান্ডব নৃত্য করছেন দেবাদিদেবের মূর্তি: এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে হবে খুব বুঝেশুনে। কারণ বাড়িতে ধ্যানরত শিব ঠাকুরের মূর্তি এনে রাখলে সব দিক থেকে উপকার পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে সারা পরিবারে সুখ এবং সমৃদ্ধির ছোঁয়া লাগে। আর যদি নৃত্য করছে, এমন ছবি বা মূর্তি এনে রাখেন, তাহলে সারা বাড়িতে পজেটিভ শক্তির মাত্রা মারাত্মক বেড়ে যায়। ফলে শারীরিক এবং মানসিক শক্তি চোখে পরার মতো বৃদ্ধি পায়। কিন্তু কেউ যদি এমনিতেই এনার্জিটিক হন, তাহলে ভুলেও এমন মূর্তি এনে রাখা উচিত নয়। কারণ সেক্ষেত্রে এনার্জির সংঘাতে উপকারের থেকে অপকার হওয়ার সম্ভাবনা যায় বেড়ে।
৫. একের অধিক নয়: শাস্ত্র মতে বাড়ির ঠাকুর ঘরে একাধিক শিব ঠাকুরের ছবি রাখলে মারাত্মক বিপদ ঘটে যেতে পারে কিন্তু! কারণ এক্ষেত্রে এক স্থানে শক্তির মাত্রা বাড়িতে শুরু করে। আর যেমনটা আপনাদের সবারই জানা আছে যে ভাল কিছুও মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে হওয়া উচিত নয়।
১. বাড়ির ঈশান কোন: শাস্ত্র মতে বাড়ির উত্তর দিকে বা ঈশান কোনে শিব ঠাকুরের ছবি রাখা উচিত। কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই নির্দিষ্ট দিকে দেবের ছবি রাখলে সারা বাড়িতে পজেটিভ শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই একের পর এক শুভ ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা যেমন বেড়ে যায়, তেমনি কোনও ধরনের বিপদ ঘটার আশঙ্কাও যায় কমে।
২. অফিসে শিব ঠাকুরের ছবি বা মূর্তি রাখা চলবে না: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে অফিস ডেস্কে গণেশ ঠাকুরের মূর্তি রাখলে কর্মক্ষেত্রে চরম উন্নতি লাভের সম্ভাবনা যায় বেড়ে। কিন্তু ভুলেও শিব ঠাকুরের মূর্তি রাখা চলবে না। কারণ শাস্ত্র মতে শিব ঠাকুরের অন্দরে প্রচুর মাত্রায় শক্তি মজুত থাকে। তাই তো অফিসে দেবের ছবি রাখলে উপকারের থেকে অপকার হওয়ার আশঙ্কা যায় বেড়ে।
৩. শিব লিঙ্গ: অনেকেই বাড়ির ঠাকুর ঘরে শিব লিঙ্গ প্রতিষ্টিত করে থাকেন। কিন্তু এমনটা করা একেবারেই উচিত নয়। কেন এমন উপদেশ দেওয়া হচ্ছে, তাই ভাবছেন নিশ্চয়? আসলে শাস্ত্র মতে শিব লিঙ্গ হল শক্তির আধার। তাই তো ঠিক ঠিক নিয়ম মনে শিব লিঙ্গের আরাধনা করা উচিত।
৪. আসনে বসা শিব নাকি তান্ডব নৃত্য করছেন দেবাদিদেবের মূর্তি: এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে হবে খুব বুঝেশুনে। কারণ বাড়িতে ধ্যানরত শিব ঠাকুরের মূর্তি এনে রাখলে সব দিক থেকে উপকার পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে সারা পরিবারে সুখ এবং সমৃদ্ধির ছোঁয়া লাগে। আর যদি নৃত্য করছে, এমন ছবি বা মূর্তি এনে রাখেন, তাহলে সারা বাড়িতে পজেটিভ শক্তির মাত্রা মারাত্মক বেড়ে যায়। ফলে শারীরিক এবং মানসিক শক্তি চোখে পরার মতো বৃদ্ধি পায়। কিন্তু কেউ যদি এমনিতেই এনার্জিটিক হন, তাহলে ভুলেও এমন মূর্তি এনে রাখা উচিত নয়। কারণ সেক্ষেত্রে এনার্জির সংঘাতে উপকারের থেকে অপকার হওয়ার সম্ভাবনা যায় বেড়ে।
৫. একের অধিক নয়: শাস্ত্র মতে বাড়ির ঠাকুর ঘরে একাধিক শিব ঠাকুরের ছবি রাখলে মারাত্মক বিপদ ঘটে যেতে পারে কিন্তু! কারণ এক্ষেত্রে এক স্থানে শক্তির মাত্রা বাড়িতে শুরু করে। আর যেমনটা আপনাদের সবারই জানা আছে যে ভাল কিছুও মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে হওয়া উচিত নয়।