যে ১৫টি কারণে বাংলার কাছে ভারতের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত

কলকাতা টাইমস :
বাঙালি কিছু জানে না। বাঙালি এটা। বাঙালি সেটা। এরা কিছুই পারেন। যতসব অকর্মার ঢেঁকি! এমন অনেক কথাই বলে থাকে অনেকে। নানা সময়, নানা তিরস্কার করা হয় এই বাঙালিকে। অথচ এই বাঙালির কাছে কৃতজ্ঞ থাকা দরকার ভারতের। অন্তত এই ১৫টি কারণে ভারতকে বাংলার কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা উচিৎ।
১। ব্যোমকেশ বক্সী: না শার্লক হোমস নন। বরং তাঁর চাইতেও খানিকটা বেশি।
২। সত্যজিৎ রায়: ‘সিনেমা’-র মানেটাই যিনি বদলে দিয়েছিলেন।
৩। ‘দেবদাস’: সারা ভারতের জন্য একটি উপমা। সৌজন্যে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
৪। রসগোল্লা: এমন মিষ্টি আর কী আছে!
৫। রাহুল দেব বর্মণ: ‘মেহবুবা মেহবুবা’ অ্যান্ড মোর…।
৬। কিশোর কুমার: ‘দূর গগন কি ছাও মেঁ’ তাঁর উপমা তিনিই।
৭। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু: ‘নেতা’ অনেক, ‘নেতাজি’ একজনই।
৮। সত্যেন্দ্রনাথ বসু: বিজ্ঞানের অগ্রপথিক।
৯। শচীনদেব বর্মণ: ভাটিয়ালির সুরে স্নান করিয়েছেন উপমহাদেশকে।
১০। পিসি সরকার: চার দিগন্তে তখন ম্যাজিক।
১১। রবি শংকর: সে সুর স্বর্গ-সমান।
১২। মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল: দেশের সেরা প্রতিদ্বন্দ্বী।
১৩। হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায়: রুপোলি পর্দায় স্বপ্ন দেখিয়েছেন।
১৪। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: একটা কথাই যথেষ্ট— ‘জন গণ মন…’
১৫। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়: ময়দানের ‘মহারাজ’।